রবিবার, ০৪ মে ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
ইপেপার
মতামত
শহীদ মিনার ও শৌচাগার
গণ-অভ্যুত্থানের পর রাষ্ট্র সংস্কারের যে আকাঙ্ক্ষা জেগে উঠেছিল সাধারণ মানুষের মনে, তা ধীরে ধীরে ক্ষয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন ইস্যুতে অরাজকতা চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তোলা হচ্ছে। যারা করছে, তারা তৌহিদী জনতাসহ নানা নামে উগ্র ধর্মান্ধতাও ছড়াচ্ছে। মব যেন একটা সিগনেচার টিউনে পরিণত হয়েছে।
রাজনৈতিক অঙ্গনে নতুন মেরুকরণের উত্তাপ
এমনিতেই ফেব্রুয়ারি এলে রাজপথগুলো আগুনরাঙা হয়ে ওঠে। বাতাসে গনগনে ফুলকি ছড়াতে শুরু করে। ফেব্রুয়ারি এ দেশের প্রতিটি মানুষকে মনে করিয়ে দেয় ১৯৫২ সালে তার রচিত পথের কথা।
চব্বিশের অভ্যুত্থান ও একাত্তরের চেতনার নতুন চ্যালেঞ্জ
২০২৪ সালের ৫ আগস্টের গণ-অভ্যুত্থান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আন্দোলন-সংগ্রামের ধারাবাহিকতা হলেও স্বৈরশাসক হাসিনা কিংবা আন্দোলনকারীরা তা আন্দাজ করতে পারেননি। জনগণ তাতে স্বতঃস্ফূর্ত সাড়া দিয়েছিল স্বৈরশাসক হাসিনাকে...
পেশিশক্তির ছাত্ররাজনীতি
তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সম্প্রতি প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশ বা পিআইবিতে তারুণ্যের উৎসবে ভাষণ দিতে গিয়ে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে পেশিশক্তিনির্ভর ছাত্ররাজনীতির অবসান হওয়া প্রয়োজন। ছাত্রদের দেশের কল্যাণে ইতিবাচক রাজনীতি করতে...
একুশ মানে মাথা নত না করা
একুশ মানে মাথা নত না করা—শিক্ষাবিদ আবুল ফজলের বলা এই বাক্যটি এতটা প্রাসঙ্গিক হয়ে আর কবে দেখা দিয়েছে? নানা লোকের নানা মতবাদে দেশের ভাবনার ভারসাম্য যখন বিপদের সম্মুখীন, তখন একুশ আমাদের কোন অনুপ্রেরণা দেয়, সেটা নির্ধারণ করার দায়িত্বও এ সময়কার মানুষদের ওপর বর্তায়।
ভাষাশহীদদের আত্মত্যাগ ও আমাদের দায়
বাংলা ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করতে গিয়ে বায়ান্নর ফেব্রুয়ারির ট্র্যাজিক ঘটনায় শহীদ হয়েছিলেন সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার, শফিউর, আউয়াল, অহিউল্লাহসহ অনেকে। ১৯৫২ সালের ২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারি পুলিশ ও মিলিটারির নির্মম গুলিবর্ষণ ও ট্রাকের চাপায় তাঁরা শহীদ হন। আহত হয়েছিলেন অগণিত নর-নারী। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আত
ভুলে যাওয়া শহীদ দিবসের কথা
এ কথা আজ আমরা ভুলতে বসেছি যে আমাদের একটি মর্যাদাসম্পন্ন দিবসের নাম ‘মহান শহীদ দিবস’; যার জন্ম ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি। কেন, কীভাবে এ দিবসটির জন্ম, তা অনেকেরই জানা। নতুন প্রজন্মের ছেলেমেয়েরা অবশ্য অতটা জ্ঞাত নয়। ফেব্রুয়ারি মাসটিকে তারা ধরে নিয়েছে বইমেলার উৎসবের মাস হিসেবে।
একুশে মানে প্রেরণা
বাংলা ভাষার ইতিহাসে একুশে ফেব্রুয়ারি এক অবিস্মরণীয় দিন, যা শুধু বাংলাদেশের নয়, সমগ্র বিশ্বের ভাষাসংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য স্থান দখল করে আছে। দিনটি আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ভাষা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম নয়; এটি জাতির আত্মপরিচয়, সংস্কৃতি ও অস্তিত্বের বহিঃপ্রকাশ।
অমর একুশে
আজ মহান একুশে ফেব্রুয়ারি। রাষ্ট্রভাষা বাংলার দাবিতে এই আন্দোলন গড়ে উঠলেও এ ছিল গণতন্ত্র ও ন্যায়ের সংগ্রামের পথে যাত্রার অঙ্গীকার। তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানের আমলানির্ভর সরকার ও প্রশাসনের চাপিয়ে দেওয়া একমাত্র রাষ্ট্রভাষা উর্দুর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিল বাংলার জনগণ। বাঙালির চাওয়া ছিল গণতান্ত্রিক।
শিল্পী রফিকুন নবী প্রসঙ্গ
একজন সাধারণ নাগরিক ও বাংলাদেশ
আমরা যাঁরা ষাটের দশকের ছাত্র, তাঁরা কারণে-অকারণে অনেক সময়ই ঈর্ষার কারণ হয়ে পড়ি। অনেক তরুণ কখনো উত্তেজিত হয়েই বলে ফেলে, কী এমন করেছেন যে ষাটের দশক একটা ব্যাপার বটে! পঞ্চাশের দশকেরই একটা ধারাবাহিকতা ষাটের দশক। পাকিস্তান যখন ভাষার ব্যাপারটা নিয়ে আর এগোতে পারল না, রাজনীতিতেও কোনো মীমাংসা করতে না পেরে মা
গল্পকে প্রতিষ্ঠিত করার জন্য চাই জুতসই যুক্তি
আওয়ামী লীগ সরকারের সময় থেকেই বিভিন্ন মিডিয়ায়, বিশেষ করে সামাজিক মিডিয়ায় বিভিন্ন গল্প প্রচারিত হয়ে আসছিল। গল্প বললাম এই কারণে, যেসব খবর আমরা সচরাচর দেখতে পাই বা শুনতে পাই, যার সত্যতা আছে সেগুলো ব্যতীত, অনুমাননির্ভর বা কোনো কাল্পনিক খবর প্রচারিত হয়ে আসছিল। এক পক্ষের এই ধরনের অনুমাননির্ভর খবরের সঙ্গে অ
কুলুঙ্গি
আমাদের আবহমান গ্রামীণ ঐতিহ্যে একটি অতিপরিচিত শব্দ হলো কুলুঙ্গি। শব্দটি শুনলে মনের অজান্তেই চোখে ভাসতে থাকে চিরচেনা গ্রামবাংলা, আমাদের গ্রামীণ ইতিহাস-ঐতিহ্য-সংস্কৃতি। আমাদের গ্রামীণ জনপদের নিত্যব্যবহার্য একটি শব্দ হলো কুলুঙ্গি। আমরা কি জানি বাংলা ভাষায় শব্দটি কীভাবে প্রবেশ করল?
ইচ্ছাকৃত খেলাপিরা কোথায়
বাংলাদেশের আর্থিক খাতে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিতকরণ এবং তাঁদের তালিকা প্রকাশের ক্ষেত্রে যে দীর্ঘসূত্রতা দেখা যাচ্ছে, তা অত্যন্ত উদ্বেগজনক। ব্যাংক আইন সংশোধন করে ইচ্ছাকৃত ঋণখেলাপিদের চিহ্নিত করার বিধান করা হলেও বাস্তবে এর প্রয়োগ এখনো দেখা যাচ্ছে না। বিষয়টি নিয়ে আজকের পত্রিকায় ১৯ ফেব্রুয়ারি একটি
ইতিহাস সৃষ্টি হচ্ছিল বাংলায়
১৯৫২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি তিনটি ঘটনা ঘটেছিল। বসেছিল প্রাদেশিক পরিষদের সভা, ঢাকার ম্যাজিস্ট্রেট ঘোষণা করেছিলেন ১৪৪ ধারা, সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ ১৪৪ ধারা ভাঙা না-ভাঙার ব্যাপারে বৈঠকে বসেছিল।
সঠিক পথে হাঁটছি তো
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের রাজনীতিতে সংস্কারের কথা বারবার উচ্চারিত হচ্ছে। বিভিন্ন পক্ষ থেকে দাবি তোলা হচ্ছে, এবার সত্যিকারের পরিবর্তন আসবে আর পুরোনো শাসনপদ্ধতির পুনরাবৃত্তি হবে না। কিন্তু বাস্তবে আমরা কি সত্যিই কোনো পরিবর্তনের দিকে এগোচ্ছি? নাকি কেবল নতুন মোড়কে পুরোনো ধারাতেই পথ চলছি?
১৪৪ ধারার সামনে দেশ
মোহাম্মদ আলী জিন্নাহকে বোঝানো হয়েছিল, ভাষা আন্দোলন স্থানীয় বাঙালির আন্দোলন নয়। এই আন্দোলনে ভারতের ইন্ধন আছে। আছে কমিউনিস্টদের হাত। ফলে লাল জুজুর ভয় দেখিয়ে জিন্নাহকে বাংলা ভাষাকে রাষ্ট্রভাষা না করার পরামর্শই দিয়েছিল প্রাদেশিক মুসলিম লীগ।
ভাষার দায় ও দায়িত্ব
ক্ষুদিরাম বসু (১৮৮৯-১৯০৮) যে ধরা পড়েছিলেন সে তাঁর ভাষার কারণে। তরুণ ক্ষুদিরাম তরুণ প্রফুল্ল চাকীকে (১৮৮৮-১৯০৮) সঙ্গে নিয়ে বিহারের মুজাফফরপুরে গিয়েছিলেন এক দুর্বৃত্ত ইংরেজকে হত্যা করতে। রাতের অন্ধকারে ওই ম্যাজিস্ট্রেটের ঘোড়ার গাড়ি লক্ষ্য করে তাঁরা বোমা ছোড়েন, তারপর দুজনে দুদিকে মিলিয়ে যান, অন্ধকারে।