ডা. এম ইকবাল আর্সলান
সংক্রমণের মারাত্মক রূপ দেখা যাচ্ছে তা সত্ত্বেও বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আগে সংক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামসহ কয়েকটি জেলা। বর্তমানে সীমান্তবর্তী দুই বিভাগ খুলনা ও রাজশাহীসহ সব বিভাগেই প্রায় সমানভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
বর্তমানে সংক্রমণের যে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখছি সেটি আরও ভয়াবহ হতো যদি লকডাউন না দেওয়া হতো।
লকডাউনের ফলেই সংক্রমণ ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশে ওঠেনি।
দুই সপ্তাহের দেওয়া লকডাউনের ফল কিছুটা হলেও পাওয়া যাবে। তবে সংক্রমণের চূড়ার মাঝেই বিধিনিষেধ শিথিল করায় সামনে ভয়াবহ অবস্থার মুখোমুখি হতে হবে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের স্রোত ও পশু কেনাকে কেন্দ্রকে আগামী এক সপ্তাহ অবাধে চলবে মানুষ। পাশাপাশি হাটবাজার, শপিংমলে মানুষের ব্যাপক ভিড় দেখা যাবে। ফলে সংক্রমণের মাত্রা আরও বাড়বে।
এর ফল খুবই খারাপ হবে। যা দেখা যাবে আগস্টের মাঝামাঝি। আমরা যতই বলি না কেন, হাসপাতালগুলোর পরিস্থিতি খুবই খারাপ। হাসপাতালগুলোতে অধিকাংশ রোগীর আইসিইউ পর্যায়ের। এ ছাড়া অক্সিজেনের অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। এ জন্য আমরা হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা, সি প্যাপ, বাই প্যাপ বাড়ানোর কথা বলে আসছি।
এই মুহূর্তে যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায় তাহলে ভারতে তো কয়েকটি রাজ্যে মারাত্মক অবস্থা হয়েছিল, আমাদের সব বিভাগই তখন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে। তখন আর কিছুই করার থাকবে না।
ডা. ইকবাল আর্সলান
করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য
সংক্রমণের মারাত্মক রূপ দেখা যাচ্ছে তা সত্ত্বেও বিধিনিষেধ শিথিলের সিদ্ধান্ত কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। আগে সংক্রমণের কেন্দ্রবিন্দু ছিল ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও চট্টগ্রামসহ কয়েকটি জেলা। বর্তমানে সীমান্তবর্তী দুই বিভাগ খুলনা ও রাজশাহীসহ সব বিভাগেই প্রায় সমানভাবে ছড়িয়ে পড়েছে।
বর্তমানে সংক্রমণের যে ঊর্ধ্বগতি আমরা দেখছি সেটি আরও ভয়াবহ হতো যদি লকডাউন না দেওয়া হতো।
লকডাউনের ফলেই সংক্রমণ ৪০ থেকে ৪৫ শতাংশে ওঠেনি।
দুই সপ্তাহের দেওয়া লকডাউনের ফল কিছুটা হলেও পাওয়া যাবে। তবে সংক্রমণের চূড়ার মাঝেই বিধিনিষেধ শিথিল করায় সামনে ভয়াবহ অবস্থার মুখোমুখি হতে হবে। ঈদে ঘরমুখো মানুষের স্রোত ও পশু কেনাকে কেন্দ্রকে আগামী এক সপ্তাহ অবাধে চলবে মানুষ। পাশাপাশি হাটবাজার, শপিংমলে মানুষের ব্যাপক ভিড় দেখা যাবে। ফলে সংক্রমণের মাত্রা আরও বাড়বে।
এর ফল খুবই খারাপ হবে। যা দেখা যাবে আগস্টের মাঝামাঝি। আমরা যতই বলি না কেন, হাসপাতালগুলোর পরিস্থিতি খুবই খারাপ। হাসপাতালগুলোতে অধিকাংশ রোগীর আইসিইউ পর্যায়ের। এ ছাড়া অক্সিজেনের অভাবে মানুষ মারা যাচ্ছে। এ জন্য আমরা হাই ফ্লো ন্যাজাল ক্যানুলা, সি প্যাপ, বাই প্যাপ বাড়ানোর কথা বলে আসছি।
এই মুহূর্তে যদি পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায় তাহলে ভারতে তো কয়েকটি রাজ্যে মারাত্মক অবস্থা হয়েছিল, আমাদের সব বিভাগই তখন মৃত্যুপুরীতে পরিণত হবে। তখন আর কিছুই করার থাকবে না।
ডা. ইকবাল আর্সলান
করোনা বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য
সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী জন্মগ্রহণ করেন ১৯৩৬ সালের ২৩ জুন। দীর্ঘ সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগে অধ্যাপনা করেছেন। বর্তমানে ইমেরিটাস অধ্যাপক। মার্ক্সবাদী চিন্তাচেতনায় উদ্বুদ্ধ অধ্যাপক চৌধুরী নতুন দিগন্ত পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক।
১০ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্র সংস্কারের লক্ষ্যে শুরু হওয়া ‘জাতীয় ঐকমত্য’ প্রক্রিয়া তার শেষের দিকে এগিয়ে চলেছে, কিন্তু এখনো দেখা যাচ্ছে, প্রক্রিয়ার শুরুর জায়গাটিই ভালোভাবে গড়ে ওঠেনি। একদিকে রয়েছে ১৬৬টি প্রস্তাব, অন্যদিকে রাজনৈতিক দলগুলোর ভিন্নমতের পাহাড়।
১১ ঘণ্টা আগেলেখার শিরোনাম দেখেই যদি কেউ ভেবে থাকেন, এখানে অমূল্য রতন পেয়ে যাবেন, তাহলে ভুল করবেন। ফেব্রুয়ারি আর এপ্রিল নিয়ে এমন এক গাড্ডায় পড়েছে নির্বাচন যে, কোনো ধরনের ভবিষ্যদ্বাণী করার শক্তি কারও নেই। বিএনপির হাতে মুলা ধরিয়ে দিয়ে এই সরকারই আরও অনেক দিন ক্ষমতায় থাকার বাসনা পোষণ করছে কি না...
১ দিন আগেবিশ্বে পরিবেশদূষণকারী হিসেবে ১৫টি প্রধান দূষক চিহ্নিত করা হয়েছে। পয়লা নম্বরে আছে জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার। বিশ্বব্যাপী পরিবেশদূষণে ৫ নম্বর দূষণকারী এখন প্লাস্টিক। দূষণের মাত্রা অনুযায়ী এই অবস্থান নির্ধারিত হয়েছে।
১ দিন আগে