অধ্যাপক ডা. নজরুল ইসলাম
বিধিনিষেধের মধ্যে কারখানা খুলে দেওয়া ঠিক হয়নি। কারখানা খোলার আগে শ্রমিকদের জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা ঠিক করা উচিত ছিল। তা-ও করা হয়নি। ফলে শ্রমিকদের ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। সংক্রমণের শঙ্কাও অনেক বেড়ে গেছে।
আমাদের দেশে বিধিনিষেধ তেমন কার্যকর হয় না। ফলে এর ওপর আমাদের ভালোমন্দ নির্ভর করে না।
বিগত সময়ের বিধিনিষেধ পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, এটা খুব উপযোগী কোনো পদক্ষেপ নয়। তবে সারা দেশে লকডাউনের চেয়ে এলাকাভিত্তিক লকডাউনে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। করোনা ঠেকানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও ব্যক্তিগত সুরক্ষার বিষয়ে সর্বোচ্চ জোর দেওয়া। যাঁরা সচেতন তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন, বিনা কাজে ঘরের বাইরে বের হন না। যাঁরা অসচেতন তাঁরা কিছুই মানেন না।
লকডাউন হচ্ছে পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া, মানুষের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া আটকিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ ধানমন্ডির যাঁরা, তাঁরা মিরপুরে যেতে পারবেন না। মিরপুরের মানুষ ধানমন্ডিতে আসতে পারবেন না। কিন্তু এলাকাভিত্তিক পাড়া-মহল্লায় আক্রান্ত মানুষের আড্ডা তো থামানো যায়নি। মাস্ক না পরে গায়ে গা ঘেঁষে গলির চায়ের দোকানে তাঁদের ভিড় কমেনি। এতে সংক্রমণের হার দিনে দিনে বেড়েই চলছে।
করোনা ঠেকাতে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিতে হবে। তবে দেশে স্বাস্থ্যসেবায় অনেক ঘাটতি রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন সব জেলায় আইসিইউর ব্যবস্থা করতে। কিন্তু সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে জেলা, উপজেলা পর্যায়ের করোনা রোগীরা ঠিকমতো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন না। রোগীকে যদি শনাক্ত করে চিকিৎসার আওতায় না আনা যায়, তাহলে রোগী নিজের অজান্তে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাবে। তাই করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
বিধিনিষেধের মধ্যে কারখানা খুলে দেওয়া ঠিক হয়নি। কারখানা খোলার আগে শ্রমিকদের জন্য পরিবহনের ব্যবস্থা ঠিক করা উচিত ছিল। তা-ও করা হয়নি। ফলে শ্রমিকদের ভয়াবহ দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে। সংক্রমণের শঙ্কাও অনেক বেড়ে গেছে।
আমাদের দেশে বিধিনিষেধ তেমন কার্যকর হয় না। ফলে এর ওপর আমাদের ভালোমন্দ নির্ভর করে না।
বিগত সময়ের বিধিনিষেধ পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায়, এটা খুব উপযোগী কোনো পদক্ষেপ নয়। তবে সারা দেশে লকডাউনের চেয়ে এলাকাভিত্তিক লকডাউনে ভালো ফলাফল পাওয়া যায়। করোনা ঠেকানোর জন্য সবচেয়ে কার্যকরী হচ্ছে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা ও ব্যক্তিগত সুরক্ষার বিষয়ে সর্বোচ্চ জোর দেওয়া। যাঁরা সচেতন তাঁরা স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলেন, বিনা কাজে ঘরের বাইরে বের হন না। যাঁরা অসচেতন তাঁরা কিছুই মানেন না।
লকডাউন হচ্ছে পরিবহন বন্ধ করে দেওয়া, মানুষের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া আটকিয়ে দেওয়া। অর্থাৎ ধানমন্ডির যাঁরা, তাঁরা মিরপুরে যেতে পারবেন না। মিরপুরের মানুষ ধানমন্ডিতে আসতে পারবেন না। কিন্তু এলাকাভিত্তিক পাড়া-মহল্লায় আক্রান্ত মানুষের আড্ডা তো থামানো যায়নি। মাস্ক না পরে গায়ে গা ঘেঁষে গলির চায়ের দোকানে তাঁদের ভিড় কমেনি। এতে সংক্রমণের হার দিনে দিনে বেড়েই চলছে।
করোনা ঠেকাতে আমাদের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনার ওপর জোর দিতে হবে। তবে দেশে স্বাস্থ্যসেবায় অনেক ঘাটতি রয়েছে। প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন সব জেলায় আইসিইউর ব্যবস্থা করতে। কিন্তু সেই নির্দেশনা বাস্তবায়ন হয়নি। ফলে জেলা, উপজেলা পর্যায়ের করোনা রোগীরা ঠিকমতো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন না। রোগীকে যদি শনাক্ত করে চিকিৎসার আওতায় না আনা যায়, তাহলে রোগী নিজের অজান্তে সংক্রমণ ছড়িয়ে যাবে। তাই করোনা সংক্রমণ রোধে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক পরিবেশ ২০২৪ সালের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে এক গভীর রূপান্তরের ভেতর দিয়ে গেছে। শেখ হাসিনার দীর্ঘ শাসনামলের পরিণতিতে যখন দেশে একধরনের দমন-পীড়ন ও এককেন্দ্রিক ক্ষমতার গঠন স্পষ্ট হয়ে উঠছিল, তখন নতুন প্রজন্মের শিক্ষার্থী ও নাগরিক সমাজ মিলে গড়ে তোলে এক অভাবিত প্রতিরোধ,
২০ ঘণ্টা আগেজুলাই অভ্যুত্থানের বছর পূর্তিতে আমাদের অর্জন কী, সে প্রশ্ন আজ সবার। জুলাই আন্দোলনের সময় কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক বক্তব্য না থাকলেও শেখ হাসিনার পতনের পর মানুষের মধ্যে আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল—রাষ্ট্রের যে পদ্ধতি শাসককে কর্তৃত্বপরায়ণ, স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিস্টে পরিণত করে, সেই ব্যবস্থায় পরিবর্তন আনতে হবে।
২০ ঘণ্টা আগেআগামী বছরের ফেব্রুয়ারির প্রথম দিকেই দেশে জাতীয় নির্বাচন হবে বলে জানানো হয়েছে। নির্বাচনটি সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক হবে কি না, তা এখনই নিশ্চিত করে বলা যাবে না। তবে আগামী নির্বাচন নিয়ে সবচেয়ে আগ্রহী ও উৎসাহী দল বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান গত সোমবার বলেছেন, ‘আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে
২০ ঘণ্টা আগেলুটপাটের জন্য কুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন শেখ হাসিনা ও তাঁর দলবল। মানুষের ভোটের অধিকার কেড়ে নিয়ে তিনি সাঙ্গপাঙ্গদের দিয়েছিলেন সম্পদ লুণ্ঠনের অধিকার। গত বছর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা পালিয়ে গেলেও দেশে রয়ে গেছে লুটেরা সিন্ডিকেট। গণমাধ্যমে নতুন বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থান থেকে লুটপাট, চাঁদাবাজি ও দখল
১ দিন আগে