দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন অন্তত ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী দাতুক সেরি তিওং কিং সিং গত ১১ মার্চ দেওয়া এক ভাষণে এ তথ্য জানিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রী জানিয়েছেন, চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম (মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম) পাসধারী বিদেশি নাগরিকের সংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার ৬৬ জন। তাঁদের মধ্যে মূল আবেদনকারীর পাশাপাশি তাঁদের ওপর নির্ভরশীল পাসধারীও আছেন এই তালিকায়। এর মধ্যে বাংলাদেশি সেকেন্ড হোম পাসধারী আছেন ৩ হাজার ৬০৪ জন।
মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ায় সবার শীর্ষে চীনা নাগরিকেরা। দেশটিতে চীনের ২৪ হাজার ৭৬৫ জন নাগরিকের ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম’ পাস রয়েছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির ৯ হাজার ২৬৫ জন নাগরিক মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম পাসধারী আছেন।
এর বাইরে, দক্ষিণ কোরিয়ার ৪ হাজার ৯৪০ জন, জাপানের ৪ হাজার ৭৩৩ জন আছে সেকেন্ড হোম পাসধারী। ৩ হাজার ৬০৪ জন সেকেন্ড হোম পাসধারী নিয়ে বাংলাদেশ আছে এই তালিকার পঞ্চম স্থানে। যুক্তরাজ্যের ২ হাজার ২৩৪ জন আছেন মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম পাসধারী। মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম প্রকল্পের আওতায় তাইওয়ান, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও ভারতের ১ হাজারের বেশি করে পাসধারী আছেন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে মালয়েশিয়ার সরকার সেকেন্ড হোম কর্মসূচিতে সংস্কার আনে। সেই সময় এই কর্মসূচিকে তিন স্তরে বিভক্ত করা হয়। নতুন ব্যবস্থায় আবেদনকারীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। দেশটির সরকার তখন জানিয়েছিল, প্রাথমিকভাবে আবেদনের পর এই কর্মসূচিতে পরীক্ষামূলকভাবে এক বছর থাকতে হবে। পরে অন্যান্য শর্তাবলি পর্যালোচনা করে কর্মসূচিতে সমন্বয় করা হবে। নতুন ব্যবস্থায় আবেদনকারীদের বয়সসীমা ৩০ বছর কিংবা তার বেশি নির্ধারণ করা হয়।
তিন স্তরবিশিষ্ট ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল—আবেদনকারীদের আর্থিক সক্ষমতার ভিত্তিতে বিভক্ত করা। এই তিন স্তর হলো—প্লাটিনাম, গোল্ড ও সিলভার। নতুন নিয়মে প্লাটিনাম স্তরের আওতায় আবেদনকারীদের ৫০ লাখ রিঙ্গিত, গোল্ড স্তরে ২০ লাখ ও সিলভার স্তরে ৫ লাখ রিঙ্গিত স্থায়ী আমানত থাকতে হবে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া নির্বাচিত সব স্তরের অংশগ্রহণকারীদের বছরে মোট ৬০ দিন মালয়েশিয়ায় বসবাস করতে হবে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম বানিয়েছেন অন্তত ৩ হাজার ৬০০ জনের বেশি বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ার পর্যটন, শিল্প ও সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী দাতুক সেরি তিওং কিং সিং গত ১১ মার্চ দেওয়া এক ভাষণে এ তথ্য জানিয়েছেন। মালয়েশিয়ার সংবাদমাধ্যম মালয় মেইলের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মন্ত্রী জানিয়েছেন, চলতি বছরের ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম (মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম) পাসধারী বিদেশি নাগরিকের সংখ্যা ছিল ৫৬ হাজার ৬৬ জন। তাঁদের মধ্যে মূল আবেদনকারীর পাশাপাশি তাঁদের ওপর নির্ভরশীল পাসধারীও আছেন এই তালিকায়। এর মধ্যে বাংলাদেশি সেকেন্ড হোম পাসধারী আছেন ৩ হাজার ৬০৪ জন।
মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ায় সবার শীর্ষে চীনা নাগরিকেরা। দেশটিতে চীনের ২৪ হাজার ৭৬৫ জন নাগরিকের ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম’ পাস রয়েছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে আছে অস্ট্রেলিয়া। দেশটির ৯ হাজার ২৬৫ জন নাগরিক মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম পাসধারী আছেন।
এর বাইরে, দক্ষিণ কোরিয়ার ৪ হাজার ৯৪০ জন, জাপানের ৪ হাজার ৭৩৩ জন আছে সেকেন্ড হোম পাসধারী। ৩ হাজার ৬০৪ জন সেকেন্ড হোম পাসধারী নিয়ে বাংলাদেশ আছে এই তালিকার পঞ্চম স্থানে। যুক্তরাজ্যের ২ হাজার ২৩৪ জন আছেন মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম পাসধারী। মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম প্রকল্পের আওতায় তাইওয়ান, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর ও ভারতের ১ হাজারের বেশি করে পাসধারী আছেন।
উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ডিসেম্বর মাসে মালয়েশিয়ার সরকার সেকেন্ড হোম কর্মসূচিতে সংস্কার আনে। সেই সময় এই কর্মসূচিকে তিন স্তরে বিভক্ত করা হয়। নতুন ব্যবস্থায় আবেদনকারীদের যোগ্যতার ভিত্তিতে বিভিন্ন গ্রুপে বিভক্ত করা হয়। দেশটির সরকার তখন জানিয়েছিল, প্রাথমিকভাবে আবেদনের পর এই কর্মসূচিতে পরীক্ষামূলকভাবে এক বছর থাকতে হবে। পরে অন্যান্য শর্তাবলি পর্যালোচনা করে কর্মসূচিতে সমন্বয় করা হবে। নতুন ব্যবস্থায় আবেদনকারীদের বয়সসীমা ৩০ বছর কিংবা তার বেশি নির্ধারণ করা হয়।
তিন স্তরবিশিষ্ট ব্যবস্থার প্রধান উদ্দেশ্য ছিল—আবেদনকারীদের আর্থিক সক্ষমতার ভিত্তিতে বিভক্ত করা। এই তিন স্তর হলো—প্লাটিনাম, গোল্ড ও সিলভার। নতুন নিয়মে প্লাটিনাম স্তরের আওতায় আবেদনকারীদের ৫০ লাখ রিঙ্গিত, গোল্ড স্তরে ২০ লাখ ও সিলভার স্তরে ৫ লাখ রিঙ্গিত স্থায়ী আমানত থাকতে হবে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া নির্বাচিত সব স্তরের অংশগ্রহণকারীদের বছরে মোট ৬০ দিন মালয়েশিয়ায় বসবাস করতে হবে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ এক মাস বাড়িয়েছে সরকার। এই কমিশনের মেয়াদ আগামী ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়ে গতকাল সোমবার রাতে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে গত ১২ ফেব্রুয়ারি সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। এই কমিশনকে প্রতিবেদন দাখিলের জন্য ছ
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন একমাত্র মোবাইল অপারেটর টেলিটক এখন ‘গলার কাঁটা’ পর্যায়ে চলে এসেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টার ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ক বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরের প্রথম দিনে বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতার জন্য পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট অব এক্সচেঞ্জ সই হয়েছে। মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের উপস্থিতিতে পুত্রজায়ায় এই চুক্তিগুলো স্বাক্ষরি
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন ছয়টি ব্রিটিশ রিয়েল এস্টেট কোম্পানিকে দুর্নীতির অভিযোগে প্রশাসকের অধীনে নেওয়া হয়েছে। এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাগনি ও সাবেক ব্রিটিশ ট্রেজারি মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামও জড়িয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে