অনলাইন ডেস্ক
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রকল্পে দুর্নীতির খোঁজে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই অভিযানে অংশ নেন কমিশনের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থের আত্মসাৎ হয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে যেসব ব্যক্তি জড়িত ছিল তাঁদেরসহ অনিয়মের ঘটনাগুলো যাচাই করা হচ্ছে।
অভিযান শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদ বলেন, ‘অভিযানে উঠে এসেছে ১৪ জনের সংশ্লিষ্টতায় প্রকল্পের পদে পদে ঘটেছে অনিয়ম-দুর্নীতি। একই প্রতিষ্ঠানকে বারবার কাজ দেওয়া এবং অপ্রয়োজনীয় কাজসহ নানাভাবে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও জানান, এখানকার কিছু কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে নথি তলব করা হয়েছে। ট্যাপওয়্যার, অরেঞ্জবিডি, সাইনেসিস আইটি বড় বড় কাজ পেয়েছে। তারা সঠিকভাবে কাজ পেয়েছে কি না সেটাও যাচাই করা হচ্ছে। এসব বিষয়ে তদন্তে সময় লাগবে।
দেশের ডিজিটাল উন্নয়নে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বাংলাদেশের সহযোগিতায় ২০০৬ সালে অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয়। ২০২০ সালে প্রকল্পের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)। প্রকল্পের মেয়াদ কয়েক দফায় বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালে।
দুদক ও এটুআইয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মীরা জানান, ২০২০ সালে ৫ বছরের জন্য ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। যার নেতৃত্বে থাকা আনীর চৌধুরী আইসিটি সেক্টরে অপকর্মের মূল হোতা। যিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।
এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুল্লাহ আল ফাহিম বলেন, অভ্যন্তরীণ তদন্তে অনিয়মের প্রমাণ মেলায় ইতিমধ্যেই ১৪ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অনিয়মের পেছনে জয়-পলকের সম্পৃক্ততাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের এসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই) প্রকল্পে দুর্নীতির খোঁজে রাজধানীর আগারগাঁওয়ে আইসিটি টাওয়ারে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এই অভিযানে অংশ নেন কমিশনের তিন সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল।
দুর্নীতি ও অনিয়মের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থের আত্মসাৎ হয়েছে কি না—তা খতিয়ে দেখতে এই অভিযান পরিচালিত হয়। প্রকল্পের কার্যক্রম সম্পন্ন করতে যেসব ব্যক্তি জড়িত ছিল তাঁদেরসহ অনিয়মের ঘটনাগুলো যাচাই করা হচ্ছে।
অভিযান শেষে দুদকের সহকারী পরিচালক রাজু আহমেদ বলেন, ‘অভিযানে উঠে এসেছে ১৪ জনের সংশ্লিষ্টতায় প্রকল্পের পদে পদে ঘটেছে অনিয়ম-দুর্নীতি। একই প্রতিষ্ঠানকে বারবার কাজ দেওয়া এবং অপ্রয়োজনীয় কাজসহ নানাভাবে সরকারি অর্থ লুটপাট করা হয়েছে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি আরও জানান, এখানকার কিছু কর্মকর্তাদের কার্যক্রম নিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। নিয়োগ প্রক্রিয়া খতিয়ে দেখতে নথি তলব করা হয়েছে। ট্যাপওয়্যার, অরেঞ্জবিডি, সাইনেসিস আইটি বড় বড় কাজ পেয়েছে। তারা সঠিকভাবে কাজ পেয়েছে কি না সেটাও যাচাই করা হচ্ছে। এসব বিষয়ে তদন্তে সময় লাগবে।
দেশের ডিজিটাল উন্নয়নে জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বাংলাদেশের সহযোগিতায় ২০০৬ সালে অ্যাকসেস টু ইনফরমেশন (এটুআই) প্রকল্পের যাত্রা শুরু হয়। ২০২০ সালে প্রকল্পের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় অ্যাসপায়ার টু ইনোভেট (এটুআই)। প্রকল্পের মেয়াদ কয়েক দফায় বাড়ানো হয়েছে। সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালে।
দুদক ও এটুআইয়ের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মীরা জানান, ২০২০ সালে ৫ বছরের জন্য ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করা হয়। যার নেতৃত্বে থাকা আনীর চৌধুরী আইসিটি সেক্টরে অপকর্মের মূল হোতা। যিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের ঘনিষ্ঠজন হিসেবে পরিচিত।
এটুআইয়ের হেড অব প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট আব্দুল্লাহ আল ফাহিম বলেন, অভ্যন্তরীণ তদন্তে অনিয়মের প্রমাণ মেলায় ইতিমধ্যেই ১৪ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। অনিয়মের পেছনে জয়-পলকের সম্পৃক্ততাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে