নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সকাল ৮টা বাজতেই সারা দেশে একযোগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের আনাগোনা বাড়লেও ভোটার উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি।
সেই সঙ্গে সুষ্ঠু, সুন্দর ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বশক্তি নিয়ে প্রস্তুত আছে নির্বাচন কমিশন। ভোটের দিন সকালে নির্বাচন কমিশন ঘিরে রাখা হয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থায়।
রোববার সকাল ৮টায় নির্বাচন কমিশন ভবনে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তার চাদরে বেষ্টিত আছে এই এলাকা। আগারগাঁও মূল সড়ক থেকে নির্বাচন কমিশন ভবনের দিকে ঢুকতে পর্যটন ভবনের সামনের রাস্তায় চোখে পড়ে কড়া পুলিশি তল্লাশি চৌকি। মূল সড়ক থেকে নির্বাচন ভবনের দিকে প্রতিটি প্রবেশপথে সবাইকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হচ্ছে। কমিশনের ভেতরে যেতে সব পথ আজ পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কোনো ধরনের যানবাহন এই পথে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
নির্বাচন ভবনসংশ্লিষ্ট ইসলামি ফাউন্ডেশনের সামনে একটি জলকামান, প্রিজন ভ্যান ও একটি রায়ট কার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তারপর নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে থেকে পুরো অংশজুড়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা ঘিরে রেখেছেন। এ ছাড়া স্থাপন করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অস্থায়ী ক্যাম্প।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে কোনো ধরনের নাশকতামূলক পরিস্থিতি এড়াতে প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ জন্য প্রতিটি বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যরা সজাগ ও কড়া দৃষ্টি রাখছেন।
তবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
সকাল ৮টা বাজতেই সারা দেশে একযোগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়ে গেছে। রাজধানীর বিভিন্ন ভোটকেন্দ্রে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকদের আনাগোনা বাড়লেও ভোটার উপস্থিতি তেমন দেখা যায়নি।
সেই সঙ্গে সুষ্ঠু, সুন্দর ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সর্বশক্তি নিয়ে প্রস্তুত আছে নির্বাচন কমিশন। ভোটের দিন সকালে নির্বাচন কমিশন ঘিরে রাখা হয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থায়।
রোববার সকাল ৮টায় নির্বাচন কমিশন ভবনে গিয়ে দেখা যায়, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কড়া নিরাপত্তার চাদরে বেষ্টিত আছে এই এলাকা। আগারগাঁও মূল সড়ক থেকে নির্বাচন কমিশন ভবনের দিকে ঢুকতে পর্যটন ভবনের সামনের রাস্তায় চোখে পড়ে কড়া পুলিশি তল্লাশি চৌকি। মূল সড়ক থেকে নির্বাচন ভবনের দিকে প্রতিটি প্রবেশপথে সবাইকে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়তে হচ্ছে। কমিশনের ভেতরে যেতে সব পথ আজ পায়ে হেঁটে চলাচলের জন্য উন্মুক্ত রেখেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। কোনো ধরনের যানবাহন এই পথে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না।
নির্বাচন ভবনসংশ্লিষ্ট ইসলামি ফাউন্ডেশনের সামনে একটি জলকামান, প্রিজন ভ্যান ও একটি রায়ট কার প্রস্তুত রাখা হয়েছে। তারপর নির্বাচন ভবনের মূল ফটকের সামনে থেকে পুরো অংশজুড়ে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ও বাংলাদেশ পুলিশের সদস্যরা ঘিরে রেখেছেন। এ ছাড়া স্থাপন করা হয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের অস্থায়ী ক্যাম্প।
আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, যে কোনো ধরনের নাশকতামূলক পরিস্থিতি এড়াতে প্রস্তুত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এ জন্য প্রতিটি বাহিনীর দায়িত্বপ্রাপ্ত সদস্যরা সজাগ ও কড়া দৃষ্টি রাখছেন।
তবে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি।
সারা দেশে গত বছরের জুলাই-আগস্টের গণহত্যার মামলায় নির্দেশদাতা হিসেবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের বিরুদ্ধে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হবে পবিত্র ঈদুল আজহার পর। আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরিতে পার্বত্য অঞ্চল ও সমতলে বসবাসকারী ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সমান সুযোগ নিশ্চিত করার উদ্যোগ নিতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। এ জন্য প্রচলিত ধারণার বাইরে গিয়ে সমতলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদেরও নিয়োগের বিষয়টি স্পষ্টীকরণ করতে পারে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। পিছিয়ে পড়া ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সরকারি চাকরিতে...
৬ ঘণ্টা আগেসড়কে চলতে হলে গাড়ির রেজিস্ট্রেশন, ফিটনেস, রুট পারমিট ও ট্যাক্সের বৈধ সনদ থাকতে হয়। সারা দেশে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নিবন্ধিত ২০ শ্রেণির প্রায় ৬৩ লাখ ৪৪ হাজার যানবাহন রয়েছে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ৬ লাখ ৬৫ হাজার গাড়িরই রেজিস্ট্রেশন এবং হালনাগাদ ফিটনেস সার্টিফিকেট, রুট পারমিট ও ট্যাক্স
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক রূপান্তরের প্রেক্ষাপটে সংবিধান সংস্কার নিয়ে উত্থাপিত বিতর্কে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন— সংবিধান পুনর্লিখন নয়, ধাপে ধাপে বাস্তবভিত্তিক সংশোধনই সময়োপযোগী পথ। তিনি ৭২-এর সংবিধানের ভার বহনের যুক্তি, প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ ও ক্ষমতার ভারসাম্য, প্রধান
১০ ঘণ্টা আগে