মো. হুমায়ূন কবীর, ঢাকা
জন্মনিবন্ধন সনদের মতো নাগরিকের মৃত্যু সনদও অনলাইনে যাচাই করার সুযোগ চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে শিগগিরই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে চিঠি দেবে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল বুধবার ইসি সচিব শফিউল আজিমের সভাপতিত্বে ভোটার তালিকা, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা সহজ করা এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন-বিষয়ক সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়। জানা গেছে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৫০ লাখের বেশি মৃত ভোটার কর্তন করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদে মৃত ভোটার বাদ দেওয়ায় জোর দিয়ে থাকে ইসি। তবে যে বছর এভাবে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হয় না, সে বছর মৃত ব্যক্তির পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তা বাদ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় জটিলতার সৃষ্টি হয়। তাই মৃত ভোটার কর্তনের বিষয়টি সহজ করতে জন্মনিবন্ধনের মতো মৃত্যু সনদও অনলাইনে যাচাইয়ের বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়। পরে সিদ্ধান্ত হয়, এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চিঠি দেওয়া হবে।
এ ছাড়া সভায় ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার নির্বাচন কমিশনার পদত্যাগ করায় এ বছর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। কারণ, কমিশনের অনুমোদন ছাড়া এ কার্যক্রম হাতে নিতে পারে না ইসি সচিবালয়। তাই নিজ থেকে আগ বাড়িয়ে কিছু না করে বরং এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছে ইসি সচিবালয়।
সূত্র আরও জানায়, সর্বশেষ ২০২২ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। সে বছর একসঙ্গে তিন বছরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। ওই বছর কোন খাতে কত টাকা ব্যয় করা হয়েছিল, তা সভায় উপস্থাপন করা হয়। সভায় কর্মকর্তারা জানান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিন বছরের তথ্য সংগ্রহ করে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে নয় মাস আর এক বছরের তথ্য নেওয়া হলে ছয় মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। তবে প্রয়োজনীয় উপকরণ ও জনবল বাড়ানো গেলে এক মাস করে সময় কমানো যেতে পারে। সভায় কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করার পক্ষে মত দেন।
সভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির পরিচালক (জনসংযোগ) মো. শরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত্যু সনদ অনলাইনে যাতে যাচাই করা যায় সে বিষয়ে স্থানীয় সরকার সচিবকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাড়ি বাড়ি ভোটার গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে সভায় কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপদেষ্টারা যদি চান, সেভাবে যেন এই কার্যক্রম গ্রহণ করা যায়, সেভাবে কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার জন্য ইসি সচিব নির্দেশনা দিয়েছেন।
জন্মনিবন্ধন সনদের মতো নাগরিকের মৃত্যু সনদও অনলাইনে যাচাই করার সুযোগ চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে শিগগিরই স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে চিঠি দেবে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে গতকাল বুধবার ইসি সচিব শফিউল আজিমের সভাপতিত্বে ভোটার তালিকা, জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সেবা সহজ করা এবং প্রাসঙ্গিক অন্যান্য বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন-বিষয়ক সভায় এমন সিদ্ধান্ত হয়। জানা গেছে, ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত ৫০ লাখের বেশি মৃত ভোটার কর্তন করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদে মৃত ভোটার বাদ দেওয়ায় জোর দিয়ে থাকে ইসি। তবে যে বছর এভাবে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করা হয় না, সে বছর মৃত ব্যক্তির পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে তা বাদ দেওয়া হয়। এ ক্ষেত্রে অনেক সময় জটিলতার সৃষ্টি হয়। তাই মৃত ভোটার কর্তনের বিষয়টি সহজ করতে জন্মনিবন্ধনের মতো মৃত্যু সনদও অনলাইনে যাচাইয়ের বিষয়ে সভায় আলোচনা হয়। পরে সিদ্ধান্ত হয়, এ বিষয়ে ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের সচিবকে চিঠি দেওয়া হবে।
এ ছাড়া সভায় ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম নিয়ে আলোচনা হয়। গত ৫ সেপ্টেম্বর প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও চার নির্বাচন কমিশনার পদত্যাগ করায় এ বছর বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। কারণ, কমিশনের অনুমোদন ছাড়া এ কার্যক্রম হাতে নিতে পারে না ইসি সচিবালয়। তাই নিজ থেকে আগ বাড়িয়ে কিছু না করে বরং এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের নির্দেশনার অপেক্ষায় রয়েছে ইসি সচিবালয়।
সূত্র আরও জানায়, সর্বশেষ ২০২২ সালে বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহের মাধ্যমে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়। সে বছর একসঙ্গে তিন বছরের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছিল। ওই বছর কোন খাতে কত টাকা ব্যয় করা হয়েছিল, তা সভায় উপস্থাপন করা হয়। সভায় কর্মকর্তারা জানান, বাড়ি বাড়ি গিয়ে তিন বছরের তথ্য সংগ্রহ করে এ কার্যক্রম সম্পন্ন করতে নয় মাস আর এক বছরের তথ্য নেওয়া হলে ছয় মাস সময়ের প্রয়োজন হয়। তবে প্রয়োজনীয় উপকরণ ও জনবল বাড়ানো গেলে এক মাস করে সময় কমানো যেতে পারে। সভায় কর্মকর্তারা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করার পক্ষে মত দেন।
সভার সিদ্ধান্তের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসির পরিচালক (জনসংযোগ) মো. শরিফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, মৃত্যু সনদ অনলাইনে যাতে যাচাই করা যায় সে বিষয়ে স্থানীয় সরকার সচিবকে চিঠি দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। বাড়ি বাড়ি ভোটার গিয়ে নাগরিকের তথ্য সংগ্রহ করে ভোটার তালিকা হালনাগাদের বিষয়ে সভায় কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, উপদেষ্টারা যদি চান, সেভাবে যেন এই কার্যক্রম গ্রহণ করা যায়, সেভাবে কর্মকর্তাদের প্রস্তুত থাকার জন্য ইসি সচিব নির্দেশনা দিয়েছেন।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৯ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৯ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১১ ঘণ্টা আগে