নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ম দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ শুরু হয়েছে আজ বুধবার। দুই দিনব্যাপী এই সংলাপের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করা। আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আইএসপিআর জানায়, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতার ভিত্তি সুদৃঢ়। এই সম্পর্ক বহুমাত্রিক, বহুমুখী এবং সর্বদা বিকশিত। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে প্রতিরক্ষা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণে সহযোগিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত সহায়তা সুস্পষ্ট। প্রতি বছর বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অনেক সদস্যকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরাও বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন এবং সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমে একসঙ্গে কাজ করে আসছে। দুই দেশের মধ্যে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সামরিক সফর বিনিময় সামরিক সহযোগিতার একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। এটি হতে যাচ্ছে দুই দেশের মধ্যে ১০ম দ্বিপক্ষীয় সামরিক সংলাপ। এই সংলাপে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ের ক্ষেত্রে দেশের প্রতিরক্ষা ও সামরিক সহযোগিতা, প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা, শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি এবং প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, প্রশিক্ষণ, পরিদর্শন, যৌথ অনুশীলন ও মোতায়েন, কর্মশালা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হবে।
৯ম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ গত বছরের ১৬-২০ মে অনুষ্ঠিত হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ২০১২ সাল থেকে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ আয়োজন শুরু হয়।
দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, অপারেশনস ও পরিকল্পনা পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুসাইন মুহাম্মদ মাসীহুর রহমান। আর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জেমস থমাস জন। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্টগার্ড বাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন সংলাপে উপস্থিত ছিলেন। সংলাপটি ২৪ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে।
ঢাকায় বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে ১০ম দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ শুরু হয়েছে আজ বুধবার। দুই দিনব্যাপী এই সংলাপের লক্ষ্য দুই দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করা। আন্ত:বাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) সূত্রে এই তথ্য জানা গেছে।
আইএসপিআর জানায়, স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সহযোগিতার ভিত্তি সুদৃঢ়। এই সম্পর্ক বহুমাত্রিক, বহুমুখী এবং সর্বদা বিকশিত। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে প্রতিরক্ষা উন্নয়ন ও প্রশিক্ষণে সহযোগিতার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ক্রমাগত সহায়তা সুস্পষ্ট। প্রতি বছর বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর অনেক সদস্যকে যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরাও বাংলাদেশে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ গ্রহণ করছেন।
আইএসপিআর আরও জানায়, দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন এবং সন্ত্রাসবিরোধী কার্যক্রমে একসঙ্গে কাজ করে আসছে। দুই দেশের মধ্যে জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাদের সামরিক সফর বিনিময় সামরিক সহযোগিতার একটি অনন্য বৈশিষ্ট্য। এটি হতে যাচ্ছে দুই দেশের মধ্যে ১০ম দ্বিপক্ষীয় সামরিক সংলাপ। এই সংলাপে বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বিষয়ের ক্ষেত্রে দেশের প্রতিরক্ষা ও সামরিক সহযোগিতা, প্রযুক্তি, প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম, দুর্যোগ মোকাবিলা, শান্তিরক্ষা কার্যক্রম ইত্যাদি এবং প্রশিক্ষণের ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা, প্রশিক্ষণ, পরিদর্শন, যৌথ অনুশীলন ও মোতায়েন, কর্মশালা ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা হবে।
৯ম বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ গত বছরের ১৬-২০ মে অনুষ্ঠিত হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্রে। ২০১২ সাল থেকে দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপ আয়োজন শুরু হয়।
দ্বিপক্ষীয় প্রতিরক্ষা সংলাপে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ, অপারেশনস ও পরিকল্পনা পরিদপ্তরের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল হুসাইন মুহাম্মদ মাসীহুর রহমান। আর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দেন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জেমস থমাস জন। এ ছাড়া বাংলাদেশের পক্ষে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, সশস্ত্র বাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ কোস্টগার্ড বাহিনীসহ বিভিন্ন সংস্থার ঊর্ধ্বতন সংলাপে উপস্থিত ছিলেন। সংলাপটি ২৪ আগস্ট আনুষ্ঠানিকভাবে শেষ হবে।
আন্তঃরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করত। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী ৭ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিন বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে বলে সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান রিটকারীর আইনজীবী ওমর ফারুক।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগে বাংলাদেশকে ‘যুক্ত’ করায় দেশ দুটি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ কিছু দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ঝামেলা বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগেফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
১২ ঘণ্টা আগে