নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।
প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১ ঘণ্টা আগেবিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
৩ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
৩ ঘণ্টা আগে