নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
আজ সোমবার রাজধানীর কাকরাইলে আঞ্জুমান মুফিদুলের ভবন উদ্বোধন করতে এসে এসব কথা বলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
নিজেদের বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার আহ্বান জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা যার যার মতো করে নিজেরাই বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করতে পারি, যাতে তার আত্মীয়স্বজন-বন্ধুবান্ধব কাছে থাকে। তাকে যেন সম্মানজনকভাবে দাফন করা যায়।’
বেওয়ারিশ হওয়া থেকে রক্ষা করার পরও আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ডের কোনো ব্যাঘাত ঘটবে না জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বরং আমরা তাদের সম্মান দেখাব, এ জিনিসগুলো চোখের সামনে তুলে ধরার জন্য। তারা না থাকলে জানতামও না এই লাশের কী হয়েছিল। তারা থাকায় আমরা জানলাম, একটা সম্মানজনকভাবে দাফন করা হয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এটা একটা প্রতীক হোক, আমাদের মনে উৎসাহ জাগাক, যেসব দুর্বলতা সমাজের মধ্যে আছে, আমরা যেন সেগুলোর প্রতিকার করতে পারি।’
আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের নীরবে কাজ করে যাওয়া প্রসঙ্গে ড. ইউনূস বলেন, ‘আজকে আমার মস্ত বড় সৌভাগ্য এখানে উপস্থিত থাকা। ছোটবেলা থেকেই নাম শুনে আসছি। অদ্ভুত এক নাম, তার সঙ্গে একটা জিনিস জড়িত, এই নামের কোনো ব্যাখ্যা জানতাম না, শুধু জানি ‘বেওয়ারিশ লাশ’। বেওয়ারিশ শব্দটা শুনেছি লাশের সঙ্গে এবং আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কর্মকাণ্ড থেকে। তারা কারা, কোনো দিন জানি নাই, আজকে চাক্ষুষ দেখলাম। তারা এমন এক জগৎ থেকে ভেসে আসে, একটা লাশ পড়ে থাকলে উঠিয়ে নিয়ে যায়। স্বপ্নীল একটা জিনিস। যত দুর্গম হোক, যত কঠিন পরিস্থিতি হোক, ওই নামটি আসে, কে করেছে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম এসে দাফন করে গেছে। এটা আমার কাছে খুব অবাক লাগত। যার পরিচয় জানি না; কিন্তু প্রতিদিন খবর আসছে। এখন শুনলাম, দেশজুড়ে আছে। কখন, কোথায় বেওয়ারিশ লাশ পড়ে থাকবে, ওইখানে আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম অপেক্ষা করছে এবং ঠিকই তারা সে সময় আসবে এবং তার সুন্দরভাবে ব্যবস্থা করবে। তাদের কোনো বক্তব্য কখনো কোনো পত্রিকায় দেখি নাই, করে কি না জানা নেই; কিন্তু আমার নজরে আসে নাই যে এ কাজে কোনো বাহবা নিচ্ছে তারা। কিচ্ছু করে নাই, একেবারে চুপচাপ। অদৃশ্য কতগুলো মানুষ এসে সব করে দিয়ে যায়।’
করোনার সময় আঞ্জুমান মুফিদুলের অবদান সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বিশেষ করে করোনাকালে এ নাম বারবার এসেছে। কাজেই দেখছি, তারা চারদিকে ছড়িয়ে আছে। পরিচয় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখলাম, বড় বড় লোক এর সঙ্গে জড়িত জন্ম থেকে। ১৯০৫ সালে এর জন্ম, এটাও জানতাম না। বাংলাদেশের ইতিহাসের সঙ্গে, মুসলমান সমাজের সঙ্গে যাদের স্মৃতি আছে, তাদের সবাই এটার সঙ্গে জড়িত ছিল। এটা একটা বড় ঐতিহ্য বহন করে যাচ্ছে। আজকে বাচ্চাদের দেখেও ভালো লাগল, এটা নতুন দিক, এ সম্পর্কেও জানা ছিল না। তারা লাশ দাফন করা ছাড়াও অন্য কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আছে।’
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, কাজটা আর নামটা একাকার হয়ে গেছে, এ দুটো থেকে আলাদা করা যায় না। কতগুলো নাম আছে, নামের অর্থটাই হলো কাজ। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম নামের ব্যাখ্যা নিয়ে কেউ মাথা ঘামায় বলে মনে হয় না। নামটা শুনলেই সঙ্গে সঙ্গে মনে আসে কাজের কথা। এ নামটা সেই কাজের অর্থবাহক। নামটি একটি নতুন অর্থ ধারণ করেছে। বহু দিক থেকে এটি অনন্য প্রতিষ্ঠান।
বেওয়ারিশ লাশ দাফনে ‘আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম’কে অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে মন্তব্য করে ইউনূস বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু প্রতিষ্ঠান আছে। কেউ ৬ মাস, কেউ ১০ বছর টেকে। এত দীর্ঘমেয়াদি একটি প্রতিষ্ঠান টিকে আছে শুধু নয়, শক্ত আছে, মজবুত আছে, কার্যক্রম পরিচালনা করছে, নানা দিকে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এতিমদের দিকে নজর দিচ্ছে। এটা অবাক করা কাণ্ড! এ রকম আরও প্রতিষ্ঠানের দৃষ্টান্ত উপমহাদেশে আছে কি না, আমার জানা নেই। কাজেই অনন্য প্রতিষ্ঠান হিসেবে এত বছর ধরে সেবা চালিয়ে যাচ্ছে, কোনো দিন এটা নিয়ে কোনো খবর কাগজে প্রকাশিত হয় না। শুধু বলা হয়, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলাম লাশ দাফন করেছে। এই দুটো শব্দের সঙ্গে আমরা পরিচিত। আজকে আমরা গৌরববোধ করি, এ রকম একটা প্রতিষ্ঠান যাঁরা চালিয়েছেন, সময় দিয়েছেন, মেধা দিয়েছেন, তাঁদের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ। আরও বহু দিকে এটার কর্মসূচি সম্প্রসারিত হোক।’
নতুন ভবন উদ্বোধন শেষে এতিম শিশুদের সঙ্গে ইফতার করেন প্রধান উপদেষ্টা। ইফতার মাহফিলে আরও বক্তব্য দেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ, খাদ্য ও ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের ট্রাস্টি গোলাম রহমান, আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের সভাপতি মুফলেহ আর ওসমানী প্রমুখ।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
শফিকুল আলম বলেন, ‘আমরা তাঁকে (তারেক রহমান) স্বাগত জানাই। উনি বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় দলের নেতা এবং আমি বলব তাঁর বাংলাদেশে আসা খুবই একটা ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বাংলাদেশে তো সত্যিকার অর্থে কিছু রাজনৈতিক শূন্যতা আছে। উনি আসলে সেটা পূরণ হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘বাংলাদেশের সামনে আমাদের একটা বড় ইলেকশন, আমরা একটা ডেমোক্রেটিক ট্রানজিশনে (গণতান্ত্রিক উত্তরণে) আছি। আমরা আশা করছি, আমাদের এই ট্রানজিশনটা আরও স্মুথ হবে।’
তারেক রহমানের নিরাপত্তা নিয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নে জবাবে শফিকুল আলম বলেন, ‘তাঁর নিরাপত্তা তো তাঁর পার্টি দেখছেন, তবে তাঁরা আমাদের কাছে যেই ধরনের সহযোগিতা চাচ্ছেন, আমরা সব সহযোগিতাই করছি।’
দীর্ঘ ১৭ বছরের নির্বাসিত জীবন কাটানোর পর তারেক রহমানকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ফ্লাইটটি যুক্তরাজ্যের লন্ডন থেকে সকাল ৯টা ৫৬ মিনিটে সিলেটে আসে। সিলেটে যাত্রাবিরতি শেষে ফ্লাইটটি বেলা ১১টা ৩৯ মিনিটে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে। সেখান থেকে তাঁর বাসটি সংবর্ধনাস্থলে আসে। কিছুক্ষণ আগে তিনি মঞ্চে অবস্থান নিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
০৩ মার্চ ২০২৫
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আজ বৃহস্পতিবার বঙ্গভবনে তিনি এই শুভেচ্ছা বিনিময় করেন বলে বঙ্গভবনের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

সেখানে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি দেশের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়সহ বিশ্ববাসীর প্রতি বড় দিনের আন্তরিক শুভেচ্ছা ও উষ্ণ অভিনন্দন জানান। জাতি, ধর্ম ও বর্ণ নির্বিশেষে এ দেশের মানুষের মধ্যে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি চিরকাল অটুট ও অক্ষুণ্ন রাখার আহ্বান জানান তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
০৩ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৯ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজ থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
এরপর তিনি অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ফোনে কুশল-বিনিয়ম করেন। নিরাপত্তা ও বিভিন্ন ধরনের সহায়তার জন্য এ সময় তিনি সরকারপ্রধানের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
কথোপকথনে তারেককে বলতে শোনা যায়, ‘জি জি...আমার জন্য আমার...জি জি...আপনার শরীর কেমন আছে?’
...
‘হ্যাঁ, দোয়া করবেন, দোয়া করবেন।’ ...
‘আমি আমার পক্ষ থেকে এবং আমার পরিবারের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। আপনি আপনার পক্ষ থেকে বিভিন্ন রকম আয়োজন করেছেন, বিশেষ করে আমার নিরাপত্তার জন্য। অ্যান্ড উই আর থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ...থ্যাঙ্ক ইউ সো মাচ। সব রকম আয়োজনের জন্য।’
...
‘নিশ্চয়ই, নিশ্চয়ই। জি নিশ্চয়ই...ইনশাল্লাহ...ইনশাল্লাহ।’
ভিআইপি লাউঞ্জে তারেক রহমানকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ স্থায়ী কমিটির সদস্যরা। তারেক রহমানের সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জুবাইদা রহমান ও মেয়ে জাইমা রহমান।
এরপরই তারেক রহমানের শাশুড়ি সৈয়দা ইকবাল মান্দ বানু ফুলের মালা পরিয়ে জামাতাকে বরণ করেন নেন। নাতনি জাইমাকেও আদর করতে দেখা যায়। তারেক রহমান এ সময় তাঁর পাশে কিছু সময় বসে থাকেন। এরপর বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তারেক রহমানে স্ত্রী ও তাঁর মেয়ে সাদা রঙের একটি জিপ গাড়িতে উঠে বসেন।
দলের অন্য নেতাদের সঙ্গে তারেক রহমান বেলা ১২টা মিনিটে ৩২ মিনিটে লাল সবুজ রঙে একটি বুলেটপ্রুফ বাসে উঠেন। ২ মিনিট পরে বাসটি বিমানবন্দর থেকে পূর্বাচলের ৩০০ ফিটের সংবর্ধনা মঞ্চের দিকে যেতে শুরু করে।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
০৩ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৮ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
অন্যদিকে ঘটনাস্থল থেকে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনজন। একইদিনে তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে জব্দ করা কার্তুজ ও বুলেট পরীক্ষার নির্দেশ দেন আদালত।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনজনের জবানবন্দি
গতকাল বুধবার সামিয়া, মারিয়া ও সিপুকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি। মামলার তদন্তকর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তিনজনের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে আসামি মারিয়া ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কামাল উদ্দিনের আদালতে এবং সামিয়া ও সিপু ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলাম জুনাঈদের আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনজন কী বলেছেন তা জানা যায়নি। তবে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার আগে ও পরে ফয়সাল কি করেছে এবং কি বলেছে সে সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন তিনজন।
এর আগে, গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। পরে ২০ ডিসেম্বর তিনজনকে আবার দ্বিতীয় দফায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, এ মামলায় গ্রেফতার ফয়সালের মা ও বাবাও স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কার্তুজ-বুলেট ব্যালিস্টিক পরীক্ষা
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ঘটনাস্থলে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও বুলেট সদৃশ বস্তু পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোড সংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতিকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমান যোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
মামলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত সিআইডিকে নির্দেশ দেন।

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদিকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় গ্রেপ্তার মামলার প্রধান আসামি ফয়সাল করিম মাসুদের স্ত্রী সাহেদা পারভীন সামিয়া, তাঁর বান্ধবী মারিয়া আক্তার লিমা ও তাঁর শ্যালক ওয়াহিদ আহমেদ সিপু দোষ স্বীকার করে জবানবন্দি দিয়েছেন আদালত।
অন্যদিকে ঘটনাস্থল থেকে আলামত হিসেবে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তুর ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদানের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
গতকাল বুধবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন তিনজন। একইদিনে তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঘটনাস্থলে জব্দ করা কার্তুজ ও বুলেট পরীক্ষার নির্দেশ দেন আদালত।
ঢাকার মহানগর পিপি ওমর ফারুক ফারুকী এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনজনের জবানবন্দি
গতকাল বুধবার সামিয়া, মারিয়া ও সিপুকে আদালতে হাজির করে মামলার তদন্ত সংস্থা ডিবি। মামলার তদন্তকর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক ফয়সাল আহমেদ তিনজনের স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করার আবেদন করেন। পরে আসামি মারিয়া ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট কামাল উদ্দিনের আদালতে এবং সামিয়া ও সিপু ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আমিনুল ইসলাম জুনাঈদের আদালতে জবানবন্দি দেন। পরে তাদের কারাগারে পাঠানো হয়।
জবানবন্দিতে তিনজন কী বলেছেন তা জানা যায়নি। তবে বিশ্বস্ত এক সূত্রে জানা গেছে, ঘটনার আগে ও পরে ফয়সাল কি করেছে এবং কি বলেছে সে সম্পর্কে বর্ণনা দিয়েছেন তিনজন।
এর আগে, গত ১৫ ডিসেম্বর এই তিনজনকে ৫ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। পরে ২০ ডিসেম্বর তিনজনকে আবার দ্বিতীয় দফায় চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। গত ১৪ ডিসেম্বর সামিয়া ও সিপুকে নারায়ণগঞ্জ থেকে এবং মারিয়াকে ঢাকা থেকে আটক করে পল্টন থানায় হস্তান্তর করা হয়।
উল্লেখ্য, এ মামলায় গ্রেফতার ফয়সালের মা ও বাবাও স্বীকোরোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
কার্তুজ-বুলেট ব্যালিস্টিক পরীক্ষা
বুধবার মামলার তদন্ত কর্মকর্তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আওলাদ হোসাইন মোহাম্মদ জুনায়েদ ঘটনাস্থলে জব্দ করা ফায়ার কার্তুজ ও বুলেট সদৃশ বস্তু পরীক্ষার নির্দেশ দেন।
আবেদনে বলা হয়, শরিফ ওসমান হাদি ওরফে ওসমান গণি (৩৩) গত ১২ ডিসেম্বর দুপুর আনুমানিক ২টা ২০ মিনিটের দিকে পল্টন থানাধীন বিজয়নগর বক্স কালভার্ট রোড সংলগ্ন ডিআর টাওয়ারের সামনে দুষ্কৃতিকারীদের দ্বারা গুলিবিদ্ধ হয়ে প্রথমে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও পরবর্তীতে এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন।
তাঁর অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স যোগে গত ১৫ ডিসেম্বর সিঙ্গাপুরে নিয়ে সিঙ্গাপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসারত অবস্থায় গত ১৮ ডিসেম্বর তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মৃতদেহ বাংলাদেশ বিমান যোগে দেশে এনে ২০ ডিসেম্বর সকালে সুরতহাল রিপোর্ট প্রস্তুত করে ময়নাতদন্ত সম্পন্ন করা হয়।
মামলায় ঘটনাস্থল হতে ফায়ার কার্তুজ ও ফায়ার বুলেট সদৃশ বস্তু আলামত জব্দ করা হয়। মামলাটির সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আলামতসমূহ ব্যালিস্টিক পরীক্ষা করে বিস্তারিত মতামত প্রদান করার জন্য সিআইডির ব্যালিস্টিক শাখার বিশেষ পুলিশ সুপারকে নির্দেশ প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন। শুনানি শেষে আদালত সিআইডিকে নির্দেশ দেন।

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এমন একটি সমাজ গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন, যেখানে কোনো বেওয়ারিশ লাশ থাকবে না। তিনি বলেছেন, ‘এমন এক সমাজ চাই, যেখানে বেওয়ারিশ লাশ যেন না থাকে। আমাদের লক্ষ্যও সেটি।’
০৩ মার্চ ২০২৫
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের আগমনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক শূন্যতা পূরণ হবে বলে মনে করছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। আজ বৃহস্পতিবার বড়দিন উপলক্ষে রাজধানীর তেজগাঁওয়ের পবিত্র জপমালা রাণী গির্জায় খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করতে যান শফিকুল আলম।
৬ ঘণ্টা আগে
খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎস বড়দিনে খ্রিষ্টান ধর্মের বিশিষ্ট ব্যক্তি, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনার এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ১৭ বছর নির্বাসনে থাকার পর এখন দেশের মাটিতে। আজ বৃহস্পতিবার ১১টায় ৫৪ মিনিটে তিনি ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরে ভেতরে প্রবেশ করেন। প্রথমেই তিনি বিএনপির মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে জড়িয়ে ধরেন। পরে স্থায়ী কমিটির অন্য সদস্যদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তারেক রহমানের
৯ ঘণ্টা আগে