নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সারা দেশে ৬ লাখের বেশি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন ঝুলে আছে। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) সম্মেলনকক্ষে ‘এনআইডি সংশোধনের আবেদনসমূহ ক্যাটাগরিকরণ ও দ্রুত নিষ্পত্তি’ শীর্ষক কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এ তথ্য জানান ইসি সচিব শফিউল আজিম।
লিখিত বক্তব্যে ইসি সচিব জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র নাগরিকদের অতিগুরুত্বপূর্ণ দলিল। বিভিন্ন কারণে কিছু কিছু জাতীয় পরিচয়পত্রে ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। সংশোধনের আবেদনের তারিখ থেকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির বিধান রয়েছে।
তিনি জানান, নির্বাচনী দায়িত্ব পালনসহ বিভিন্ন কারণে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ব্যস্ত থাকায় এনআইডি সংশোধনের আবেদন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যথাসময়ে নিষ্পন্ন করা সম্ভব হয় না। এমনকি এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আবেদনগুলো অনিষ্পন্ন রয়েছে।
গত ৫ জুন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধনের অনিষ্পন্ন ও প্রক্রিয়াধীন আবেদনের সংখ্যার মধ্যে অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা—‘ক’ ক্যাটাগরিতে ৪০ হাজার ৭২৮, ‘ক-১’ ক্যাটাগরিতে ৩৮৯, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে ১ লাখ ৩ হাজার ৪১২, ‘খ-১’ ক্যাটাগরিতে ৬৩২, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে ১ লাখ ৬৮ হাজার ২৭, ‘গ-১’ ক্যাটাগরিতে ২৮১ এবং ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে ৪ হাজার ৮১৮, ক্যাটাগরি পেন্ডিং রয়েছে ৪৫ হাজার ৮৭৪টিসহ মোট ৩ লাখ ৬৪ হাজার ১৬১টি।
প্রক্রিয়াধীন আবেদনে সেন্ট ব্যাক টু সিটিজেন আবেদনের সংখ্যা ৯৮ লাখ ৪৫৮। তদন্ত চাওয়া হয়েছে ৭৫ হাজার ৭৮১টি আবেদনের, ইন্টারভিউর জন্য ২৫ হাজার ৪৮৪টি, অন্যান্য তথ্য চাওয়া ৩৯ হাজার ১৮০টি আবেদনসহ মোট ২ লাখ লাখ ৩৮ হাজার ৯০৩টি আবেদন রয়েছে।
ইসি সচিব শফিউল আজিম জানান, এনআইডি সংশোধনের এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুসারে বিদ্যমান ক, খ, গ ও ঘ—এই চার ক্যাটাগরির স্থলে ক, ক-১, খ, খ-১, গ, গ-১ ও ঘ—এই সাত ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে। সংশোধনকারী কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়িয়ে সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের যুক্ত করা হয়েছে।
এ সময় ইতিমধ্যে ইসির এক মাসিক সমন্বয় সভায় এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য পাওয়া বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন সচিব। এর মধ্যে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদন পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ক্যাটাগরি-সম্পন্ন, ক্যাটাগরি করার পর সংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করবেন।
কর্মশালা উদ্বোধনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘এনআইডি ছাড়া এখন কিছুই করা যায় না। এনআইডি সেবা দিতে যেন বিলম্ব না হয়। নাগরিকেরা এই সেবা নিতে এসে যেন হয়রানি বা বিড়ম্বনার শিকার না হয়।’
দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘দ্বৈত নাগরিকত্বের জন্য আগে বিলম্বে নাগরিকেরা এই সেবা পেতেন। যে দেশের নাগরিকই হোক না কেন, বাংলাদেশের নাগরিক প্রমাণ করতে পারলে তিনি এনআইডি পাবেন। মন্ত্রণালয় থেকে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদ আনা অর্থহীন।’
সারা দেশে ৬ লাখের বেশি জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন ঝুলে আছে। আজ সোমবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচনী প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) সম্মেলনকক্ষে ‘এনআইডি সংশোধনের আবেদনসমূহ ক্যাটাগরিকরণ ও দ্রুত নিষ্পত্তি’ শীর্ষক কর্মশালায় মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনকালে এ তথ্য জানান ইসি সচিব শফিউল আজিম।
লিখিত বক্তব্যে ইসি সচিব জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র নাগরিকদের অতিগুরুত্বপূর্ণ দলিল। বিভিন্ন কারণে কিছু কিছু জাতীয় পরিচয়পত্রে ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। সংশোধনের আবেদনের তারিখ থেকে ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে আবেদন নিষ্পত্তির বিধান রয়েছে।
তিনি জানান, নির্বাচনী দায়িত্ব পালনসহ বিভিন্ন কারণে মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তারা ব্যস্ত থাকায় এনআইডি সংশোধনের আবেদন অধিকাংশ ক্ষেত্রেই যথাসময়ে নিষ্পন্ন করা সম্ভব হয় না। এমনকি এক যুগেরও বেশি সময় ধরে আবেদনগুলো অনিষ্পন্ন রয়েছে।
গত ৫ জুন পর্যন্ত এনআইডি সংশোধনের অনিষ্পন্ন ও প্রক্রিয়াধীন আবেদনের সংখ্যার মধ্যে অনিষ্পন্ন আবেদনের সংখ্যা—‘ক’ ক্যাটাগরিতে ৪০ হাজার ৭২৮, ‘ক-১’ ক্যাটাগরিতে ৩৮৯, ‘খ’ ক্যাটাগরিতে ১ লাখ ৩ হাজার ৪১২, ‘খ-১’ ক্যাটাগরিতে ৬৩২, ‘গ’ ক্যাটাগরিতে ১ লাখ ৬৮ হাজার ২৭, ‘গ-১’ ক্যাটাগরিতে ২৮১ এবং ‘ঘ’ ক্যাটাগরিতে ৪ হাজার ৮১৮, ক্যাটাগরি পেন্ডিং রয়েছে ৪৫ হাজার ৮৭৪টিসহ মোট ৩ লাখ ৬৪ হাজার ১৬১টি।
প্রক্রিয়াধীন আবেদনে সেন্ট ব্যাক টু সিটিজেন আবেদনের সংখ্যা ৯৮ লাখ ৪৫৮। তদন্ত চাওয়া হয়েছে ৭৫ হাজার ৭৮১টি আবেদনের, ইন্টারভিউর জন্য ২৫ হাজার ৪৮৪টি, অন্যান্য তথ্য চাওয়া ৩৯ হাজার ১৮০টি আবেদনসহ মোট ২ লাখ লাখ ৩৮ হাজার ৯০৩টি আবেদন রয়েছে।
ইসি সচিব শফিউল আজিম জানান, এনআইডি সংশোধনের এই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুসারে বিদ্যমান ক, খ, গ ও ঘ—এই চার ক্যাটাগরির স্থলে ক, ক-১, খ, খ-১, গ, গ-১ ও ঘ—এই সাত ক্যাটাগরি নির্ধারণ করা হয়েছে। সংশোধনকারী কর্মকর্তার সংখ্যা বাড়িয়ে সহকারী উপজেলা বা থানা নির্বাচন কর্মকর্তা, অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এবং অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তাদের যুক্ত করা হয়েছে।
এ সময় ইতিমধ্যে ইসির এক মাসিক সমন্বয় সভায় এনআইডি সংশোধন প্রক্রিয়া সহজ করার জন্য পাওয়া বেশ কিছু সুপারিশ তুলে ধরেন সচিব। এর মধ্যে অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদন পাঁচ কার্যদিবসের মধ্যে ক্যাটাগরি-সম্পন্ন, ক্যাটাগরি করার পর সংশ্লিষ্ট ক্যাটাগরির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ৩০ কার্যদিবসের মধ্যে তা নিষ্পত্তি করবেন।
কর্মশালা উদ্বোধনের সময় প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল কর্মকর্তাদের উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘এনআইডি ছাড়া এখন কিছুই করা যায় না। এনআইডি সেবা দিতে যেন বিলম্ব না হয়। নাগরিকেরা এই সেবা নিতে এসে যেন হয়রানি বা বিড়ম্বনার শিকার না হয়।’
দ্বৈত নাগরিকত্বের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘দ্বৈত নাগরিকত্বের জন্য আগে বিলম্বে নাগরিকেরা এই সেবা পেতেন। যে দেশের নাগরিকই হোক না কেন, বাংলাদেশের নাগরিক প্রমাণ করতে পারলে তিনি এনআইডি পাবেন। মন্ত্রণালয় থেকে দ্বৈত নাগরিকত্বের সনদ আনা অর্থহীন।’
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
২০ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
১ ঘণ্টা আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে