নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মিয়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনে স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর লড়াই চলছে। সেই লড়াইয়ের আঁচ এসে পড়েছে বাংলাদেশেও। এরই মধ্যে মিয়ানমার থেকে আসা মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে, এখনো মিয়ানমার থেকে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যদের বাংলাদেশে প্রবেশ অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত ১১৩ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১১৩ জন সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে।
এদিকে, মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে দুজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী, অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মর্টার শেলটি এসে পড়লে তাঁরা মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঘুমধুম ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জলপাইতলীর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বার শফিকুল ইসলাম। নিহত নারী জলপাইতলী গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৫৫)। অন্যদিকে ওই রোহিঙ্গা ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তিনি বাদশা মিয়ার বাড়িতে কাজ করতেন।
অন্যদিকে, খাদ্য ও নিরাপত্তার সংকটে পড়ে চাকমা জনগোষ্ঠীর ৪০০ জন এবং বেশ কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) সজাগ রয়েছে। কোনোভাবেই মিয়ানমার থেকে নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা বা অন্য সম্প্রদায়ের কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
তিন দিন ধরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও দুই বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। পাশাপাশি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার আনজুমানপাড়া, ধামনখালী ও রহমতবিল সীমান্তের ওপারে ঢেঁকিবুনিয়া ও উংচি বান এলাকায় থেমে থেমে গোলাগুলি, মর্টার শেল ও বোমাবর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
মিয়ানমারের বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনে স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী ও দেশটির ক্ষমতাসীন জান্তা বাহিনীর লড়াই চলছে। সেই লড়াইয়ের আঁচ এসে পড়েছে বাংলাদেশেও। এরই মধ্যে মিয়ানমার থেকে আসা মর্টারশেলের আঘাতে বাংলাদেশে দুজনের মৃত্যু হয়েছে। এদিকে, এখনো মিয়ানমার থেকে দেশটির সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপির সদস্যদের বাংলাদেশে প্রবেশ অব্যাহত আছে। এখন পর্যন্ত ১১৩ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন বলে জানিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।
বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফুল ইসলাম জানিয়েছেন, মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি) ১১৩ জন সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করেছেন। বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) তাদের নিরস্ত্রীকরণ করে নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়েছে।
এদিকে, মিয়ানমারের হেলিকপ্টার থেকে ছোড়া মর্টার শেলের আঘাতে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়নে দুজন নিহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে একজন বাংলাদেশি নারী, অন্যজন রোহিঙ্গা পুরুষ। এ ছাড়া এ ঘটনায় এক শিশু আহত হয়েছে।
গতকাল সোমবার বেলা পৌনে ৩টার দিকে ঘুমধুম ইউনিয়নের জলপাইতলী গ্রামের একটি রান্নাঘরের ওপর মর্টার শেলটি এসে পড়লে তাঁরা মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঘুমধুম ইউনিয়নের ১ নম্বর ওয়ার্ড জলপাইতলীর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) মেম্বার শফিকুল ইসলাম। নিহত নারী জলপাইতলী গ্রামের বাদশা মিয়ার স্ত্রী হোসনে আরা বেগম (৫৫)। অন্যদিকে ওই রোহিঙ্গা ব্যক্তির নাম জানা যায়নি। তিনি বাদশা মিয়ার বাড়িতে কাজ করতেন।
অন্যদিকে, খাদ্য ও নিরাপত্তার সংকটে পড়ে চাকমা জনগোষ্ঠীর ৪০০ জন এবং বেশ কিছু রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য বাংলাদেশ সীমান্তে অবস্থান নিয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মো. মিজানুর রহমান। তিনি বলেন, ‘অনুপ্রবেশ ঠেকাতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিজিবি) সজাগ রয়েছে। কোনোভাবেই মিয়ানমার থেকে নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা বা অন্য সম্প্রদায়ের কাউকে ঢুকতে দেওয়া হবে না।’
তিন দিন ধরে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে তমব্রু রাইট ক্যাম্প এলাকায় মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও দুই বিদ্রোহী গোষ্ঠীর মধ্যে তুমুল লড়াই চলছে। পাশাপাশি কক্সবাজারের উখিয়া উপজেলার আনজুমানপাড়া, ধামনখালী ও রহমতবিল সীমান্তের ওপারে ঢেঁকিবুনিয়া ও উংচি বান এলাকায় থেমে থেমে গোলাগুলি, মর্টার শেল ও বোমাবর্ষণের ঘটনা ঘটছে।
আগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় সাধারণ নির্বাচন অবাধ ও নিরপেক্ষ করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাপক সংস্কারমূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করছে। এক বছরেরও বেশি সময় আগে রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে দেশে সহিংস বিক্ষোভ শুরু হওয়ার পর এটিই হবে দক্ষিণ এশিয়ার এই দেশটিতে প্রথম নির্বাচন।
৭ ঘণ্টা আগেশীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
১৩ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
১৪ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
১৫ ঘণ্টা আগে