সাইফুল মাসুম, ঢাকা

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’
সাইফুল মাসুম, ঢাকা

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়ার সুযোগ পাচ্ছে। এতে আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে চাষাবাদে কৃষককে লাভের পরিবর্তে লোকসানের মুখে পড়তে হচ্ছে।
জানা গেছে, খামার যান্ত্রিকীকরণ দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্পের মাধ্যমে গাজীপুরের মৌচাকে কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ২০১৩ সালের জুলাই থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। কিন্তু এ সময়ে কৃষিযন্ত্রের মান পরীক্ষায় একটি ভবন ও কয়েকটি মেশিন স্থাপন করা হলেও ল্যাব সচল করা হয়নি। পরে সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করার বিষয়ে ডিপিপিতে উল্লেখ করা হয়। ২০২০ সালে শুরু হওয়া এ প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হবে ২০২৫ সালের জুনে। অথচ এখনো টেস্টিং ল্যাব চালুই হয়নি। এদিকে এরই মধ্যে আগের প্রকল্পে কেনা যন্ত্রপাতিগুলো অকেজো হতে শুরু করেছে। কিছু সচল যন্ত্রপাতি বিক্রি করারও অভিযোগ উঠেছে।
গাজীপুরের কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব সেন্টারের জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী হিসেবে দায়িত্বে রয়েছেন মোহাম্মদ আবদুল আহাদ। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘টেস্টিং ল্যাবে এখনো সবগুলো মেশিন বসানো হয়নি। আগের প্রকল্পে যন্ত্রপাতি কম কেনা হয়েছে। এ প্রকল্পের আওতায়ও কোনো যন্ত্রপাতি কেনা হয়নি। ফলে টেস্টিং ল্যাব চালু করতে পারিনি।’
সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের ডিপিপিতে দেখা যায়, কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাব চালু করার জন্য প্রায় অর্ধশত কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এই বরাদ্দের মধ্যে যন্ত্র কেনার কথা ৫ কোটি ৭৩ লাখ টাকার। এ ছাড়া প্রশিক্ষণ ভবন নির্মাণ, ডরমিটরি নির্মাণ, বিদ্যুৎ ও পানির সরবরাহ লাইন বসানোর জন্য ২১ কোটি টাকা ব্যয় ধরা হয়েছে। বৈদ্যুতিক সাবস্টেশন বসানোর জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৪০ লাখ টাকা।
প্রকল্পের আওতায় চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং ল্যাব কার্যকর করতে একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ গঠন করা হয়। সাত সদস্যের কমিটিতে সভাপতি করা হয় তৎকালীন প্রকল্প পরিচালক (পিডি) তারিক মাহমুদুল ইসলাম এবং সদস্যসচিব করা হয় কৃষি যন্ত্রপাতি টেস্টিং অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (গাজীপুর) জ্যেষ্ঠ কৃষি প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবদুল আহাদকে।
কমিটির এক সদস্য নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ওয়ার্কিং গ্রুপ একটি বৈঠকের পর আর কোনো কার্যক্রম হাতে নেয়নি। কৃষি মন্ত্রণালয় থেকে বারবার নির্দেশনা সত্ত্বেও তৎকালীন পিডি কারিগরি বিষয়ে দক্ষ না হওয়ায় টেস্টিং ল্যাব নিয়ে আগ্রহ দেখাননি। মূলত তাঁর মনোযোগ ছিল ভর্তুকির যন্ত্রের অর্থ লোপাটে।’
এ বিষয়ে যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের বর্তমান প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ সফিউজ্জামানের সঙ্গে কথা বলতে চাইলে তিনি অসুস্থতার তথ্য জানিয়ে পরদিন কথা বলবেন বলে জানান। তবে পরদিন তিনি আর ফোন ধরেননি।
জানা গেছে, কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের আওতায় হাওর ও উপকূলীয় এলাকার কৃষকেরা কৃষিযন্ত্র কেনার ক্ষেত্রে ৭০ শতাংশ এবং অন্য সব এলাকার কৃষকেরা ৫০ শতাংশ ভর্তুকি পাচ্ছেন। কিন্তু কৃষকেরা ভর্তুকির যন্ত্র কিনে লাভবান হওয়ার বদল উল্টো ঠকছেন। এ বিষয়ে ‘কৃষকের ভর্তুকিতে কার লাভ’ শিরোনামে ২০২৩ সালের ৩ জুলাই আজকের পত্রিকায় একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে।
প্রকল্পের তথ্য অনুসারে, ৩৪টি কোম্পানি এ প্রকল্পে যন্ত্র সরবরাহ করছে। এর মধ্যে ১৪টি কোম্পানি যন্ত্র আমদানি করে সরবরাহ করেছে। ভুক্তভোগী কৃষকেরা জানিয়েছেন, অধিকাংশ ক্ষেত্রে বেশি মূল্য দেখিয়ে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছিয়ে দেওয়া হয়েছে। কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের প্রকল্প থেকে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি। প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও কোম্পানিগুলোর যোগসাজশে ভর্তুকি মূল্যের চেয়ে কৃষকেরা বেশি টাকা দিতে বাধ্য হয়েছেন।
জানতে চাইলে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কৃষিযন্ত্র টেস্টিং ল্যাবের বিষয়ে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।’

বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন
১১ মিনিট আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন। এতে বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল থাকল। আর গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন। এতে বাগেরহাটে চারটি আসন বহাল থাকল। আর গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন
১১ মিনিট আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন
১১ মিনিট আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

সনাতনি হালচাষের বদলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের ছোঁয়া লেগেছে বহু আগেই। কৃষকের কাছে মানসম্পন্ন যন্ত্র পৌঁছানো নিশ্চিত করতে দেশে কৃষিযন্ত্রের মান যাচাইয়ের টেস্টিং ল্যাব করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল ১১ বছর আগে। তবে সে উদ্যোগ এখনো আলোর মুখ দেখেনি। ফলে যন্ত্র সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলো কৃষককে মানহীন কৃষিযন্ত্র গছ
২৯ নভেম্বর ২০২৪
বাগেরহাটে চারটি এবং গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ার কাজলের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন
১১ মিনিট আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
১ ঘণ্টা আগে
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগে