নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে পরিদর্শনে যেতে চায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছে। সুবিধাজনক মিশন এলাকা, সময় ও ব্যাপ্তি নির্বাচন করে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকের কার্যপত্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, সংসদীয় কমিটির আগের বৈঠকে নিকটতম সুবিধাজনক সময়ে সংসদীয় কমিটি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করবে। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আজকের বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি তুলে ধরা হয়।
কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে উল্লেখ করে এতে বলা হয়, গত ২১ নভেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্তসহ পরবর্তী ধার্য করা তারিখে একজন উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ প্রস্তুতি নিচ্ছে। স্থায়ী কমিটির পরিদর্শনের জন্য সুবিধাজনক মিশন এলাকা, সময় ও ব্যাপ্তি নির্বাচন করে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সংসদীয় কমিটি এর আগে ২০১৭ সালে লেবানন ও কুয়েত এবং ২০১৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো পরিদর্শন করেছে বলেও ওই অগ্রগতি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই তিনটি মিশন পরিদর্শনের আগেও সংসদীয় কমিটির সদস্যরা অন্য শান্তিরক্ষা মিশন পরিদর্শনে গেছেন। কমিটির সদস্যরা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে ২০১৫ সালে আইভরি কোস্ট (ইউনোসি) এবং কঙ্গো (মোনুসকো) এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পরিদর্শন করেন।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটি সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, নাজমুল হাসান, নাসির উদ্দিন এবং বেগম নাহিদ ইজাহার খান অংশগ্রহণ করেন।
জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে সদস্যদের কার্যক্রম দেখতে পরিদর্শনে যেতে চায় প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটি। কমিটির সুপারিশের পরিপ্রেক্ষিতে মন্ত্রণালয় এরই মধ্যে উদ্যোগ নিয়েছে। সুবিধাজনক মিশন এলাকা, সময় ও ব্যাপ্তি নির্বাচন করে এ বিষয়ে পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকের কার্যপত্র থেকে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
জানা গেছে, সংসদীয় কমিটির আগের বৈঠকে নিকটতম সুবিধাজনক সময়ে সংসদীয় কমিটি জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনগুলোতে কর্মরত বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের কার্যক্রম সরেজমিনে পরিদর্শন করবে। এ বিষয়টি উল্লেখ করে প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করা হয়। আজকের বৈঠকে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের পক্ষ থেকে ওই সুপারিশের অগ্রগতি তুলে ধরা হয়।
কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে উল্লেখ করে এতে বলা হয়, গত ২১ নভেম্বর প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি দিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্তসহ পরবর্তী ধার্য করা তারিখে একজন উপযুক্ত প্রতিনিধি পাঠানোর অনুরোধ করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ প্রস্তুতি নিচ্ছে। স্থায়ী কমিটির পরিদর্শনের জন্য সুবিধাজনক মিশন এলাকা, সময় ও ব্যাপ্তি নির্বাচন করে পরবর্তী কার্যক্রম গ্রহণ করা হবে।
সংসদীয় কমিটি এর আগে ২০১৭ সালে লেবানন ও কুয়েত এবং ২০১৯ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী কঙ্গো পরিদর্শন করেছে বলেও ওই অগ্রগতি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এই তিনটি মিশন পরিদর্শনের আগেও সংসদীয় কমিটির সদস্যরা অন্য শান্তিরক্ষা মিশন পরিদর্শনে গেছেন। কমিটির সদস্যরা দুটি ভাগে বিভক্ত হয়ে ২০১৫ সালে আইভরি কোস্ট (ইউনোসি) এবং কঙ্গো (মোনুসকো) এলাকায় জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন পরিদর্শন করেন।
কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটি সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান, ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লাহ, নাজমুল হাসান, নাসির উদ্দিন এবং বেগম নাহিদ ইজাহার খান অংশগ্রহণ করেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
২ ঘণ্টা আগে