নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী মো. কবীর হোসেনের নামে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ জারি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
আক্তার হোসেন বলেন, দুদকের অনুসন্ধানকালে তাঁদের নামে ঘোষিত আয়ের তুলনায় বিপুল অপ্রকাশিত সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁদের অর্জিত সম্পদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য ও আয়ের উৎস যাচাইয়ের জন্য দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় উভয়ের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করা হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, মুন্নী সাহার নামে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩২ হাজার ৪০০ টাকার স্থাবর, ১১ কোটি ৯৬ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৯ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৩ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার ১৪৯ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। একই সময়ে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় ছিল ৩ কোটি ২৪ লাখ ২৩ হাজার ৫১৩ টাকা এবং ব্যয় ২ কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার ২৫৬ টাকা।
ব্যয় বাদে সঞ্চয় দাঁড়ায় ৭৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৫৭ টাকা। অর্থাৎ সঞ্চয়ের তুলনায় ১৩ কোটি ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৮৯২ টাকার সম্পদ বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
অন্যদিকে তাঁর স্বামী মো. কবীর হোসেনের নামে ২ কোটি ১২ লাখ ৪ হাজার ১৩৫ টাকার স্থাবর, ১৪ কোটি ৫৫ লাখ ৮৯ হাজার ২০৫ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৪০ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সময়ে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় ছিল ৮ কোটি ১৭ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫ টাকা এবং ব্যয় ৮৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪০২ টাকা।
ব্যয় বাদে সঞ্চয় দাঁড়ায় ৭ কোটি ৩৩ লাখ ৫৬ হাজার ৩২৩ টাকা। ফলে সঞ্চয়ের তুলনায় তাঁর ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৩৭ হাজার ১৭ টাকার সম্পদ বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মুন্নী সাহার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। গত ১৬ জুলাই মুন্নী সাহা, তাঁর মা আপেল রানী সাহা, স্বামী কবীর হোসেন ও ভাই তপন কুমার সাহার নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত।
সাংবাদিক মুন্নী সাহা ও তাঁর স্বামী মো. কবীর হোসেনের নামে সম্পদ বিবরণী দাখিলের নোটিশ জারি করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) সেগুনবাগিচায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন।
আক্তার হোসেন বলেন, দুদকের অনুসন্ধানকালে তাঁদের নামে ঘোষিত আয়ের তুলনায় বিপুল অপ্রকাশিত সম্পদের তথ্য পাওয়া গেছে। তাঁদের অর্জিত সম্পদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য ও আয়ের উৎস যাচাইয়ের জন্য দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(১) ধারায় উভয়ের বিরুদ্ধে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ জারি করা হয়েছে।
দুদক সূত্রে জানা যায়, মুন্নী সাহার নামে ২০২৪-২৫ করবর্ষ পর্যন্ত ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩২ হাজার ৪০০ টাকার স্থাবর, ১১ কোটি ৯৬ লাখ ১৭ হাজার ৭৪৯ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৩ কোটি ৮১ লাখ ৫০ হাজার ১৪৯ টাকার সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। একই সময়ে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় ছিল ৩ কোটি ২৪ লাখ ২৩ হাজার ৫১৩ টাকা এবং ব্যয় ২ কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার ২৫৬ টাকা।
ব্যয় বাদে সঞ্চয় দাঁড়ায় ৭৩ লাখ ৯৩ হাজার ২৫৭ টাকা। অর্থাৎ সঞ্চয়ের তুলনায় ১৩ কোটি ৭ লাখ ৫৬ হাজার ৮৯২ টাকার সম্পদ বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
অন্যদিকে তাঁর স্বামী মো. কবীর হোসেনের নামে ২ কোটি ১২ লাখ ৪ হাজার ১৩৫ টাকার স্থাবর, ১৪ কোটি ৫৫ লাখ ৮৯ হাজার ২০৫ টাকার অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৬ কোটি ৬৭ লাখ ৯৩ হাজার ৩৪০ টাকার সম্পদ অর্জন করেছেন। একই সময়ে তাঁর গ্রহণযোগ্য আয় ছিল ৮ কোটি ১৭ লাখ ৪২ হাজার ৭২৫ টাকা এবং ব্যয় ৮৩ লাখ ৮৬ হাজার ৪০২ টাকা।
ব্যয় বাদে সঞ্চয় দাঁড়ায় ৭ কোটি ৩৩ লাখ ৫৬ হাজার ৩২৩ টাকা। ফলে সঞ্চয়ের তুলনায় তাঁর ৯ কোটি ৩৪ লাখ ৩৭ হাজার ১৭ টাকার সম্পদ বেশি পাওয়া গেছে, যা জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ।
চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে মুন্নী সাহার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক। গত ১৬ জুলাই মুন্নী সাহা, তাঁর মা আপেল রানী সাহা, স্বামী কবীর হোসেন ও ভাই তপন কুমার সাহার নামে থাকা ৩৩টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধের আদেশ দেন আদালত।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘আমি যেটা করব, সেটা আপনারা দেখতে পারবেন। সেটা আপনাকে দেখতে হবে কাজের মধ্য দিয়ে। এই যে লিগ্যাল এইডের কাজ করলাম, এর বাইরে আমরা অনেক কাজ করেছি, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে কোনো দিন হয়নি।’
১ ঘণ্টা আগেজাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে আগামী সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্ক যাচ্ছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। এবার প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীর তালিকায় চার রাজনৈতিক নেতাকে অন্তর্ভুক্ত করেছে সরকার। যাঁদের মধ্যে বিএনপির দুজন, জামায়াতের একজন ও জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) একজন
২ ঘণ্টা আগেসভায় সাম্প্রতিক সময়ে বিমানের উড়োজাহাজে দেখা দেওয়া বিভিন্ন কারিগরি ত্রুটি পর্যালোচনা করে উপদেষ্টা বলেন, যান্ত্রিক ত্রুটি সরাসরি জনগণের জীবনের নিরাপত্তার সঙ্গে সম্পর্কিত। তাই বিমানের সুনাম অক্ষুণ্ন রাখতে এসব সমস্যাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করতে হবে এবং ভবিষ্যতে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা এড়াতে
২ ঘণ্টা আগেবার্তায় বলা হয়, সাক্ষাৎকালে বাংলাদেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা জোরদার এবং ইইউর সহায়তায় বাংলাদেশে সামরিক শিল্পের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা হয়। এ ছাড়া উভয় পক্ষ পারস্পরিক শুভেচ্ছা বিনিময় ছাড়াও সামরিক খাতের নানা দিক নিয়ে মতবিনিময় করে।
২ ঘণ্টা আগে