নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এখনো কানাডায় প্রবেশ করতে না পারলেও অনুমতি পাওয়ার চেষ্টা করছেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। করোনাকালীন কানাডা ভ্রমণের যথাযথ অনুমোদনের কাগজপত্র না থাকায় দেশটিতে এখনো প্রবেশাধিকার পাননি মুরাদ। তাঁকে প্রবেশাধিকার দেওয়ার বিষয়ে একমাত্র সিদ্ধান্ত দেশটির ইমিগ্রেশন ও বর্ডার এজেন্সির বলে জানিয়েছেন ঢাকার কানাডীয় হাইকমিশনার।
একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডীয় হাইকমিশনার বেনোই প্রেফনটেইন বলেন, এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। তবে করোনাকালীন ভ্রমণের বিষয়ে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আছে, যা দেশটিতে ভ্যালিড (বৈধ) ভিসা থাকা সব ভ্রমণকারীর জন্য প্রযোজ্য। তবে কোনো ব্যক্তির ভিসা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে দেশটির ইমিগ্রেশন ও বর্ডার এজেন্সি।
করোনা মহামারির কারণে যেকোনো ভিসায় কানাডা ভ্রমণের আগে বিশেষ অনুমতি নেওয়ার নিয়ম চালু আছে দেশটিতে, যেখানে করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্টসহ, বেশ কিছু অনুমোদনের প্রয়োজন হয়।
এ বিষয়ে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের কোনো দপ্তর থেকে ডা. মুরাদের আসার বিষয়ে আমাদের জানানো হয়নি। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কানাডার ইমিগ্রেশনের খবরটি গণমাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি।’
তবে কানাডার স্থানীয় বাংলা অনলাইন পোর্টাল নতুন দেশ ডটকমের খবরে শনিবার জানানো হয়, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সাংবাদিক শওগাত আলী সাগর সম্পাদিত ওই অনলাইন পোর্টালে বলা হয়, কানাডায় বসবাসরত তাঁর ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। তবে কানাডার সরকারি সূত্র থেকে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কানাডা বর্ডার সার্ভিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
সেই খবরে বলা হয়, ডা. মুরাদ গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টায় টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাঁকে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় তাঁকে জানানো হয়, তাঁর সে দেশে ঢোকা নিয়ে অনেক কানাডীয় নাগরিক আপত্তি তুলেছেন। তারপর তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। পরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমানে তাঁকে তুলে দেওয়া হয়।
নারীর প্রতি অশোভন মন্তব্য করে বিতর্কিত সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান গত মঙ্গলবার প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে কানাডার উদ্দেশে তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্টে ঢাকা ত্যাগ করেন।
এখনো কানাডায় প্রবেশ করতে না পারলেও অনুমতি পাওয়ার চেষ্টা করছেন সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান। করোনাকালীন কানাডা ভ্রমণের যথাযথ অনুমোদনের কাগজপত্র না থাকায় দেশটিতে এখনো প্রবেশাধিকার পাননি মুরাদ। তাঁকে প্রবেশাধিকার দেওয়ার বিষয়ে একমাত্র সিদ্ধান্ত দেশটির ইমিগ্রেশন ও বর্ডার এজেন্সির বলে জানিয়েছেন ঢাকার কানাডীয় হাইকমিশনার।
একটি বেসরকারি টেলিভিশনে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশে নিযুক্ত কানাডীয় হাইকমিশনার বেনোই প্রেফনটেইন বলেন, এ বিষয়ে তাঁর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। তবে করোনাকালীন ভ্রমণের বিষয়ে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আছে, যা দেশটিতে ভ্যালিড (বৈধ) ভিসা থাকা সব ভ্রমণকারীর জন্য প্রযোজ্য। তবে কোনো ব্যক্তির ভিসা নিয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে দেশটির ইমিগ্রেশন ও বর্ডার এজেন্সি।
করোনা মহামারির কারণে যেকোনো ভিসায় কানাডা ভ্রমণের আগে বিশেষ অনুমতি নেওয়ার নিয়ম চালু আছে দেশটিতে, যেখানে করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ রিপোর্টসহ, বেশ কিছু অনুমোদনের প্রয়োজন হয়।
এ বিষয়ে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার ড. খলিলুর রহমান গণমাধ্যমকে বলেছেন, ‘বাংলাদেশ সরকারের কোনো দপ্তর থেকে ডা. মুরাদের আসার বিষয়ে আমাদের জানানো হয়নি। তিনি নিজেও আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেননি। কানাডার ইমিগ্রেশনের খবরটি গণমাধ্যম থেকে জানতে পেরেছি।’
তবে কানাডার স্থানীয় বাংলা অনলাইন পোর্টাল নতুন দেশ ডটকমের খবরে শনিবার জানানো হয়, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসানকে কানাডায় ঢুকতে দেওয়া হয়নি। টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে শুক্রবার তাঁকে ফিরিয়ে দেওয়া হয়েছে।
সাংবাদিক শওগাত আলী সাগর সম্পাদিত ওই অনলাইন পোর্টালে বলা হয়, কানাডায় বসবাসরত তাঁর ঘনিষ্ঠ একাধিক সূত্র ঘটনার সত্যতা স্বীকার করেছে। তবে কানাডার সরকারি সূত্র থেকে এ ব্যাপারে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি। কানাডা বর্ডার সার্ভিসের সঙ্গে যোগাযোগ করে তাৎক্ষণিক কোনো মন্তব্য জানা যায়নি।
সেই খবরে বলা হয়, ডা. মুরাদ গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টায় টরন্টো পিয়ারসন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছালে তাঁকে ইমিগ্রেশন কর্মকর্তারা জিজ্ঞাসাবাদ করেন। এ সময় তাঁকে জানানো হয়, তাঁর সে দেশে ঢোকা নিয়ে অনেক কানাডীয় নাগরিক আপত্তি তুলেছেন। তারপর তাঁকে ফেরত পাঠানো হয়। পরে মধ্যপ্রাচ্যের একটি বিমানে তাঁকে তুলে দেওয়া হয়।
নারীর প্রতি অশোভন মন্তব্য করে বিতর্কিত সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ডা. মুরাদ হাসান গত মঙ্গলবার প্রতিমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। গত বৃহস্পতিবার রাতে কানাডার উদ্দেশে তিনি কূটনৈতিক পাসপোর্টে ঢাকা ত্যাগ করেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৬ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৭ ঘণ্টা আগে