নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা সংক্রমণ বাড়লেও বুস্টার ডোজ গ্রহণে তেমন আগ্রহ মিলছে না। ফলে এক মাসের বেশি সময় পর আবারও বুস্টার ডোজ ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ১৯ জুলাই সারা দেশে বুস্টার ডোজ প্রদান দিবস পালন করার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
দুই ডোজ নেওয়ার চার মাস পর ১৮ বছরের বেশি যে কোনো নাগরিক এই টিকা গ্রহণ করতে পারবেন। তবে প্রথমবারের ক্যাম্পেইন সপ্তাহব্যাপী হলেও এবারে তা চলবে মাত্র একদিন।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) পরিচালক ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ৪-১০ জুন দেশব্যাপী বুস্টার ডোজ সপ্তাহ পালন করে সরকার। তবে প্রত্যাশিত সাড়া না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় এবার ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। একই সঙ্গে চলবে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কর্মসূচিও।
বৃহস্পতিবার হাসপাতাল পরিচালক বা তত্ত্বাবধায়ক বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৯ জুলাই দেশব্যাপী করোনা টিকার বুস্টার ডোজ দিবস উদ্যাপন করা হবে। এ ছাড়া চিঠিতে করোনা টিকার সমন্বয় কমিটি এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সকলের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে বুস্টার ডোজ দিবস পালন এবং সকলের প্রাপ্য বুস্টার ডোজ প্রদানের ব্যবস্থার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, বুস্টার ডোজ গ্রহণের জন্য উপযুক্ত প্রমাণ প্রদর্শন সাপেক্ষে (করোনা-১৯ টিকার কার্ড বা সনদ) নিকটবর্তী টিকাদান কেন্দ্র বা বাংলাদেশের যে কোনো করোনা টিকাদানকেন্দ্র থেকে টিকাগ্রহীতা বুস্টার ডোজ গ্রহণ করতে পারবেন। সকল টিকাদান কেন্দ্রে ফাইজার টিকা প্রদানের শর্তাবলি অনুসরণ করতে হবে। সকাল ৯টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। এ ছাড়া নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রম হিসেবে ১ম ও ২য় ডোজের টিকাদানও চলমান থাকবে বলেও চিঠিতে জানানো হয়।
করোনা সংক্রমণ বাড়লেও বুস্টার ডোজ গ্রহণে তেমন আগ্রহ মিলছে না। ফলে এক মাসের বেশি সময় পর আবারও বুস্টার ডোজ ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। আগামী ১৯ জুলাই সারা দেশে বুস্টার ডোজ প্রদান দিবস পালন করার কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
দুই ডোজ নেওয়ার চার মাস পর ১৮ বছরের বেশি যে কোনো নাগরিক এই টিকা গ্রহণ করতে পারবেন। তবে প্রথমবারের ক্যাম্পেইন সপ্তাহব্যাপী হলেও এবারে তা চলবে মাত্র একদিন।
আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) পরিচালক ডা. মো. শামসুল হক স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
এর আগে গত ৪-১০ জুন দেশব্যাপী বুস্টার ডোজ সপ্তাহ পালন করে সরকার। তবে প্রত্যাশিত সাড়া না পাওয়ায় দ্বিতীয় দফায় এবার ক্যাম্পেইনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো। একই সঙ্গে চলবে প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজের টিকাদান কর্মসূচিও।
বৃহস্পতিবার হাসপাতাল পরিচালক বা তত্ত্বাবধায়ক বরাবর পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৯ জুলাই দেশব্যাপী করোনা টিকার বুস্টার ডোজ দিবস উদ্যাপন করা হবে। এ ছাড়া চিঠিতে করোনা টিকার সমন্বয় কমিটি এবং সংশ্লিষ্ট দপ্তরের সকলের সঙ্গে সমন্বয় করে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করে বুস্টার ডোজ দিবস পালন এবং সকলের প্রাপ্য বুস্টার ডোজ প্রদানের ব্যবস্থার নির্দেশনা দেওয়া হয়।
এতে আরও বলা হয়, বুস্টার ডোজ গ্রহণের জন্য উপযুক্ত প্রমাণ প্রদর্শন সাপেক্ষে (করোনা-১৯ টিকার কার্ড বা সনদ) নিকটবর্তী টিকাদান কেন্দ্র বা বাংলাদেশের যে কোনো করোনা টিকাদানকেন্দ্র থেকে টিকাগ্রহীতা বুস্টার ডোজ গ্রহণ করতে পারবেন। সকল টিকাদান কেন্দ্রে ফাইজার টিকা প্রদানের শর্তাবলি অনুসরণ করতে হবে। সকাল ৯টা থেকে টিকা দেওয়া শুরু হবে। এ ছাড়া নিয়মিত টিকাদান কার্যক্রম হিসেবে ১ম ও ২য় ডোজের টিকাদানও চলমান থাকবে বলেও চিঠিতে জানানো হয়।
ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণ খেলাপির মামলায় বাফুফের সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তার স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নাম্বার অর্থঋণ আদালতের বিচারক...
৮ মিনিট আগেবাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
৩৫ মিনিট আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের জলসীমার নিরাপত্তায় সার্বক্ষণিক নজরদারি করা ছাড়াও দেশের বিভিন্ন স্থানে লঞ্চডুবি ও প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ ‘ইন এইড টু সিভিল’ পাওয়ারের আওতায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পাশাপাশি নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীও কাজ করে যাচ্ছে। ডিফেন্স জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিজাব) উদ্যোগে প্রতিরক্ষা বিষয়ক
২ ঘণ্টা আগে