নিউইয়র্ক, বাসস
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পাঁচ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে মর্যাদাপূর্ণ মরণোত্তর ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ দিয়েছে জাতিসংঘ।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছ থেকে বাংলাদেশের পক্ষে এই মেডেল গ্রহণ করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।
সম্মাননা অনুষ্ঠানে ২০২২ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় ৩৯টি দেশের নিহত ১০৩ জন শান্তিরক্ষীকে তাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য এই মেডেল প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের পাঁচজন জীবন উৎসর্গকারী শান্তিরক্ষীদের মধ্যে সার্জেন্ট মোহাম্মদ মনজুর রহমান আবেইতে (সুদান ও দক্ষিণ সুদানের সীমান্ত এলাকা) ইউনিসফা মিশনে, ল্যান্স করপোরাল কফিল মজুমদার দক্ষিণ সুদানের আনমিস মিশনে, সৈনিক মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, সৈনিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং সৈনিক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের মিনুসকা মিশনে কর্তব্যরত ছিলেন।
আত্মোৎসর্গকারী শান্তিরক্ষীদের পক্ষে মেডেল গ্রহণের পর এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে সাধারণ পরিষদ হলে রক্ষিত শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত মুহিত। শোকবার্তায় তিনি শান্তিরক্ষায় জীবনদানকারী সব শান্তিরক্ষীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং অপূরণীয় এই ক্ষতির জন্য তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রায় ৭ হাজার ৫০০ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের ৯টি মিশনে কর্তব্যরত রয়েছেন। দায়িত্বরত অবস্থায় এ পর্যন্ত ১৬৬ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী জীবন উৎসর্গ করেছেন।
উল্লেখ্য, ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দ্যাগ হ্যামারশোল্ডের নামে প্রবর্তিত হয়েছে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শান্তিরক্ষা মিশনে কর্তব্যরত অবস্থায় জীবন উৎসর্গকারী পাঁচ বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীকে মর্যাদাপূর্ণ মরণোত্তর ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ দিয়েছে জাতিসংঘ।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতিসংঘ সদর দপ্তরে এ উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসের কাছ থেকে বাংলাদেশের পক্ষে এই মেডেল গ্রহণ করেন জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত।
সম্মাননা অনুষ্ঠানে ২০২২ সালে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমে কর্তব্যরত অবস্থায় ৩৯টি দেশের নিহত ১০৩ জন শান্তিরক্ষীকে তাঁদের সর্বোচ্চ ত্যাগের জন্য এই মেডেল প্রদান করা হয়। বাংলাদেশের পাঁচজন জীবন উৎসর্গকারী শান্তিরক্ষীদের মধ্যে সার্জেন্ট মোহাম্মদ মনজুর রহমান আবেইতে (সুদান ও দক্ষিণ সুদানের সীমান্ত এলাকা) ইউনিসফা মিশনে, ল্যান্স করপোরাল কফিল মজুমদার দক্ষিণ সুদানের আনমিস মিশনে, সৈনিক মোহাম্মদ শরিফ হোসেন, সৈনিক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম এবং সৈনিক মোহাম্মদ জসীম উদ্দীন মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্রের মিনুসকা মিশনে কর্তব্যরত ছিলেন।
আত্মোৎসর্গকারী শান্তিরক্ষীদের পক্ষে মেডেল গ্রহণের পর এই অনুষ্ঠানের অংশ হিসেবে সাধারণ পরিষদ হলে রক্ষিত শোক বইয়ে স্বাক্ষর করেন রাষ্ট্রদূত মুহিত। শোকবার্তায় তিনি শান্তিরক্ষায় জীবনদানকারী সব শান্তিরক্ষীদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং অপূরণীয় এই ক্ষতির জন্য তাঁদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা প্রকাশ করেন।
বাংলাদেশ বর্তমানে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রম শীর্ষ শান্তিরক্ষী প্রেরণকারী দেশ। এ মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রায় ৭ হাজার ৫০০ জন শান্তিরক্ষী বিশ্বের ৯টি মিশনে কর্তব্যরত রয়েছেন। দায়িত্বরত অবস্থায় এ পর্যন্ত ১৬৬ জন বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী জীবন উৎসর্গ করেছেন।
উল্লেখ্য, ‘দ্যাগ হ্যামারশোল্ড মেডেল’ জাতিসংঘের দ্বিতীয় মহাসচিব দ্যাগ হ্যামারশোল্ডের নামে প্রবর্তিত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, বাংলাদেশ আর কখনো স্বৈরশাসনের পথে ফিরবে না। দেশের গণতন্ত্র আর কখনো হুমকির মুখে পড়বে না। আজ শুক্রবার রাতে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৮০তম অধিবেশনে দেওয়া ভাষণে তিনি এসব কথা বলেন।
৩৪ মিনিট আগেএনসিপির কৃষক উইংয়ের প্রধান সমন্বয়কারী আজাদ খান ভাসানী ও কৃষিবিদ উইংয়ের প্রধান সমন্বয়কারী গোলাম মর্তুজা সেলিম বলেন, ‘কৃষকের মৃত্যু আমাদের জাতির জন্য গভীর লজ্জার বিষয়। এই ট্র্যাজেডি সরকারের জন্য গুরুতর সতর্কবার্তা। একে উপেক্ষা করার কোনো সুযোগ নেই।’
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (ইউএনজিএ) ৮০তম অধিবেশনে ভাষণ দিচ্ছেন। আজ শুক্রবার বাংলাদেশ সময় সাড়ে ৯টার দিকে তিনি ভাষণ শুরু করেন। প্রধান উপদেষ্টা তাঁর ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কার উদ্যোগ, ২০২৪ সালের জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষা, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে...
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটি জানিয়েছে, চলতি বছর ২ থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ২১ দিনে সারা দেশে কমপক্ষে ৯টি পূজামণ্ডপ ও মন্দিরে হামলাসহ প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ অবস্থায় নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা উদ্যাপনে ক্রমান্বয়ে আশঙ্কা ও উদ্বেগ বাড়ছে।
২ ঘণ্টা আগে