নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ড এবং আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত নানা অপরাধ, বিশেষ করে আলোচিত গুমের মামলাসহ গুরুতর অভিযোগে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ট্রাইব্যুনাল সূত্র নিশ্চিত করেছে, তদন্ত সংস্থা খুব দ্রুত সংশ্লিষ্ট তদন্ত প্রতিবেদন প্রসিকিউশন টিমের কাছে জমা দেবে। এরপর প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে তা আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর তদন্তকাজ শেষ হয়েছে। প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম আজ মঙ্গলবার এ বিষয়ে বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, জুনাইদ আহমেদ পলক, রাশেদ খান মেননসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ পর্যায়ে। আশা করছি, শিগগির প্রতিবেদন হাতে পাব।’
আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত আলোচিত গুমের কয়েকটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও আজ-কালের মধ্যে তদন্ত সংস্থা থেকে প্রসিকিউশনে জমা হতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এসব চাঞ্চল্যকর গুমের মামলায় আসামি হিসেবে নাম রয়েছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান এবং সাবেক র্যাব কর্মকর্তা আলেপ উদ্দিনসহ আরও বেশ কয়েকজনের।
গুমের মামলার প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, কয়েকটি গুমের মামলার প্রতিবেদন চলতি সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করা হবে। তিনি উল্লেখ করেন, গুমের মামলার সংখ্যা অনেক হলেও ‘প্রধান কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট এই সপ্তাহেই দাখিল হবে, আপনারা নিশ্চিত থাকুন।’ তিনি জানান, যেহেতু এটি একটি জটিল মামলা, সেহেতু খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
মো. তাজুল ইসলাম বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে বলেন, ‘প্রত্যেককেই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কেউ পার পেয়ে যাবেন, কাউকে ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দেওয়া হবে, কেউ পালিয়ে থেকে বাঁচার চেষ্টা করবেন—এ ধরনের দুরাশা করে লাভ নেই।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ন্যায়বিচার সব সময় তার আপন গতিতে চলবে এবং আইন নিরপেক্ষভাবেই কাজ করবে। কেউ অপরাধ করে পার পেয়ে যাবেন, এটা বিশ্বাস করার কোনো সুযোগ এই বাংলাদেশে থাকবে না।’
মোট ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে করা মামলার বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘সব তো আর একবারে হবে না। একটার পর একটা হতে থাকবে। বিচারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।’ তিনি নিশ্চিত করেন, অনেকগুলো মামলা চূড়ান্ত পর্বে রয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জনগণের প্রত্যাশা পূরণের জন্য সঠিক পথে রয়েছেন। মানুষের প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে এই বিচারকাজ সম্পন্ন হবে।’
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে হত্যাকাণ্ড এবং আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত নানা অপরাধ, বিশেষ করে আলোচিত গুমের মামলাসহ গুরুতর অভিযোগে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরসহ কয়েকজন প্রভাবশালী নেতার বিরুদ্ধে চলমান তদন্ত এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে। ট্রাইব্যুনাল সূত্র নিশ্চিত করেছে, তদন্ত সংস্থা খুব দ্রুত সংশ্লিষ্ট তদন্ত প্রতিবেদন প্রসিকিউশন টিমের কাছে জমা দেবে। এরপর প্রয়োজনীয় যাচাই-বাছাই শেষে তা আনুষ্ঠানিকভাবে ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হবে।
ট্রাইব্যুনাল সূত্রে জানা গেছে, আওয়ামী লীগের শীর্ষস্থানীয় বেশ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলোর তদন্তকাজ শেষ হয়েছে। প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম আজ মঙ্গলবার এ বিষয়ে বলেন, ‘ওবায়দুল কাদের, আনিসুল হক, সালমান এফ রহমান, জুনাইদ আহমেদ পলক, রাশেদ খান মেননসহ কয়েকজনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ পর্যায়ে। আশা করছি, শিগগির প্রতিবেদন হাতে পাব।’
আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত ১৫ বছরে সংঘটিত আলোচিত গুমের কয়েকটি মামলার তদন্ত প্রতিবেদনও আজ-কালের মধ্যে তদন্ত সংস্থা থেকে প্রসিকিউশনে জমা হতে পারে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এসব চাঞ্চল্যকর গুমের মামলায় আসামি হিসেবে নাম রয়েছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান এবং সাবেক র্যাব কর্মকর্তা আলেপ উদ্দিনসহ আরও বেশ কয়েকজনের।
গুমের মামলার প্রতিবেদনের বিষয়ে জানতে চাইলে চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, কয়েকটি গুমের মামলার প্রতিবেদন চলতি সপ্তাহের মধ্যে দাখিল করা হবে। তিনি উল্লেখ করেন, গুমের মামলার সংখ্যা অনেক হলেও ‘প্রধান কয়েকটি মামলার তদন্ত রিপোর্ট এই সপ্তাহেই দাখিল হবে, আপনারা নিশ্চিত থাকুন।’ তিনি জানান, যেহেতু এটি একটি জটিল মামলা, সেহেতু খুঁটিনাটি বিষয়গুলো সতর্কতার সঙ্গে পরীক্ষা করা হচ্ছে।
মো. তাজুল ইসলাম বিচারের প্রক্রিয়া নিয়ে বলেন, ‘প্রত্যেককেই বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। কেউ পার পেয়ে যাবেন, কাউকে ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) দেওয়া হবে, কেউ পালিয়ে থেকে বাঁচার চেষ্টা করবেন—এ ধরনের দুরাশা করে লাভ নেই।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘ন্যায়বিচার সব সময় তার আপন গতিতে চলবে এবং আইন নিরপেক্ষভাবেই কাজ করবে। কেউ অপরাধ করে পার পেয়ে যাবেন, এটা বিশ্বাস করার কোনো সুযোগ এই বাংলাদেশে থাকবে না।’
মোট ৪৫ জনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে করা মামলার বিষয়ে চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম বলেন, ‘সব তো আর একবারে হবে না। একটার পর একটা হতে থাকবে। বিচারের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হয়েছে।’ তিনি নিশ্চিত করেন, অনেকগুলো মামলা চূড়ান্ত পর্বে রয়েছে।
চিফ প্রসিকিউটর বলেন, ‘আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল জনগণের প্রত্যাশা পূরণের জন্য সঠিক পথে রয়েছেন। মানুষের প্রত্যাশিত সময়ের মধ্যে এই বিচারকাজ সম্পন্ন হবে।’
ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা নিয়োগের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সরকারের বাইরে থেকে বেশিরভাগ ভোটগ্রহণ কর্মর্কতাদের নেওয়া যায় কি না, সেই চেষ্টা করব। কারণ নির্বাচনের পরে নতুন সরকার ক্ষমতায় এলে তাদের পদোন্নতির বিষয় থাকে। তাই বেসরকারি কর্মকর্তা এ বিষয়ে চাপমুক্ত থেকে কাজ করেন।
৪৪ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে (আইসিটি) কারও বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল হলে তিনি আর সংসদ সদস্য (এমপি) পদে থাকতে পারবেন না কিংবা নতুন করে নির্বাচিতও হতে পারবেন না। শুধু তা-ই নয়, স্থানীয় সরকারের কোনো সংস্থা বা সরকারি চাকরিতেও তিনি নিয়োগ পাওয়ার যোগ্যতা হারাবেন।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগকে অপরাধী সংগঠন হিসেবে বিচারের মুখোমুখি করতে তদন্তের জন্য কর্মকর্তা নিয়োগ করা হয়েছে। এর মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে দলটির বিষয়ে তদন্ত শুরু হলো।
৩ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আস্থা ফেরানো, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-ভিত্তিক অপপ্রচার ও গুজব মোকাবিলা করাই নির্বাচন কমিশনের (ইসি) বড় চ্যালেঞ্জ বলে মনে করেন গণমাধ্যম ব্যক্তিত্বরা। এসব মোকাবিলার পাশাপাশি নির্বাচনে কালোটাকা ও পেশিশক্তির ব্যবহার বন্ধ...
১৬ ঘণ্টা আগে