আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ‘প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ সম্পর্কে পর্যালোচনা ও সুপারিশ উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ের আইন ও উদীয়মান প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম। তিনি বিগত সরকারের নিন্দিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের জনসাধারণকে মতামত নেওয়ার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে ‘গভীর হতাশা এবং উদ্বেগের’ সঙ্গে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া অধ্যাদেশে জনসাধারণের জন্য প্রচারিত খসড়ার বাইরের এমন অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আইন প্রণয়নের সাধারণ চর্চার পরিপন্থী। এরশাদুল করিম বলেন, ‘ব্যাপারটিকে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া এবং বোকা বানানোর একটি অপচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর্যালোচনায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার অপরাধ, সাইবার সুরক্ষা এবং মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার-সম্পর্কিত বিধানগুলো একত্র করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশ প্রণয়নের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রাধান্য দিয়ে ‘জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি’ গঠনের প্রস্তাব করে ভবিষ্যতে এর প্রকৃত এবং যথাযথ প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দুর্বল করে ফেলা হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমান অধ্যাদেশে অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোকে যথাযথভাবে আইনি কাঠামোর মধ্যে বিবেচনা করার জন্য কমপক্ষে তিনটি আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন। ১. কম্পিউটার বা সাইবার অপরাধ কিংবা কম্পিউটার অপব্যবহার আইন, ২. মূলত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোগুলো রক্ষায় সাইবার নিরাপত্তা আইন এবং ৩. অনলাইন সুরক্ষা আইন, যাতে অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়গুলো থাকবে।
পর্যালোচনায় বলা হয়, সরকারি তথ্য, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক তথ্য ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামো ঠিক করা না হলে সাইবার সুরক্ষার বিষয়টি কোনোভাবেই সম্পূর্ণ হবে না। তাই এই অধ্যাদেশকে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারার কিছু ‘অসংগতি’ও তুলে ধরা হয়। ধারা ৪৬ সম্পর্কে বলা হয়, ‘এই ধারার অধীনে ধারা ১৯-কে আমলযোগ্য এবং অজামিনযোগ্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, ধারা ১৯(১) এর দফা (ঙ) ও (চ) পুনর্বিবেচনা করা উচিত। এই বিধানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য বিরক্তিকর হতে পারে, কিন্তু এগুলো সাধারণত কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম বা সাইবার জগতের ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি সাধন করে না বলে এগুলোকে ভিন্ন অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে এগুলোও অ-আমলযোগ্য এবং জামিনযোগ্য করা যুক্তিযুক্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ বাতিল করে এর পরিবর্তে নতুন একটি অধ্যাদেশ করার উদ্যোগকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আইন অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় তড়িঘড়ি করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটা আমরা সমর্থন করি না।’
এ সময় টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘এটার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের আপত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে আমরা এমনটা আশা করি না। এই ধরনের আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আইন কমিশনকে কেন সম্পৃক্ত করা হলো না?’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এটা একটা জগাখিচুড়ি আইন হয়েছে। ফলে সাইবার সুরক্ষার নামে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন এবং সাইবার সিকিউরিটি আইনের পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পাচ্ছি। অধিকারভিত্তিক কিছু এই অধ্যাদেশে আমরা দেখতে পাই না। বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে বলে মনে করি। এটা জনস্বার্থের প্রতিফলন করবে না; বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিরেক্টর মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ‘প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ সম্পর্কে পর্যালোচনা ও সুপারিশ উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ের আইন ও উদীয়মান প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম। তিনি বিগত সরকারের নিন্দিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের জনসাধারণকে মতামত নেওয়ার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে ‘গভীর হতাশা এবং উদ্বেগের’ সঙ্গে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া অধ্যাদেশে জনসাধারণের জন্য প্রচারিত খসড়ার বাইরের এমন অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আইন প্রণয়নের সাধারণ চর্চার পরিপন্থী। এরশাদুল করিম বলেন, ‘ব্যাপারটিকে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া এবং বোকা বানানোর একটি অপচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর্যালোচনায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার অপরাধ, সাইবার সুরক্ষা এবং মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার-সম্পর্কিত বিধানগুলো একত্র করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশ প্রণয়নের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রাধান্য দিয়ে ‘জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি’ গঠনের প্রস্তাব করে ভবিষ্যতে এর প্রকৃত এবং যথাযথ প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দুর্বল করে ফেলা হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমান অধ্যাদেশে অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোকে যথাযথভাবে আইনি কাঠামোর মধ্যে বিবেচনা করার জন্য কমপক্ষে তিনটি আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন। ১. কম্পিউটার বা সাইবার অপরাধ কিংবা কম্পিউটার অপব্যবহার আইন, ২. মূলত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোগুলো রক্ষায় সাইবার নিরাপত্তা আইন এবং ৩. অনলাইন সুরক্ষা আইন, যাতে অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়গুলো থাকবে।
পর্যালোচনায় বলা হয়, সরকারি তথ্য, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক তথ্য ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামো ঠিক করা না হলে সাইবার সুরক্ষার বিষয়টি কোনোভাবেই সম্পূর্ণ হবে না। তাই এই অধ্যাদেশকে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারার কিছু ‘অসংগতি’ও তুলে ধরা হয়। ধারা ৪৬ সম্পর্কে বলা হয়, ‘এই ধারার অধীনে ধারা ১৯-কে আমলযোগ্য এবং অজামিনযোগ্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, ধারা ১৯(১) এর দফা (ঙ) ও (চ) পুনর্বিবেচনা করা উচিত। এই বিধানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য বিরক্তিকর হতে পারে, কিন্তু এগুলো সাধারণত কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম বা সাইবার জগতের ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি সাধন করে না বলে এগুলোকে ভিন্ন অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে এগুলোও অ-আমলযোগ্য এবং জামিনযোগ্য করা যুক্তিযুক্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ বাতিল করে এর পরিবর্তে নতুন একটি অধ্যাদেশ করার উদ্যোগকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আইন অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় তড়িঘড়ি করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটা আমরা সমর্থন করি না।’
এ সময় টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘এটার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের আপত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে আমরা এমনটা আশা করি না। এই ধরনের আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আইন কমিশনকে কেন সম্পৃক্ত করা হলো না?’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এটা একটা জগাখিচুড়ি আইন হয়েছে। ফলে সাইবার সুরক্ষার নামে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন এবং সাইবার সিকিউরিটি আইনের পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পাচ্ছি। অধিকারভিত্তিক কিছু এই অধ্যাদেশে আমরা দেখতে পাই না। বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে বলে মনে করি। এটা জনস্বার্থের প্রতিফলন করবে না; বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিরেক্টর মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ‘প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ সম্পর্কে পর্যালোচনা ও সুপারিশ উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ের আইন ও উদীয়মান প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম। তিনি বিগত সরকারের নিন্দিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের জনসাধারণকে মতামত নেওয়ার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে ‘গভীর হতাশা এবং উদ্বেগের’ সঙ্গে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া অধ্যাদেশে জনসাধারণের জন্য প্রচারিত খসড়ার বাইরের এমন অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আইন প্রণয়নের সাধারণ চর্চার পরিপন্থী। এরশাদুল করিম বলেন, ‘ব্যাপারটিকে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া এবং বোকা বানানোর একটি অপচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর্যালোচনায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার অপরাধ, সাইবার সুরক্ষা এবং মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার-সম্পর্কিত বিধানগুলো একত্র করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশ প্রণয়নের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রাধান্য দিয়ে ‘জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি’ গঠনের প্রস্তাব করে ভবিষ্যতে এর প্রকৃত এবং যথাযথ প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দুর্বল করে ফেলা হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমান অধ্যাদেশে অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোকে যথাযথভাবে আইনি কাঠামোর মধ্যে বিবেচনা করার জন্য কমপক্ষে তিনটি আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন। ১. কম্পিউটার বা সাইবার অপরাধ কিংবা কম্পিউটার অপব্যবহার আইন, ২. মূলত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোগুলো রক্ষায় সাইবার নিরাপত্তা আইন এবং ৩. অনলাইন সুরক্ষা আইন, যাতে অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়গুলো থাকবে।
পর্যালোচনায় বলা হয়, সরকারি তথ্য, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক তথ্য ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামো ঠিক করা না হলে সাইবার সুরক্ষার বিষয়টি কোনোভাবেই সম্পূর্ণ হবে না। তাই এই অধ্যাদেশকে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারার কিছু ‘অসংগতি’ও তুলে ধরা হয়। ধারা ৪৬ সম্পর্কে বলা হয়, ‘এই ধারার অধীনে ধারা ১৯-কে আমলযোগ্য এবং অজামিনযোগ্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, ধারা ১৯(১) এর দফা (ঙ) ও (চ) পুনর্বিবেচনা করা উচিত। এই বিধানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য বিরক্তিকর হতে পারে, কিন্তু এগুলো সাধারণত কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম বা সাইবার জগতের ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি সাধন করে না বলে এগুলোকে ভিন্ন অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে এগুলোও অ-আমলযোগ্য এবং জামিনযোগ্য করা যুক্তিযুক্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ বাতিল করে এর পরিবর্তে নতুন একটি অধ্যাদেশ করার উদ্যোগকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আইন অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় তড়িঘড়ি করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটা আমরা সমর্থন করি না।’
এ সময় টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘এটার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের আপত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে আমরা এমনটা আশা করি না। এই ধরনের আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আইন কমিশনকে কেন সম্পৃক্ত করা হলো না?’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এটা একটা জগাখিচুড়ি আইন হয়েছে। ফলে সাইবার সুরক্ষার নামে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন এবং সাইবার সিকিউরিটি আইনের পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পাচ্ছি। অধিকারভিত্তিক কিছু এই অধ্যাদেশে আমরা দেখতে পাই না। বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে বলে মনে করি। এটা জনস্বার্থের প্রতিফলন করবে না; বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিরেক্টর মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর মাইডাস সেন্টারে ‘প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪: পর্যালোচনা ও সুপারিশ’ বিষয়ক সংবাদ সম্মেলনে এ পর্যবেক্ষণ তুলে ধরা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪ সম্পর্কে পর্যালোচনা ও সুপারিশ উপস্থাপন করেন মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব মালয়ের আইন ও উদীয়মান প্রযুক্তি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মুহাম্মদ এরশাদুল করিম। তিনি বিগত সরকারের নিন্দিত সাইবার নিরাপত্তা আইন বাতিল করে অধ্যাদেশ প্রণয়নের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের জনসাধারণকে মতামত নেওয়ার প্রচেষ্টার প্রশংসা করেন। একই সঙ্গে ‘গভীর হতাশা এবং উদ্বেগের’ সঙ্গে বলেন, উপদেষ্টা পরিষদে অনুমোদন পাওয়া অধ্যাদেশে জনসাধারণের জন্য প্রচারিত খসড়ার বাইরের এমন অনেক কিছু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে, যা আইন প্রণয়নের সাধারণ চর্চার পরিপন্থী। এরশাদুল করিম বলেন, ‘ব্যাপারটিকে সাধারণ মানুষকে ধোঁকা দেওয়া এবং বোকা বানানোর একটি অপচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে।’
সংবাদ সম্মেলনের পর্যালোচনায় বলা হয়, এই অধ্যাদেশে সাইবার নিরাপত্তা, সাইবার অপরাধ, সাইবার সুরক্ষা এবং মানুষের মতপ্রকাশের অধিকার-সম্পর্কিত বিধানগুলো একত্র করে ফেলা হয়েছে। এ ছাড়া অধ্যাদেশ প্রণয়নের উদ্দেশ্য সাধনের জন্য কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রাধান্য দিয়ে ‘জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি’ গঠনের প্রস্তাব করে ভবিষ্যতে এর প্রকৃত এবং যথাযথ প্রয়োগকে প্রশ্নবিদ্ধ ও দুর্বল করে ফেলা হয়েছে। এতে বলা হয়, বর্তমান অধ্যাদেশে অন্তর্ভুক্ত বিষয়গুলোকে যথাযথভাবে আইনি কাঠামোর মধ্যে বিবেচনা করার জন্য কমপক্ষে তিনটি আইন প্রণয়ন করা প্রয়োজন। ১. কম্পিউটার বা সাইবার অপরাধ কিংবা কম্পিউটার অপব্যবহার আইন, ২. মূলত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোগুলো রক্ষায় সাইবার নিরাপত্তা আইন এবং ৩. অনলাইন সুরক্ষা আইন, যাতে অনলাইনে মতপ্রকাশের স্বাধীনতার বিষয়গুলো থাকবে।
পর্যালোচনায় বলা হয়, সরকারি তথ্য, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক তথ্য ও জনগণের ব্যক্তিগত তথ্যের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য আইনি কাঠামো ঠিক করা না হলে সাইবার সুরক্ষার বিষয়টি কোনোভাবেই সম্পূর্ণ হবে না। তাই এই অধ্যাদেশকে সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ হিসেবে বিবেচনা করা ঠিক হবে না।
সংবাদ সম্মেলনে অধ্যাদেশের বিভিন্ন ধারার কিছু ‘অসংগতি’ও তুলে ধরা হয়। ধারা ৪৬ সম্পর্কে বলা হয়, ‘এই ধারার অধীনে ধারা ১৯-কে আমলযোগ্য এবং অজামিনযোগ্য করা হয়েছে। কিন্তু আমরা মনে করি, ধারা ১৯(১) এর দফা (ঙ) ও (চ) পুনর্বিবেচনা করা উচিত। এই বিধানগুলোতে অন্তর্ভুক্ত কাজগুলো একজন কম্পিউটার ব্যবহারকারীর জন্য বিরক্তিকর হতে পারে, কিন্তু এগুলো সাধারণত কম্পিউটার, কম্পিউটার সিস্টেম বা সাইবার জগতের ভৌত অবকাঠামোর ক্ষতি সাধন করে না বলে এগুলোকে ভিন্ন অপরাধ হিসেবে বিবেচনা করে এগুলোও অ-আমলযোগ্য এবং জামিনযোগ্য করা যুক্তিযুক্ত।’
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, ‘বিতর্কিত সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ বাতিল করে এর পরিবর্তে নতুন একটি অধ্যাদেশ করার উদ্যোগকে আমরা ধন্যবাদ জানাই। কিন্তু আইন অনুমোদনের প্রক্রিয়ায় তড়িঘড়ি করা হয়েছে। এই প্রক্রিয়াটা আমরা সমর্থন করি না।’
এ সময় টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘এটার প্রক্রিয়া সম্পর্কে আমাদের আপত্তি আছে। এ ক্ষেত্রে তড়িঘড়ি করা হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছ থেকে আমরা এমনটা আশা করি না। এই ধরনের আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে আইন কমিশনকে কেন সম্পৃক্ত করা হলো না?’
ইফতেখারুজ্জামান আরও বলেন, ‘আমরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন। এটা একটা জগাখিচুড়ি আইন হয়েছে। ফলে সাইবার সুরক্ষার নামে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইন এবং সাইবার সিকিউরিটি আইনের পুনরাবৃত্তি আমরা দেখতে পাচ্ছি। অধিকারভিত্তিক কিছু এই অধ্যাদেশে আমরা দেখতে পাই না। বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়েছে বলে মনে করি। এটা জনস্বার্থের প্রতিফলন করবে না; বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন টিআইবির উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. সুমাইয়া খায়ের এবং আউটরিচ অ্যান্ড কমিউনিকেশন ডিরেক্টর মুহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম।

পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত...
১ ঘণ্টা আগে
নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সেনাবাহিনী বলেছে, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার ও পারস্পরিক সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন। অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে করাচি ও উত্তর আরব সাগরে অনুষ্ঠিত যৌথ অনুশীলন AMAN-এ বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের পেশাদারত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
সেনাবাহিনী বলেছে, সাক্ষাৎকালে পারস্পরিক কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি দুই দেশের মধ্যে প্রতিরক্ষা খাতে সহযোগিতা আরও জোরদার ও পারস্পরিক সামরিক সক্ষমতা বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা হয়েছে।
এ ছাড়া যৌথ সামরিক প্রশিক্ষণ, সেমিনার ও পরিদর্শনের মাধ্যমে সামরিক সম্পর্ক সম্প্রসারণের সম্ভাবনা নিয়েও তাঁরা মতবিনিময় করেন। অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফ চলতি বছরের গত ফেব্রুয়ারি মাসে করাচি ও উত্তর আরব সাগরে অনুষ্ঠিত যৌথ অনুশীলন AMAN-এ বাংলাদেশের অংশগ্রহণকারীদের পেশাদারত্বের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত...
১ ঘণ্টা আগে
নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত সুপারিশপত্র দিয়েছেন সংগঠনের সদস্যরা।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এক বৈঠকে এই দাবি জানানো হয়। পরে সিইসির পক্ষ থেকে গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকের পর বিজেসির চেয়ারম্যান রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যে আচরণবিধি (নীতিমালা) তৈরি করেছে, তাতে আমাদের সাংবাদিকদের কিছু বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। আমরা ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) যৌথভাবে একাধিক সেমিনার করেছি, যেখানে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, অংশীজন ও সংবাদকর্মীদের মতামত নিয়ে আমরা একটি সুপারিশমালা তৈরি করেছি। ওই সুপারিশমালা নির্বাচন কমিশনের হাতে তুলে দিয়েছি।’
রেজোয়ানুল হক রাজা জানান, বৈঠকে ইসির সিনিয়র সচিবসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন এবং তাঁরা সাংবাদিকদের প্রস্তাবগুলো বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
বিজেসির চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমরা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছি যে, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের পর প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে অবহিত করার যে বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে, সেটি সাংবাদিকদের জন্য অপ্রয়োজনীয় প্রতিবন্ধকতা। আমাদের যদি আইডি কার্ড ইস্যু করা থাকে, তাহলে আলাদা করে অনুমতি চাওয়ার প্রয়োজন নেই। কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট থাকার সীমা নিয়েও আপত্তি জানিয়েছি।’
রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি কোনো কঠোর সময়সীমা নয়, বরং কেন্দ্রের জায়গার সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় একটি সাধারণ নির্দেশনামাত্র। আমরা বুঝেছি, সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা সীমিত করার উদ্দেশ্যে এই ধারা নয়।’
বিজেসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা আশ্বস্ত যে কমিশন আন্তরিকভাবে সাংবাদিকদের সহযোগিতা করতে চায়। এমনকি কমিশন নিজেও মনে করে, সিসি ক্যামেরা না থাকলেও সাংবাদিকদের ক্যামেরা থাকলে সেটি ভোটের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।’
সরাসরি সম্প্রচার নিয়েও আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে রেজোয়ানুল হক বলেন, ‘আমরা বলেছি, সাংবাদিকদের উচিত দায়িত্বশীল থাকা, যেন সম্প্রচারে ভোট গ্রহণপ্রক্রিয়ায় কোনো বিঘ্ন না ঘটে। তবে যদি কোনো অনিয়ম বা কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে, সে ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব পরিস্থিতিতে কঠোর নীতিমালা কার্যকর রাখা সম্ভব নয়।’
রেজোয়ানুল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, নির্বাচন কমিশন দ্রুত আমাদের সুপারিশগুলো বিবেচনা করে আচরণবিধিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনবে। এতে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সহজ হবে এবং জনগণের জানার অধিকার আরও সুরক্ষিত হবে।’
আরএফইডি সভাপতি কাজী জেবেল বলেন, ‘আমরা বলেছি, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে যারা এ ধরনের ঘটনায় জড়িত থাকবে, তাদের বিচার নিশ্চিত করার বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ক্যামেরাপারসনের ওপর আক্রমণ বা সংবাদ সংগ্রহে বাধা দেওয়ার ক্ষেত্রে কী ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা এই নীতিমালায় স্পষ্টভাবে যুক্ত করতে হবে।’

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত সুপারিশপত্র দিয়েছেন সংগঠনের সদস্যরা।
আজ রোববার (৯ নভেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে এক বৈঠকে এই দাবি জানানো হয়। পরে সিইসির পক্ষ থেকে গণমাধ্যম নীতিমালা সংশোধনের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
বৈঠকের পর বিজেসির চেয়ারম্যান রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘নির্বাচন কমিশন যে আচরণবিধি (নীতিমালা) তৈরি করেছে, তাতে আমাদের সাংবাদিকদের কিছু বিষয়ে আপত্তি রয়েছে। আমরা ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি) যৌথভাবে একাধিক সেমিনার করেছি, যেখানে নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, অংশীজন ও সংবাদকর্মীদের মতামত নিয়ে আমরা একটি সুপারিশমালা তৈরি করেছি। ওই সুপারিশমালা নির্বাচন কমিশনের হাতে তুলে দিয়েছি।’
রেজোয়ানুল হক রাজা জানান, বৈঠকে ইসির সিনিয়র সচিবসহ শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন এবং তাঁরা সাংবাদিকদের প্রস্তাবগুলো বিবেচনা করার আশ্বাস দিয়েছেন।
বিজেসির চেয়ারম্যান আরও বলেন, ‘আমরা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছি যে, ভোটকেন্দ্রে প্রবেশের পর প্রিসাইডিং কর্মকর্তাকে অবহিত করার যে বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে, সেটি সাংবাদিকদের জন্য অপ্রয়োজনীয় প্রতিবন্ধকতা। আমাদের যদি আইডি কার্ড ইস্যু করা থাকে, তাহলে আলাদা করে অনুমতি চাওয়ার প্রয়োজন নেই। কেন্দ্রে সর্বোচ্চ ১০ মিনিট থাকার সীমা নিয়েও আপত্তি জানিয়েছি।’
রেজোয়ানুল হক রাজা বলেন, ‘কমিশনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এটি কোনো কঠোর সময়সীমা নয়, বরং কেন্দ্রের জায়গার সীমাবদ্ধতা বিবেচনায় একটি সাধারণ নির্দেশনামাত্র। আমরা বুঝেছি, সাংবাদিকদের কাজের স্বাধীনতা সীমিত করার উদ্দেশ্যে এই ধারা নয়।’
বিজেসির চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমরা আশ্বস্ত যে কমিশন আন্তরিকভাবে সাংবাদিকদের সহযোগিতা করতে চায়। এমনকি কমিশন নিজেও মনে করে, সিসি ক্যামেরা না থাকলেও সাংবাদিকদের ক্যামেরা থাকলে সেটি ভোটের স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে সহায়ক হবে।’
সরাসরি সম্প্রচার নিয়েও আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে রেজোয়ানুল হক বলেন, ‘আমরা বলেছি, সাংবাদিকদের উচিত দায়িত্বশীল থাকা, যেন সম্প্রচারে ভোট গ্রহণপ্রক্রিয়ায় কোনো বিঘ্ন না ঘটে। তবে যদি কোনো অনিয়ম বা কেন্দ্র দখলের ঘটনা ঘটে, সে ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। এসব পরিস্থিতিতে কঠোর নীতিমালা কার্যকর রাখা সম্ভব নয়।’
রেজোয়ানুল বলেন, ‘আমরা আশা করছি, নির্বাচন কমিশন দ্রুত আমাদের সুপারিশগুলো বিবেচনা করে আচরণবিধিতে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনবে। এতে সাংবাদিকদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতা বজায় রাখা সহজ হবে এবং জনগণের জানার অধিকার আরও সুরক্ষিত হবে।’
আরএফইডি সভাপতি কাজী জেবেল বলেন, ‘আমরা বলেছি, সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটলে যারা এ ধরনের ঘটনায় জড়িত থাকবে, তাদের বিচার নিশ্চিত করার বিষয়টি নীতিমালায় স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। সাংবাদিকদের ওপর হামলা, ক্যামেরাপারসনের ওপর আক্রমণ বা সংবাদ সংগ্রহে বাধা দেওয়ার ক্ষেত্রে কী ধরনের শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে, তা এই নীতিমালায় স্পষ্টভাবে যুক্ত করতে হবে।’

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
২ ঘণ্টা আগে
আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি, অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি ইতিবাচক জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘সার্বিক দিকের অগ্রগতি ভালো। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে, তবে এর বিপরীতে বাসাভাড়া ও পরিবহন ব্যয় বেড়েছে। আমরা চেষ্টা করছি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় মাত্রায় আনতে।’ তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, সামগ্রিকভাবে বাজারে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে এবং চালের দামও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি ছাড়ের প্রসঙ্গে সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, কিস্তি নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তবে তিনি জানান, ঋণের ষষ্ঠ কিস্তির অর্থ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে আসবে না। প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিক সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে থাকা সমস্ত তথ্য পরবর্তী সরকারের কাছে প্যাকেজ আকারে হস্তান্তর করা হবে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, সরকার অপরিশোধিত তেল আমদানির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং সার ও কৃষিতে প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি অব্যাহত রাখা হচ্ছে।
আজকের ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে বিভিন্ন দেশ থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার টন সার ও ৫০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজকের সভায় আমন মৌসুমের জন্য ধান ও চাল সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বছর আমন মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সরকার ৭ লাখ টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে—ধান ৫০ হাজার ৫০০ টন, সেদ্ধ চাল ৬ লাখ টন,ও আতপ চাল ৫০ হাজার টন।
সংগ্রহমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি—আমন ধান ৩৪ টাকা, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা ও আতপ চাল ৪৯ টাকা।
উল্লেখ্য, ধান ও চালের এই নির্ধারিত দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি চার টাকা বেশি। এই ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হবে এবং ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত চলবে।

নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
আজ রোববার সচিবালয়ে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি, অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি এবং খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
দেশের সার্বিক অর্থনৈতিক অগ্রগতি ইতিবাচক জানিয়ে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, ‘সার্বিক দিকের অগ্রগতি ভালো। মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে, তবে এর বিপরীতে বাসাভাড়া ও পরিবহন ব্যয় বেড়েছে। আমরা চেষ্টা করছি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনীয় মাত্রায় আনতে।’ তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, সামগ্রিকভাবে বাজারে পণ্যের দাম স্বাভাবিক রয়েছে এবং চালের দামও নিয়ন্ত্রণে রয়েছে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের ষষ্ঠ কিস্তি ছাড়ের প্রসঙ্গে সালেহউদ্দিন আহমেদ জানান, কিস্তি নিয়ে আইএমএফের সঙ্গে আলোচনা চলছে। তবে তিনি জানান, ঋণের ষষ্ঠ কিস্তির অর্থ অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে আসবে না। প্রতিষ্ঠানটি রাজনৈতিক সরকারের কার্যক্রম পর্যবেক্ষণ করে কিস্তি ছাড়ের বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবে। অন্তর্বর্তী সরকারের হাতে থাকা সমস্ত তথ্য পরবর্তী সরকারের কাছে প্যাকেজ আকারে হস্তান্তর করা হবে।
অর্থ উপদেষ্টা আরও জানান, সরকার অপরিশোধিত তেল আমদানির জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে এবং সার ও কৃষিতে প্রয়োজনীয় পণ্য আমদানি অব্যাহত রাখা হচ্ছে।
আজকের ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠকে বিভিন্ন দেশ থেকে ১ লাখ ৭০ হাজার টন সার ও ৫০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজকের সভায় আমন মৌসুমের জন্য ধান ও চাল সংগ্রহের গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এ বছর আমন মৌসুমে অভ্যন্তরীণ বাজার থেকে সরকার ৭ লাখ টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে। এর মধ্যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে—ধান ৫০ হাজার ৫০০ টন, সেদ্ধ চাল ৬ লাখ টন,ও আতপ চাল ৫০ হাজার টন।
সংগ্রহমূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি—আমন ধান ৩৪ টাকা, সেদ্ধ চাল ৫০ টাকা ও আতপ চাল ৪৯ টাকা।
উল্লেখ্য, ধান ও চালের এই নির্ধারিত দাম গত বছরের তুলনায় কেজিপ্রতি চার টাকা বেশি। এই ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রম ২০ নভেম্বর শুরু হবে এবং ফেব্রুয়ারি মাস পর্যন্ত চলবে।

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত...
১ ঘণ্টা আগে
আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি। এখন ওনারা আপিল করতে পারেন এবং ঘাটতি যেগুলো আছে সেগুলো পূরণ করে দিতে পারেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘আপিল বা সংশোধনী বা পরিমার্জন, পরিবর্ধন, সময় বর্ধন এগুলো তো একটা প্রচলিত প্রথা। তো সেটা নিশ্চয়ই ওনারা বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে আবেদন করব যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আমাদের আইনগতভাবে জিনিসটা সুরাহার দিকে নিয়ে যাবেন।’
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সচিব।
আপিল কোথায় করবে? জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘আপিল করবে কমিশন সচিবালয়ে। কেননা চিঠিপত্র তো সচিবালয় থেকে যায়। সিনিয়র সচিব বা কমিশনের সচিবের বরাবর আপিলটা করবেন, যদি ওনারা করতে চান।’
কয়দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো সময় আমি বলছি না। আপনি এখনো করতে পারেন। আগামীকালও করতে পারেন। আপনি করবেন কিনা এটা তো আপনার সিদ্ধান্ত।’
এটা কি আইনের বাইরে গিয়ে বিবেচনা করছেন আপনারা? এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘আইনের বাইরে না, আইনের বাইরের ব্যাপারটা তো পরবর্তীতে কমিশন দেখবে। আপিল করতে তো কোনো অসুবিধা নেই। এটা আইনের সঙ্গে আমরা সম্পর্কিত কেন করছি? আইনের সঙ্গে সম্পর্কিত করার কোনো কিছু নেই। একটা না মঞ্জুর করা হয়েছে কিছু শর্তের আওতায় এবং কিছু কিছু জায়গায় ওনারা বলছেন যে আমরা এটার সঙ্গে একমত নই। সেটা পুনর্বিবেচনা, সংশোধন, পরিবর্জন ইত্যাদির জন্য আবেদন করতেই পারেন। আবেদন করলে কমিশন সেটা বিবেচনায় নেবেন কি, নেবেন না সেটা হলো পরের ব্যাপার। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি যে সীমিত বা সীমাবদ্ধতার ভেতরে যেন আমরা না আসি।’

আমজনতার পার্টির নিবন্ধনের দাবিতে অনশনরত তারেক রহমানকে আপিল করার পরামর্শ দিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। তিনি বলেছেন, ‘তারেক সাহেব আমজনতার পার্টির রেজিস্ট্রেশনের জন্য অনশনে আছেন। আইনগতভাবে আমাদের দিক থেকে যেটুকু বলার সেটা চিঠির মাধ্যমে বলেছি। এখন ওনারা আপিল করতে পারেন এবং ঘাটতি যেগুলো আছে সেগুলো পূরণ করে দিতে পারেন।’
ইসি সচিব বলেন, ‘আপিল বা সংশোধনী বা পরিমার্জন, পরিবর্ধন, সময় বর্ধন এগুলো তো একটা প্রচলিত প্রথা। তো সেটা নিশ্চয়ই ওনারা বিবেচনায় নেবেন। আমি আন্তরিকভাবে আবেদন করব যেন এই অনশন ভঙ্গ করে আমাদের আইনগতভাবে জিনিসটা সুরাহার দিকে নিয়ে যাবেন।’
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের কাছে এসব কথা বলেন সচিব।
আপিল কোথায় করবে? জানতে চাইলে সচিব বলেন, ‘আপিল করবে কমিশন সচিবালয়ে। কেননা চিঠিপত্র তো সচিবালয় থেকে যায়। সিনিয়র সচিব বা কমিশনের সচিবের বরাবর আপিলটা করবেন, যদি ওনারা করতে চান।’
কয়দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে? জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘কোনো সময় আমি বলছি না। আপনি এখনো করতে পারেন। আগামীকালও করতে পারেন। আপনি করবেন কিনা এটা তো আপনার সিদ্ধান্ত।’
এটা কি আইনের বাইরে গিয়ে বিবেচনা করছেন আপনারা? এমন প্রশ্নে সচিব বলেন, ‘আইনের বাইরে না, আইনের বাইরের ব্যাপারটা তো পরবর্তীতে কমিশন দেখবে। আপিল করতে তো কোনো অসুবিধা নেই। এটা আইনের সঙ্গে আমরা সম্পর্কিত কেন করছি? আইনের সঙ্গে সম্পর্কিত করার কোনো কিছু নেই। একটা না মঞ্জুর করা হয়েছে কিছু শর্তের আওতায় এবং কিছু কিছু জায়গায় ওনারা বলছেন যে আমরা এটার সঙ্গে একমত নই। সেটা পুনর্বিবেচনা, সংশোধন, পরিবর্জন ইত্যাদির জন্য আবেদন করতেই পারেন। আবেদন করলে কমিশন সেটা বিবেচনায় নেবেন কি, নেবেন না সেটা হলো পরের ব্যাপার। আমি যেটা বলতে চাচ্ছি যে সীমিত বা সীমাবদ্ধতার ভেতরে যেন আমরা না আসি।’

প্রস্তাবিত সাইবার সুরক্ষা অধ্যাদেশ, ২০২৪-এ সাধারণ মানুষকে ‘ধোঁকা দেওয়া ও বোকা বানানোর’ অপচেষ্টা হয়েছে বলে মনে করছে দুর্নীতি-অনিয়ম নজরদারি করা সংগঠন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ (টিআইবি)। তারা মনে করছে, জনস্বার্থের প্রতিফলন না করে এটি বরং বাক্-স্বাধীনতা ও মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকে খর্ব করবে
০১ জানুয়ারি ২০২৫
পাকিস্তান নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল নাভিদ আশরাফের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ওয়াকার-উজ-জামানের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন। আজ রোববার (৯ নভেম্বর) সেনাসদরে তাঁদের মধ্যে সাক্ষাৎকারটি অনুষ্ঠিত হয়। দুপুরে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুকে পেজে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করার ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের জন্য গণমাধ্যম নীতিমালায় বেশ কিছু অসংগতি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছে ব্রডকাস্ট জার্নালিস্ট সেন্টার (বিজেসি) ও রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। এসব বিষয়ে সংশোধনের দাবি জানিয়ে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) কাছে লিখিত...
১ ঘণ্টা আগে
নতুন পে কমিশন গঠন ও সরকারি কর্মচারীদের বেতন-ভাতার বিষয়ে পরবর্তী নির্বাচিত সরকার সিদ্ধান্ত নেবে বলে জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ। তিনি নিশ্চিত করেন, অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে না।
২ ঘণ্টা আগে