নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিয়ে ও তালাকের নিবন্ধন ফি বাড়ানোর পাশাপাশি নিকাহ রেজিস্ট্রারের (কাজি) লাইসেন্স ফি ও বার্ষিক ফি বাড়িয়ে দ্বিগুণ করল সরকার। একই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে নিকাহ রেজিস্ট্রারের (কাজি) লাইসেন্স ফি এবং বার্ষিক ফি।
‘মুসলিম বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন (বিধিমালা), ২০০৯’ সংশোধন করে এ ফি বাড়ানো হয়েছে। গত ২১ ডিসেম্বর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়। ২৯ ডিসেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
সংশোধিত বিধিমালা অনুযায়ী, এখন একজন কাজি ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১৪ টাকা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। দেনমোহরের পরিমাণ ৫ লাখ টাকার বেশি হলে এর পরের প্রতি ১ লাখ টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। তবে দেনমোহরের পরিমাণ যা-ই হোক না কেন, ফি ২০০ টাকার কম হবে না।
আগে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারতেন কাজি। একজন কাজি তালাক নিবন্ধনের জন্য ৫০০ টাকা ফি নিতে পারতেন। এখন তা বাড়িয়ে করা হলো ১ হাজার টাকা।
এ ছাড়া নিকাহ রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স ফি সিটি করপোরেশন এলাকায় ১০ হাজার টাকার থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬ হাজার টাকা। কাজির লাইসেন্স ফি জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকায় ২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার, জেলা সদরের বাইরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকায় ৭০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদ এলাকার ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করা হয়েছে।
এখন লাইসেন্সপ্রাপ্ত নিকাহ রেজিস্ট্রারকে প্রতিবছরের ৩১ মার্চের মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা, জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকার ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা, জেলা সদরের বাইরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকার ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা বার্ষিক ফি খাতে সরকারকে দিতে হবে।
যেখানে আগে এ ফি ছিল যথাক্রমে ৫ হাজার টাকা, ১ হাজার টাকা, ৫০০ টাকা ও ১০০ টাকা।
এ ছাড়া এখন থেকে নতুন হারে নিকাহ রেজিস্ট্রারের আদায় করা ফি থেকে প্রতি অর্থবছরের জন্য পরবর্তী অর্থবছরের ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে বিবাহ নিবন্ধন ফি সরকারকে দিতে হবে। এই ফি সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ১৬ হাজার টাকা। আগে ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট সিটি করপোরেশনে প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ২০ হাজার টাকা এবং অন্যান্য সিটি করপোরেশনে প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ৮ হাজার টাকা।
এ ছাড়া এই ফি পৌরসভার প্রতিটি এলাকার বিপরীতে ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা এবং প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের বিপরীতে ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়েছে।
বিয়ে ও তালাকের নিবন্ধন ফি বাড়ানোর পাশাপাশি নিকাহ রেজিস্ট্রারের (কাজি) লাইসেন্স ফি ও বার্ষিক ফি বাড়িয়ে দ্বিগুণ করল সরকার। একই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে নিকাহ রেজিস্ট্রারের (কাজি) লাইসেন্স ফি এবং বার্ষিক ফি।
‘মুসলিম বিবাহ ও তালাক নিবন্ধন (বিধিমালা), ২০০৯’ সংশোধন করে এ ফি বাড়ানো হয়েছে। গত ২১ ডিসেম্বর এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন মন্ত্রণালয়। ২৯ ডিসেম্বর গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
সংশোধিত বিধিমালা অনুযায়ী, এখন একজন কাজি ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১৪ টাকা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। দেনমোহরের পরিমাণ ৫ লাখ টাকার বেশি হলে এর পরের প্রতি ১ লাখ টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১০০ টাকা বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারবেন। তবে দেনমোহরের পরিমাণ যা-ই হোক না কেন, ফি ২০০ টাকার কম হবে না।
আগে ৪ লাখ টাকা পর্যন্ত দেনমোহরের ক্ষেত্রে প্রতি ১ হাজার টাকা দেনমোহর বা এর অংশবিশেষের জন্য ১২ টাকা ৫০ পয়সা হারে বিবাহ নিবন্ধন ফি আদায় করতে পারতেন কাজি। একজন কাজি তালাক নিবন্ধনের জন্য ৫০০ টাকা ফি নিতে পারতেন। এখন তা বাড়িয়ে করা হলো ১ হাজার টাকা।
এ ছাড়া নিকাহ রেজিস্ট্রারের লাইসেন্স ফি সিটি করপোরেশন এলাকায় ১০ হাজার টাকার থেকে বেড়ে হয়েছে ১৬ হাজার টাকা। কাজির লাইসেন্স ফি জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকায় ২ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার, জেলা সদরের বাইরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকায় ৭০০ থেকে ১ হাজার ৪০০ টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদ এলাকার ক্ষেত্রে ৫০০ থেকে বাড়িয়ে ১ হাজার টাকা করা হয়েছে।
এখন লাইসেন্সপ্রাপ্ত নিকাহ রেজিস্ট্রারকে প্রতিবছরের ৩১ মার্চের মধ্যে সিটি করপোরেশন এলাকার ক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা, জেলা সদরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকার ক্ষেত্রে ২ হাজার টাকা, জেলা সদরের বাইরে অবস্থিত পৌরসভা এলাকার ক্ষেত্রে ১ হাজার টাকা এবং ইউনিয়ন পরিষদের ক্ষেত্রে ২০০ টাকা বার্ষিক ফি খাতে সরকারকে দিতে হবে।
যেখানে আগে এ ফি ছিল যথাক্রমে ৫ হাজার টাকা, ১ হাজার টাকা, ৫০০ টাকা ও ১০০ টাকা।
এ ছাড়া এখন থেকে নতুন হারে নিকাহ রেজিস্ট্রারের আদায় করা ফি থেকে প্রতি অর্থবছরের জন্য পরবর্তী অর্থবছরের ১৫ জুলাইয়ের মধ্যে বিবাহ নিবন্ধন ফি সরকারকে দিতে হবে। এই ফি সিটি করপোরেশন এলাকায় প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ১৬ হাজার টাকা। আগে ছিল ঢাকা, চট্টগ্রাম ও সিলেট সিটি করপোরেশনে প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ২০ হাজার টাকা এবং অন্যান্য সিটি করপোরেশনে প্রতিটি ওয়ার্ডের বিপরীতে ৮ হাজার টাকা।
এ ছাড়া এই ফি পৌরসভার প্রতিটি এলাকার বিপরীতে ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ৪ হাজার টাকা এবং প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের বিপরীতে ১ হাজার থেকে বাড়িয়ে ২ হাজার টাকা করা হয়েছে।
মালয়েশিয়ার শ্রমিক পাঠাতে পাঁচ-ছয় গুণ বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগের প্রমাণ না মেলা ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্থগিতের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ২৩টি সংগঠনের জোট বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি ফর মাইগ্রেন্টস (বিসিএসএম)।
২ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপির মামলায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তাঁর স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদ
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
৩ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে