নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, দেশের অর্থনীতি এখন অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। এটা আমাদের দোষে নয়, আমাদের মিস ম্যানেজমেন্টের কারণে এই চ্যালেঞ্জগুলো আসে নাই।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কনফারেন্স হলে সংস্থাটির ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনাবিষয়ক সভার শুরুতে সালমান এফ রহমান এসব কথা বলেন।
কোভিড ও ইউরোপে যুদ্ধের কারণে অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে জানিয়ে এফ রহমান বলেন, ‘কোভিডের আগপর্যন্ত আমরা ভালোই করছিলাম। আমাদের অর্থনীতি স্থিতিশীল ছিল। কোভিড আমরা ভালোভাবে মোকাবিলা করেছি। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ হলো। ফেডারেল রিজার্ভ ইন্টারেস্ট রেট বাড়িয়ে দিল। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে গেল আর তাতে আমাদের রিজার্ভের ওপর চাপ পড়ল। কমোডিটি, সার ও জ্বালানির দাম বেড়ে গেল। যে তিনটা জিনিস আমরা আমদানি করি, সেগুলোর দাম অনেক বাড়ল। আমাদের অর্থনীতির ওপরেও চাপ বাড়ল।’
ওএসএস সার্ভিস সম্পর্কে এফ রহমান বলেন, সম্পূর্ণ অনলাইন-নির্ভর হলেও এখনো অনেক সেবা নিতে বিনিয়োগকারীকে সশরীরে যেতে হয়। এমন অভিযোগ আছে। এ বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া আর বাকি যে ২৬টা সেবা অন্তর্ভুক্ত হবে, সেটা দ্রুত করা হবে।
অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা ও অর্থনীতিকে চাঙা করতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন জানিয়ে এফ রহমান বলেন, ওএসএ সেবাগুলো দিতে পারলে আমরা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারব।
সভাপতির বক্তব্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলেন, ২০১৯ থেকে শুরু করে বিডা এ পর্যন্ত বিডার ওএসএস প্লাটফরমের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংস্থাটি নিজস্ব ১৪৪, ৬০৪ সেবা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ১ হাজার ৮৯৪ বিনিয়োগ সেবা প্রদান করেছে।
এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও বিভিন্ন মন্ত্রনালয়, বিভাগের সচিবসহ বিভিন্ন দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগবিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান বলেছেন, দেশের অর্থনীতি এখন অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করছে। এটা আমাদের দোষে নয়, আমাদের মিস ম্যানেজমেন্টের কারণে এই চ্যালেঞ্জগুলো আসে নাই।
আজ রোববার আগারগাঁওয়ের বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) কনফারেন্স হলে সংস্থাটির ওয়ান স্টপ সার্ভিস (ওএসএস) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনাবিষয়ক সভার শুরুতে সালমান এফ রহমান এসব কথা বলেন।
কোভিড ও ইউরোপে যুদ্ধের কারণে অর্থনীতি চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে জানিয়ে এফ রহমান বলেন, ‘কোভিডের আগপর্যন্ত আমরা ভালোই করছিলাম। আমাদের অর্থনীতি স্থিতিশীল ছিল। কোভিড আমরা ভালোভাবে মোকাবিলা করেছি। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ হলো। ফেডারেল রিজার্ভ ইন্টারেস্ট রেট বাড়িয়ে দিল। এর ফলে ডলারের দাম বেড়ে গেল আর তাতে আমাদের রিজার্ভের ওপর চাপ পড়ল। কমোডিটি, সার ও জ্বালানির দাম বেড়ে গেল। যে তিনটা জিনিস আমরা আমদানি করি, সেগুলোর দাম অনেক বাড়ল। আমাদের অর্থনীতির ওপরেও চাপ বাড়ল।’
ওএসএস সার্ভিস সম্পর্কে এফ রহমান বলেন, সম্পূর্ণ অনলাইন-নির্ভর হলেও এখনো অনেক সেবা নিতে বিনিয়োগকারীকে সশরীরে যেতে হয়। এমন অভিযোগ আছে। এ বিষয়টা নিয়ে আলোচনা হবে। এ ছাড়া আর বাকি যে ২৬টা সেবা অন্তর্ভুক্ত হবে, সেটা দ্রুত করা হবে।
অর্থনৈতিক চাপ মোকাবিলা ও অর্থনীতিকে চাঙা করতে দেশি ও বিদেশি বিনিয়োগ প্রয়োজন জানিয়ে এফ রহমান বলেন, ওএসএ সেবাগুলো দিতে পারলে আমরা বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে পারব।
সভাপতির বক্তব্যে বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান লোকমান হোসেন মিয়া বলেন, ২০১৯ থেকে শুরু করে বিডা এ পর্যন্ত বিডার ওএসএস প্লাটফরমের মাধ্যমে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংস্থাটি নিজস্ব ১৪৪, ৬০৪ সেবা এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের ১ হাজার ৮৯৪ বিনিয়োগ সেবা প্রদান করেছে।
এতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় সচিব মোহাম্মদ সালাহ উদ্দিন ও বিভিন্ন মন্ত্রনালয়, বিভাগের সচিবসহ বিভিন্ন দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৪ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩১ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে