নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিটি করপোরেশনের পর এবার সারা দেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে শুরু হয়েছে ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনার টিকাদান কার্যক্রম। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে প্রায় এক কোটি শিশুকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। গতকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এই কার্যক্রম পুরো অক্টোবরজুড়েই চলবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুরুতে জেলা ও উপজেলা সদর পর্যায়ে টিকাদান চলবে। এরপর সেটি ক্রমান্বয়ে প্রান্তিক অঞ্চলেও দেওয়া হবে। টিকা পেতে জন্মনিবন্ধন নম্বর দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে। তবে কারও নিবন্ধনে জটিলতা থাকলে নিকটস্থ কেন্দ্রে গিয়ে নাম লেখালেও টিকা নিতে পারবে।
টিকাদান কার্যক্রম চলবে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিনিধি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে টিকা প্রদান কার্যক্রমের সময় নির্ধারণ করতে পারবে বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানতে চাইলে সরকারের ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ধারণা, দেশে প্রাথমিক স্কুল ও মাদ্রাসা মিলে ৫-১১ বছর বয়সী শিশু রয়েছে কোটির বেশি। এদের সবাইকে চলতি মাসজুড়ে টিকা দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।’
এর আগে গত ১১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭ শিশু শিক্ষার্থীকে দিয়ে পরীক্ষামূলক এই কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। দুই সপ্তাহ পর্যবেক্ষণে রেখে পরে ঢাকাসহ দেশের সব সিটি করপোরেশনে শুরু হয় টিকাদান। গত সোমবার পর্যন্ত ১৫ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি শিশুকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়।
এদিকে গত ৮ অক্টোবর বিশেষ ক্যাম্পেইনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রথম ডোজের টিকাদান। তারপরও যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারলে টিকা দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু এখন তা পুরোটাই বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সময় দিয়েছি, তারপরও কিছু মানুষ নেয়নি। তাই আমরা একেবারে বন্ধ রেখেছি। তবে দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ প্রদান চলমান থাকবে।’
প্রসঙ্গত, সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে ১৩ কোটি ২০ লাখ ৯৩ হাজারের বেশি মানুষকে প্রথম ডোজ, ১২ কোটি ৩৮ লাখ ২০ হাজারের অধিককে দ্বিতীয় ডোজ এবং ৫ কোটি ৬৯ লাখ ৮২ জনকে বুস্টার বা তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম চলমান থাকলেও করোনার সংক্রমণ থেমে নেই। গত এক দিনে দেশের ৮৮২টি পরীক্ষাগারে ৪৬০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটির শিকার হয়েছেন ২০ লাখ ৩০ হাজার ৫৫০ জন। এদিন শনাক্তের হার ১০ শতাংশের নিচে নেমে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে আরও দুজনের। এতে করে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯ হাজার ৩৮৬ জনে ঠেকেছে।
সিটি করপোরেশনের পর এবার সারা দেশে জেলা-উপজেলা পর্যায়ে শুরু হয়েছে ৫-১১ বছর বয়সী শিশুদের করোনার টিকাদান কার্যক্রম। বিশেষ এই ক্যাম্পেইনে প্রায় এক কোটি শিশুকে টিকার আওতায় আনার লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে সরকার। গতকাল মঙ্গলবার থেকে শুরু হওয়া এই কার্যক্রম পুরো অক্টোবরজুড়েই চলবে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুরুতে জেলা ও উপজেলা সদর পর্যায়ে টিকাদান চলবে। এরপর সেটি ক্রমান্বয়ে প্রান্তিক অঞ্চলেও দেওয়া হবে। টিকা পেতে জন্মনিবন্ধন নম্বর দিয়ে সুরক্ষা অ্যাপে নিবন্ধন করতে হবে। তবে কারও নিবন্ধনে জটিলতা থাকলে নিকটস্থ কেন্দ্রে গিয়ে নাম লেখালেও টিকা নিতে পারবে।
টিকাদান কার্যক্রম চলবে প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত। তবে স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিনিধি, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা এবং স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বা পৌরসভা কর্তৃপক্ষ আলোচনা করে সমন্বয়ের মাধ্যমে টিকা প্রদান কার্যক্রমের সময় নির্ধারণ করতে পারবে বলেও জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
জানতে চাইলে সরকারের ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব ডা. শামসুল হক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের ধারণা, দেশে প্রাথমিক স্কুল ও মাদ্রাসা মিলে ৫-১১ বছর বয়সী শিশু রয়েছে কোটির বেশি। এদের সবাইকে চলতি মাসজুড়ে টিকা দেওয়া সম্ভব হবে বলে আশা করছি।’
এর আগে গত ১১ আগস্ট রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে ১৭ শিশু শিক্ষার্থীকে দিয়ে পরীক্ষামূলক এই কার্যক্রম শুরু হয়েছিল। দুই সপ্তাহ পর্যবেক্ষণে রেখে পরে ঢাকাসহ দেশের সব সিটি করপোরেশনে শুরু হয় টিকাদান। গত সোমবার পর্যন্ত ১৫ লাখ ৫৮ হাজারের বেশি শিশুকে প্রথম ডোজের টিকা দেওয়া হয়।
এদিকে গত ৮ অক্টোবর বিশেষ ক্যাম্পেইনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে প্রাপ্তবয়স্কদের প্রথম ডোজের টিকাদান। তারপরও যৌক্তিক কারণ দেখাতে পারলে টিকা দেওয়ার কথা জানানো হয়েছিল। কিন্তু এখন তা পুরোটাই বন্ধ রয়েছে।
এ বিষয়ে ভ্যাকসিন ডেপ্লয়মেন্ট কমিটির সদস্যসচিব বলেন, ‘আমরা সময় দিয়েছি, তারপরও কিছু মানুষ নেয়নি। তাই আমরা একেবারে বন্ধ রেখেছি। তবে দ্বিতীয় ও বুস্টার ডোজ প্রদান চলমান থাকবে।’
প্রসঙ্গত, সোমবার পর্যন্ত সারা দেশে ১৩ কোটি ২০ লাখ ৯৩ হাজারের বেশি মানুষকে প্রথম ডোজ, ১২ কোটি ৩৮ লাখ ২০ হাজারের অধিককে দ্বিতীয় ডোজ এবং ৫ কোটি ৬৯ লাখ ৮২ জনকে বুস্টার বা তৃতীয় ডোজ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে ভ্যাকসিনেশন কার্যক্রম চলমান থাকলেও করোনার সংক্রমণ থেমে নেই। গত এক দিনে দেশের ৮৮২টি পরীক্ষাগারে ৪৬০ জনের করোনা শনাক্ত হয়েছে। এ নিয়ে দেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটির শিকার হয়েছেন ২০ লাখ ৩০ হাজার ৫৫০ জন। এদিন শনাক্তের হার ১০ শতাংশের নিচে নেমে ৮ দশমিক ৮৬ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। মৃত্যু হয়েছে আরও দুজনের। এতে করে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯ হাজার ৩৮৬ জনে ঠেকেছে।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলোর আলোচনায় প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ প্রস্তাবনা প্রশ্নে ভিন্ন ভিন্ন অবস্থান নিয়েছে রাজনৈতিক দলগুলো। অধিকাংশ দল প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ সর্বোচ্চ দুবারের প্রস্তাব করেছে। তবে কয়েকটি দল দুবারের পর একবার বিরতি দিয়ে আবার হতে পারবেন বলে মত দিয়েছে...
৩ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে ৬ জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ৮ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ২৯ জুন দিন ধার্য করা হয়েছে। আজ রোববার (২২ জুন) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল এই দি
৩ ঘণ্টা আগেজাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
৫ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
৫ ঘণ্টা আগে