শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব ছড়ানো হলেও এই সেল তা খণ্ডন করে সঠিক তথ্য দিতে কার্যত কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না।
ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো গুজব শনাক্তে ২০১৮ সালের ৯ অক্টোবর গুজব প্রতিরোধ ও অবহিতকরণ সেল গঠন করেছিল তথ্য মন্ত্রণালয়। আর ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর গুজব-গুঞ্জনের সত্যাসত্য নির্ধারণে করা হয় ১১ সদস্যের ফ্যাক্টচেকিং সেল। কিন্তু নিজেদের প্রয়োজনীয় উপকরণগত সহায়তা (লজিস্টিক সাপোর্ট) না থাকায় সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবাদপত্রের জন্য অপেক্ষা করে ফ্যাক্টচেকিং সেল। কোনো দপ্তর প্রতিবাদ জানালে সেটিকে এক পৃষ্ঠার ছবি ও টেক্সট আকারে (আইকনোটেক্সট) বা কোনো কোনো সময় ভিডিও হিসেবে প্রকাশ করে তারা।
ফ্যাক্টচেকিং সেলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘কীভাবে ফ্যাক্টচেক করতে হয়, সে বিষয়ে আমাদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই। আমরা কোনো টুলসও ব্যবহার করতে জানি না। ফ্যাক্টচেক করতে যেসব পেইড টুলস রয়েছে, সেসব ব্যবহারের সুযোগ আমাদের নেই।’
পিআইডির ফ্যাক্টচেকিং সেল থেকে এখন পর্যন্ত ৭৩টি আইকনোটেক্সট নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। একেকটি বিষয়ে এক পৃষ্ঠার মধ্যেই প্রচারিত ভুয়া তথ্য এবং এ বিষয়ে সরকারের ভাষ্য তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ‘পিআইডি বাংলাদেশ’-এর ইউটিউব চ্যানেলে ছয়টি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। অনলাইনে হাজারো লাইক, শেয়ার, সাবস্ক্রিপশনের যুগে ২ নভেম্বর পর্যন্ত চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার ১০৬ জন।
এ বিষয়ে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামূল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়লে আমরা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরের বক্তব্যের জন্য অপেক্ষা করি।
যতক্ষণ না তারা ওই বিষয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন, ততক্ষণ আমাদের কিছু বলার সুযোগ কম। কারণ আমরা স্বাধীনভাবে ফ্যাক্ট চেক করতে পারছি না।’
বড় গুজবেও চুপ সেল
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা সেনাবাহিনী ঘিরে রেখেছে বলে গত ৯ অক্টোবর রাতে ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। প্রধান উপদেষ্টা সেনাপ্রধানকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে বলেছেন বলেও ওই রাতে গুজব ছড়ায়। এ বিষয়ে বেসরকারি ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান ‘রিউমার স্ক্যানার’ অন্তত আটটি গুজব প্রচারের প্রমাণ পায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে গত ১৯ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে গুজব ছড়ানো হয়। ওই রাতেই আওয়ামী লীগ শিবির থেকে পাল্টা গুজব ছড়ানো হয় যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছেন। ২২ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে বলেন, তাঁর ১৯ জুলাই পালিয়ে যাওয়ার গুজব সম্পূর্ণ মিথ্যা। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ২০ জুলাই তাঁর মৃত্যুর খবরকেও গুজব বলে উড়িয়ে দেন। কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বা বিএনপিপ্রধানের বিষয়ে পিআইডির ফ্যাক্ট চেকিং সেল থেকে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
সাম্প্রতিককালে মেট্রোরেলের ভাড়া বৃদ্ধি, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের ট্রেন চলাচল, ১০০০ টাকার নোট, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে প্রচারিত মিডিয়া সতর্কবার্তা, সেন্ট মার্টিন যেতে নিবন্ধন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি দখল, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ইন্টারনেট বন্ধ, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করা ইত্যাদি বিষয়ে গুজব নিয়ে কিছু আইকনোটেক্সট প্রচার করেছে পিআইডির ফ্যাক্ট চেকিং সেল।
‘ফ্যাক্ট চেক করা সরকারের কাজ নয়’
জনসাধারণের জন্য প্রচারিত তথ্যের সত্য-মিথ্যা যাচাই করা সরকারের কাজ নয় বলেই মনে করেন বাংলাদেশে বিদেশি সংবাদ সংস্থা এএফপির ফ্যাক্ট চেকবিষয়ক সম্পাদক কদরুদ্দীন শিশির। তাঁর মতে, সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্ট চেক করলে তা সাধারণত জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার কথাও না। কদরুদ্দীন বলেন, ‘সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পেশাদারত্ব ও মান রক্ষা করে এ কাজ করা সম্ভব নয়। ফ্যাক্ট চেকিংয়ের মূল ধারণটাই হচ্ছে তা স্বাধীনভাবে কাজ করবে এবং সরকারি, রাজনৈতিক বা অন্য কোনো সত্তার হয়ে কাজ করবে না। ফলে ফ্যাক্ট চেকিং নাম দিয়ে সরকারের কোনো কিছু করার দরকারই নেই।’
এএফপির ফ্যাক্ট চেকবিষয়ক সম্পাদক আরও বলেন, সরকার গণমাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত ভুল বা মিথ্যা তথ্য ও গুজব নিয়ে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে। বেসরকারি ফ্যাক্টচেকাররা সরকারের দেওয়া তথ্য নিয়ে ফ্যাক্ট চেকিং করবেন।
ফ্যাক্ট চেকিং সেলের প্রধান পিআইডির সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা মুন্সি জালাল উদ্দিনকে সম্প্রতি গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের একটি প্রকল্পের পরিচালক পদে বদলি করা হয়েছে। সেলের সদস্য পিআইডির উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা নাসরীন জাহান লিপি আজকের পত্রিকাকে জানান, খুব শিগগিরই ওই পদে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হবে বলে তিনি শুনেছেন।
ফ্যাক্ট চেকিং সেলের আরেক কর্মকর্তা জানান, গত ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা এ সেলের কার্যক্রমের অবস্থা সম্পর্কে জেনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। তাঁরা এই সেলকে কার্যকর করার উপায় বিষয়ে জানানোর নির্দেশনা দিয়েছেন।

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব ছড়ানো হলেও এই সেল তা খণ্ডন করে সঠিক তথ্য দিতে কার্যত কোনো ভূমিকা রাখতে পারছে না।
ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো গুজব শনাক্তে ২০১৮ সালের ৯ অক্টোবর গুজব প্রতিরোধ ও অবহিতকরণ সেল গঠন করেছিল তথ্য মন্ত্রণালয়। আর ২০২৩ সালের ১২ ডিসেম্বর গুজব-গুঞ্জনের সত্যাসত্য নির্ধারণে করা হয় ১১ সদস্যের ফ্যাক্টচেকিং সেল। কিন্তু নিজেদের প্রয়োজনীয় উপকরণগত সহায়তা (লজিস্টিক সাপোর্ট) না থাকায় সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন দপ্তরের প্রতিবাদপত্রের জন্য অপেক্ষা করে ফ্যাক্টচেকিং সেল। কোনো দপ্তর প্রতিবাদ জানালে সেটিকে এক পৃষ্ঠার ছবি ও টেক্সট আকারে (আইকনোটেক্সট) বা কোনো কোনো সময় ভিডিও হিসেবে প্রকাশ করে তারা।
ফ্যাক্টচেকিং সেলের একজন কর্মকর্তা বলেন, ‘কীভাবে ফ্যাক্টচেক করতে হয়, সে বিষয়ে আমাদের কোনো প্রশিক্ষণ নেই। আমরা কোনো টুলসও ব্যবহার করতে জানি না। ফ্যাক্টচেক করতে যেসব পেইড টুলস রয়েছে, সেসব ব্যবহারের সুযোগ আমাদের নেই।’
পিআইডির ফ্যাক্টচেকিং সেল থেকে এখন পর্যন্ত ৭৩টি আইকনোটেক্সট নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। একেকটি বিষয়ে এক পৃষ্ঠার মধ্যেই প্রচারিত ভুয়া তথ্য এবং এ বিষয়ে সরকারের ভাষ্য তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া ‘পিআইডি বাংলাদেশ’-এর ইউটিউব চ্যানেলে ছয়টি ভিডিও আপলোড করা হয়েছে। অনলাইনে হাজারো লাইক, শেয়ার, সাবস্ক্রিপশনের যুগে ২ নভেম্বর পর্যন্ত চ্যানেলটির সাবস্ক্রাইবার ১০৬ জন।
এ বিষয়ে প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মো. নিজামূল কবীর আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কোনো বিষয়ে গুজব ছড়িয়ে পড়লে আমরা সংশ্লিষ্ট সরকারি দপ্তরের বক্তব্যের জন্য অপেক্ষা করি।
যতক্ষণ না তারা ওই বিষয়ে বক্তব্য দিচ্ছেন, ততক্ষণ আমাদের কিছু বলার সুযোগ কম। কারণ আমরা স্বাধীনভাবে ফ্যাক্ট চেক করতে পারছি না।’
বড় গুজবেও চুপ সেল
প্রধান উপদেষ্টার বাসভবন যমুনা সেনাবাহিনী ঘিরে রেখেছে বলে গত ৯ অক্টোবর রাতে ফেসবুকে গুজব ছড়িয়ে পড়ে। প্রধান উপদেষ্টা সেনাপ্রধানকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে বলেছেন বলেও ওই রাতে গুজব ছড়ায়। এ বিষয়ে বেসরকারি ফ্যাক্ট চেকিং প্রতিষ্ঠান ‘রিউমার স্ক্যানার’ অন্তত আটটি গুজব প্রচারের প্রমাণ পায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মধ্যে গত ১৯ জুলাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে গুজব ছড়ানো হয়। ওই রাতেই আওয়ামী লীগ শিবির থেকে পাল্টা গুজব ছড়ানো হয় যে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া চিকিৎসাধীন অবস্থায় হাসপাতালে মারা গেছেন। ২২ জুলাই তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজে বলেন, তাঁর ১৯ জুলাই পালিয়ে যাওয়ার গুজব সম্পূর্ণ মিথ্যা। অন্যদিকে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ২০ জুলাই তাঁর মৃত্যুর খবরকেও গুজব বলে উড়িয়ে দেন। কিন্তু তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বা বিএনপিপ্রধানের বিষয়ে পিআইডির ফ্যাক্ট চেকিং সেল থেকে কোনো বক্তব্য দেওয়া হয়নি।
সাম্প্রতিককালে মেট্রোরেলের ভাড়া বৃদ্ধি, বাংলাদেশের ভেতর দিয়ে ভারতের ট্রেন চলাচল, ১০০০ টাকার নোট, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামে প্রচারিত মিডিয়া সতর্কবার্তা, সেন্ট মার্টিন যেতে নিবন্ধন, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের পৈতৃক বাড়ি দখল, খাগড়াছড়ি ও রাঙামাটিতে ইন্টারনেট বন্ধ, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর করা ইত্যাদি বিষয়ে গুজব নিয়ে কিছু আইকনোটেক্সট প্রচার করেছে পিআইডির ফ্যাক্ট চেকিং সেল।
‘ফ্যাক্ট চেক করা সরকারের কাজ নয়’
জনসাধারণের জন্য প্রচারিত তথ্যের সত্য-মিথ্যা যাচাই করা সরকারের কাজ নয় বলেই মনে করেন বাংলাদেশে বিদেশি সংবাদ সংস্থা এএফপির ফ্যাক্ট চেকবিষয়ক সম্পাদক কদরুদ্দীন শিশির। তাঁর মতে, সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠান ফ্যাক্ট চেক করলে তা সাধারণত জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য হওয়ার কথাও না। কদরুদ্দীন বলেন, ‘সরকারি কোনো প্রতিষ্ঠানের পক্ষে পেশাদারত্ব ও মান রক্ষা করে এ কাজ করা সম্ভব নয়। ফ্যাক্ট চেকিংয়ের মূল ধারণটাই হচ্ছে তা স্বাধীনভাবে কাজ করবে এবং সরকারি, রাজনৈতিক বা অন্য কোনো সত্তার হয়ে কাজ করবে না। ফলে ফ্যাক্ট চেকিং নাম দিয়ে সরকারের কোনো কিছু করার দরকারই নেই।’
এএফপির ফ্যাক্ট চেকবিষয়ক সম্পাদক আরও বলেন, সরকার গণমাধ্যম বা সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রচারিত ভুল বা মিথ্যা তথ্য ও গুজব নিয়ে নিজের বক্তব্য প্রকাশ করতে পারে। বেসরকারি ফ্যাক্টচেকাররা সরকারের দেওয়া তথ্য নিয়ে ফ্যাক্ট চেকিং করবেন।
ফ্যাক্ট চেকিং সেলের প্রধান পিআইডির সিনিয়র উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা মুন্সি জালাল উদ্দিনকে সম্প্রতি গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের একটি প্রকল্পের পরিচালক পদে বদলি করা হয়েছে। সেলের সদস্য পিআইডির উপপ্রধান তথ্য কর্মকর্তা নাসরীন জাহান লিপি আজকের পত্রিকাকে জানান, খুব শিগগিরই ওই পদে কাউকে দায়িত্ব দেওয়া হবে বলে তিনি শুনেছেন।
ফ্যাক্ট চেকিং সেলের আরেক কর্মকর্তা জানান, গত ৭ অক্টোবর প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের কর্মকর্তারা এ সেলের কার্যক্রমের অবস্থা সম্পর্কে জেনে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন। তাঁরা এই সেলকে কার্যকর করার উপায় বিষয়ে জানানোর নির্দেশনা দিয়েছেন।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২৯ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব
০৩ নভেম্বর ২০২৪
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব
০৩ নভেম্বর ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২৯ মিনিট আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব
০৩ নভেম্বর ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২৯ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

তথ্য মন্ত্রণালয়ের ফ্যাক্টচেকিং সেলে যেন চলছে ঢাল-তলোয়ার ছাড়াই যুদ্ধ! এ সেলে থাকা কর্মকর্তাদের মূল কাজ আলাদা। ফ্যাক্টচেকিংয়ের মতো নতুন ধরনের প্রযুক্তিনির্ভর কাজের ওপর তাঁদের কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কিংবা ইস্যু নিয়ে ফেসবুক-ইউটিউবের মতো যোগাযোগমাধ্যমে মিথ্যাচার বা গুজব
০৩ নভেম্বর ২০২৪
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
২৯ মিনিট আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে