বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও জনগণ প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো উপায়ে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে সংস্থার মহাসচিবের উপমুখপাত্র ফারহান হক এ কথা বলেছেন।
ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কি না বা তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন কি না।
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের উপমুখপাত্র বলেন, ‘তিনি (মহাসচিব) তাঁর (ড. ইউনূস) সঙ্গে কথা বলেননি। তবে বাংলাদেশে নিযুক্ত আবাসিক সমন্বয়ক আজকের (বৃহস্পতিবার) শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া যেন শান্তিপূর্ণ হয়, তা নিশ্চিত করতে তিনি ও কান্ট্রি টিম সক্রিয় রয়েছে।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস মাত্রই শপথ নিয়েছেন। তাঁর বিষয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের কোনো বক্তব্য আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে উপমুখপাত্র বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন যে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠনের প্রত্যাশার কথা আমরা বলে আসছি। আমরা নিশ্চিতভাবেই সেটিই প্রত্যাশা করে যাব।’ বাংলাদেশে সহিংসতা কমে আসা ও জনসাধারণের কাছ থেকে বেশি মাত্রায় সংযত আচরণ ভালো লক্ষণ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহে সরকার পতনের আন্দোলন চলাকালে কয়েক শ মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনা তদন্তে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা চাওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন অপর এক সাংবাদিক। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের বক্তব্য জানতে চান তিনি।
জবাবে মহাসচিবের উপমুখপাত্র ফারহান হক বলেন, বাংলাদেশের নতুন সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘকে কী ধরনের অনুরোধ জানানো হয়, তা তাঁরা দেখবেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ যে ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে মনে করবে, আমরা অবশ্যই যেকোনো উপায়ে তাদের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি।’
বাংলাদেশে হিন্দুসহ অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হামলা নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের কোনো প্রতিক্রিয়া বা বক্তব্য আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে মহাসচিবের উপমুখপাত্র বলেন, ‘ভালো কথা। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি যে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বাংলাদেশে যেসব সহিংসতা হচ্ছে, তা কমিয়ে আনা হোক, সেটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। নিশ্চিতভাবেই যেকোনো ধরনের বর্ণবাদী আক্রমণ বা বর্ণভিত্তিক সহিংসতায় উসকানির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ও জনগণ প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো উপায়ে সহযোগিতা দিতে প্রস্তুত আছে জাতিসংঘ। নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার নিয়মিত প্রেস ব্রিফিংয়ে সংস্থার মহাসচিবের উপমুখপাত্র ফারহান হক এ কথা বলেছেন।
ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক প্রশ্ন করেন, জাতিসংঘের মহাসচিব বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে অভিনন্দন জানিয়েছেন কি না বা তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন কি না।
জবাবে জাতিসংঘ মহাসচিবের উপমুখপাত্র বলেন, ‘তিনি (মহাসচিব) তাঁর (ড. ইউনূস) সঙ্গে কথা বলেননি। তবে বাংলাদেশে নিযুক্ত আবাসিক সমন্বয়ক আজকের (বৃহস্পতিবার) শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছেন। ক্ষমতা হস্তান্তরের প্রক্রিয়া যেন শান্তিপূর্ণ হয়, তা নিশ্চিত করতে তিনি ও কান্ট্রি টিম সক্রিয় রয়েছে।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে ড. মুহাম্মদ ইউনূস মাত্রই শপথ নিয়েছেন। তাঁর বিষয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের কোনো বক্তব্য আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে উপমুখপাত্র বলেন, ‘আপনারা শুনেছেন যে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রক্রিয়ায় সরকার গঠনের প্রত্যাশার কথা আমরা বলে আসছি। আমরা নিশ্চিতভাবেই সেটিই প্রত্যাশা করে যাব।’ বাংলাদেশে সহিংসতা কমে আসা ও জনসাধারণের কাছ থেকে বেশি মাত্রায় সংযত আচরণ ভালো লক্ষণ বলেও উল্লেখ করেন তিনি।
বাংলাদেশে গত কয়েক সপ্তাহে সরকার পতনের আন্দোলন চলাকালে কয়েক শ মানুষ নিহত হওয়ার ঘটনা তদন্তে জাতিসংঘের সম্পৃক্ততা চাওয়া হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন অপর এক সাংবাদিক। এ ব্যাপারে জাতিসংঘের বক্তব্য জানতে চান তিনি।
জবাবে মহাসচিবের উপমুখপাত্র ফারহান হক বলেন, বাংলাদেশের নতুন সরকারের কাছ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে জাতিসংঘকে কী ধরনের অনুরোধ জানানো হয়, তা তাঁরা দেখবেন। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের সরকার ও জনগণ যে ধরনের সহযোগিতা প্রয়োজন বলে মনে করবে, আমরা অবশ্যই যেকোনো উপায়ে তাদের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত আছি।’
বাংলাদেশে হিন্দুসহ অন্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের হামলা নিয়ে জাতিসংঘ মহাসচিবের কোনো প্রতিক্রিয়া বা বক্তব্য আছে কি না, তা জানতে চাওয়া হয়।
জবাবে মহাসচিবের উপমুখপাত্র বলেন, ‘ভালো কথা। আমরা স্পষ্ট করে বলেছি যে সাম্প্রতিক সপ্তাহগুলোতে বাংলাদেশে যেসব সহিংসতা হচ্ছে, তা কমিয়ে আনা হোক, সেটা আমরা নিশ্চিত করতে চাই। নিশ্চিতভাবেই যেকোনো ধরনের বর্ণবাদী আক্রমণ বা বর্ণভিত্তিক সহিংসতায় উসকানির বিরুদ্ধে আমাদের অবস্থান।’
সরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৭ মিনিট আগেপুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এর দ্বিতীয় দিনে পুলিশের পক্ষ থেকে একাধিক দাবির কথা তুলে ধরা হয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো—ওভারটাইম ভাতা চালুর প্রস্তাব। কনস্টেবল থেকে শুরু করে আইজিপি পর্যন্ত সব পর্যায়ের পুলিশ সদস্যদের নির্ধারিত ৮ কর্মঘণ্টার অতিরিক্ত দায়িত্ব পালনের জন্য ভাতা প্রদানের দাবিটি এসেছে...
২ ঘণ্টা আগেমানবাধিকার লঙ্ঘনের দায়ে অতীতে ব্যাপকভাবে সমালোচিত পুলিশ বাহিনীর বিশেষ ইউনিট র্যাব নিজেদের কার্যক্রমে স্বচ্ছতা, জবাবদিহি এবং মানবাধিকার নিশ্চিতে নতুন উদ্যোগের কথা জানিয়েছে। পুলিশ সপ্তাহ ২০২৫-এ দেওয়া উপস্থাপনায় বাহিনীটির মহাপরিচালক (ডিজি) এ কে এম শহিদুর রহমান জানান, র্যাব সদস্যদের দায়িত্ব পালনে কোনো
৪ ঘণ্টা আগে‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
৫ ঘণ্টা আগে