নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে প্রতি দুজন মেয়ের মধ্যে একজনকে বিয়ে দেওয়া হয় শিশু থাকা অবস্থায়। দেশে কমপক্ষে ৩০ লাখ শিশু শিশুশ্রমের ফাঁদে আটকে আছে। এর মধ্যে ১৩ লাখ শিশু নিয়োজিত আছে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রমে। প্রতি পাঁচজন শিশুর মধ্যে একজন প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষ করে না। প্রায় অর্ধেক শিশুর জন্ম নিবন্ধন হয়নি। পরিবারের সুবিধা থেকে বঞ্চিত ১ লাখের বেশি শিশু থাকে বিভিন্ন সেবাকেন্দ্রে। আর লাখ লাখ শিশুর ঘুমায় রাস্তায়।
আজ সোমবার ইউনিসেফ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) আয়োজনে শিশু সুরক্ষা বিষয়ক এক সম্মেলনে এসব তথ্য দেওয়া হয়।
২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় গৃহস্থালি জরিপকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, দেশে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি শিশু, যা ১৫ বছরের কমবয়সী, তাদের প্রায় ৮৯ শতাংশ নিয়মিত বাড়িতে সহিংসতার শিকার হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও বার্তার মাধ্যমে এ কর্মশালার উদ্বোধন করেন। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে দক্ষতার সঙ্গে প্রতিটি শিশুর জন্য সুরক্ষা সেবা সহজলভ্য করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে ও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ।
বর্তমানে দেশে ৩ হাজার সমাজকর্মী আছে। আরও ৬ হাজার নতুন সমাজকর্মী নিয়োগ দিয়ে শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সেবা বাড়ানো হবে বলে সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সম্মেলনে জানান।
এ সময় ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘বাংলাদেশে শিশুদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হলে, তাদের সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। বিশেষ করে অরক্ষিত ও প্রতিবন্ধী শিশুদের সহিংসতা, শোষণ ও নিগ্রহ থেকে সুরক্ষা দিতে হবে।’
ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট সমাজকর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘শিশুদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় সমাজকর্মীদের। কারণ সমাজকর্মীদের কাছ থেকে তারা গুরুত্বপূর্ণ পেশাগত যত্ন পেয়ে থাকে।’
সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় সুশীল সমাজ, বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি প্রাথমিক অবস্থায় শিশুদের ঝুঁকি শনাক্ত করা এবং তা মোকাবিলার ব্যবস্থা নেওয়া, প্রতিবন্ধী শিশুদের অধিকার ও চাহিদা পূরণের জন্য তাগিদ দেন। তাঁরা শিশু সুরক্ষার আইনি কাঠামো সুদৃঢ় করার ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
দেশে প্রতি দুজন মেয়ের মধ্যে একজনকে বিয়ে দেওয়া হয় শিশু থাকা অবস্থায়। দেশে কমপক্ষে ৩০ লাখ শিশু শিশুশ্রমের ফাঁদে আটকে আছে। এর মধ্যে ১৩ লাখ শিশু নিয়োজিত আছে ঝুঁকিপূর্ণ শ্রমে। প্রতি পাঁচজন শিশুর মধ্যে একজন প্রাথমিক বিদ্যালয় শেষ করে না। প্রায় অর্ধেক শিশুর জন্ম নিবন্ধন হয়নি। পরিবারের সুবিধা থেকে বঞ্চিত ১ লাখের বেশি শিশু থাকে বিভিন্ন সেবাকেন্দ্রে। আর লাখ লাখ শিশুর ঘুমায় রাস্তায়।
আজ সোমবার ইউনিসেফ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) আয়োজনে শিশু সুরক্ষা বিষয়ক এক সম্মেলনে এসব তথ্য দেওয়া হয়।
২০১৯ সালে অনুষ্ঠিত জাতীয় গৃহস্থালি জরিপকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, দেশে প্রায় সাড়ে ৪ কোটি শিশু, যা ১৫ বছরের কমবয়সী, তাদের প্রায় ৮৯ শতাংশ নিয়মিত বাড়িতে সহিংসতার শিকার হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভিডিও বার্তার মাধ্যমে এ কর্মশালার উদ্বোধন করেন। তিনি তৃণমূল পর্যায়ে দক্ষতার সঙ্গে প্রতিটি শিশুর জন্য সুরক্ষা সেবা সহজলভ্য করার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেন।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে ও সূচনা ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন সায়মা ওয়াজেদ।
বর্তমানে দেশে ৩ হাজার সমাজকর্মী আছে। আরও ৬ হাজার নতুন সমাজকর্মী নিয়োগ দিয়ে শিশুদের জন্য প্রয়োজনীয় সুরক্ষা সেবা বাড়ানো হবে বলে সরকারের বিভিন্ন দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা সম্মেলনে জানান।
এ সময় ইইউ রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি বলেন, ‘বাংলাদেশে শিশুদের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে হলে, তাদের সুরক্ষা ব্যবস্থা জোরদার করতে হবে। বিশেষ করে অরক্ষিত ও প্রতিবন্ধী শিশুদের সহিংসতা, শোষণ ও নিগ্রহ থেকে সুরক্ষা দিতে হবে।’
ইউনিসেফ প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট সমাজকর্মীর সংখ্যা বাড়ানোর সরকারি সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘শিশুদের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় সমাজকর্মীদের। কারণ সমাজকর্মীদের কাছ থেকে তারা গুরুত্বপূর্ণ পেশাগত যত্ন পেয়ে থাকে।’
সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী স্থানীয় সুশীল সমাজ, বিশেষজ্ঞ এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধি প্রাথমিক অবস্থায় শিশুদের ঝুঁকি শনাক্ত করা এবং তা মোকাবিলার ব্যবস্থা নেওয়া, প্রতিবন্ধী শিশুদের অধিকার ও চাহিদা পূরণের জন্য তাগিদ দেন। তাঁরা শিশু সুরক্ষার আইনি কাঠামো সুদৃঢ় করার ওপরও গুরুত্ব আরোপ করেন।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে