নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈষম্যহীন নবম পে স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠনসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, পে-কমিশন গঠন বৈষম্যহীন নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের আগপর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালের জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে। ইতিমধ্যে যেসব কর্মচারী মূল বেতনের শেষ ধাপে উন্নীত হয়েছেন, তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি নিয়মিত করতে হবে। বেতন স্কেলের বৈষম্য নিরসনের জন্য ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।
অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সচিবালয়ের ১৯৯৫ সালের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সব দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান সহকারী, উচ্চমান সহকারী, হিসাবরক্ষক, সাঁটলিপিকারসহ সমপদগুলোর পদবি ও গ্রেড পরিবর্তন করে যথাক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা/ব্যক্তিগত কর্মকর্তা নামকরণসহ দশম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে।
২০১৫ সালে অষ্টম পে-স্কেলের গেজেটে হরণকৃত তিনটি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালে বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল এবং সকল স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে শতভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপিল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকদের বেতন নিয়োগবিধি-২০১৯-এর ভিত্তিতে দশম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে। আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল করে ওই পদ্ধতিতে নিয়োগ পাওয়া ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে আত্মীকরণ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সমন্বয়ক মো. মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় এবং মুখ্য সমন্বয়ক ওয়ারেছ আলীর সভাপতিত্বে লিখিত বক্তব্য পড়েন বাংলাদেশ তৃতীয় শ্রেণি সরকারি সমিতির মহাসচিব মো. ছালজার রহমান।
বৈষম্যহীন নবম পে স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠনসহ সাত দফা দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ সরকারি কর্মচারী দাবি আদায় ঐক্য পরিষদ। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, পে-কমিশন গঠন বৈষম্যহীন নবম পে-স্কেল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে পে-কমিশন গঠন করতে হবে। পে-স্কেল বাস্তবায়নের আগপর্যন্ত অন্তর্বর্তীকালের জন্য ৫০ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা দিতে হবে। ইতিমধ্যে যেসব কর্মচারী মূল বেতনের শেষ ধাপে উন্নীত হয়েছেন, তাঁদের বার্ষিক বেতন বৃদ্ধি নিয়মিত করতে হবে। বেতন স্কেলের বৈষম্য নিরসনের জন্য ১০ ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণসহ পে-কমিশনে কর্মচারী প্রতিনিধি রাখতে হবে।
অন্য দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে সচিবালয়ের ১৯৯৫ সালের জারি করা প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী সব দপ্তর, অধিদপ্তর, পরিদপ্তর ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের প্রধান সহকারী, উচ্চমান সহকারী, হিসাবরক্ষক, সাঁটলিপিকারসহ সমপদগুলোর পদবি ও গ্রেড পরিবর্তন করে যথাক্রমে প্রশাসনিক কর্মকর্তা/ব্যক্তিগত কর্মকর্তা নামকরণসহ দশম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে।
২০১৫ সালে অষ্টম পে-স্কেলের গেজেটে হরণকৃত তিনটি টাইম স্কেল, সিলেকশন গ্রেড পুনর্বহালে বেতন জ্যেষ্ঠতা পুনর্বহাল এবং সকল স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে গ্র্যাচুইটির পাশাপাশি পেনশন প্রবর্তনসহ বিদ্যমান গ্র্যাচুইটি/আনুতোষিকের হার ৯০ শতাংশের স্থলে শতভাগ নির্ধারণ ও পেনশন গ্র্যাচুইটি ১ টাকার সমান ৫০০ টাকা নির্ধারণ করতে হবে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের আপিল বিভাগের রায় বাস্তবায়নসহ সহকারী শিক্ষকদের বেতন নিয়োগবিধি-২০১৯-এর ভিত্তিতে দশম গ্রেডে উন্নীত করতে হবে। আউটসোর্সিং পদ্ধতি বাতিল করে ওই পদ্ধতিতে নিয়োগ পাওয়া ও উন্নয়ন খাতের কর্মচারীদের রাজস্ব খাতে আত্মীকরণ করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের সমন্বয়ক মো. মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় এবং মুখ্য সমন্বয়ক ওয়ারেছ আলীর সভাপতিত্বে লিখিত বক্তব্য পড়েন বাংলাদেশ তৃতীয় শ্রেণি সরকারি সমিতির মহাসচিব মো. ছালজার রহমান।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৯ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে