নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় উৎসব আয়োজন করাকে ব্যর্থতা বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘সেনাবাহিনী-পুলিশ-র্যাবকে দিয়ে আনন্দ-উৎসবের আয়োজন আমাদের ব্যর্থতা। সমাজকে এমনভাবে গড়তে পারিনি যেখানে কাউকে বাদ দিয়ে নয়, সবাইকে নিয়ে আনন্দ উৎসব করব। এ রকম সমাজ নিয়ে আমরা কী করব? আমরা এমন সমাজ চাই না।’
আজ শনিবার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়ে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এবার দুর্গাপূজার আনন্দ বিশেষ আনন্দে পরিণত হয়েছে, দেশজুড়ে যেটা সবাই উপভোগ করছে। একদম নির্বিঘ্নে সকল জায়গায় পূজার অনুষ্ঠান হওয়ায় আনন্দ বেড়ে গেছে। সবাই চেষ্টা করেছে, কোনো রকম দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, কোনো রকম আতঙ্কজনক পরিস্থিতির যেন সৃষ্টি না হয়। এ জন্য সরকার এবং সরকারের বাইরে সবাই আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছে।
নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা করতে পারার কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এর পেছনে সরকারের বড় একটা প্রতিষ্ঠান আমাদের সহযোগিতা করেছে। তাঁরা হলো—পুলিশ, সেনা বাহিনী, র্যাব, বিজিবিসহ যত রকমের সরকারের কাছে শান্তিরক্ষা বাহিনী যারা ছিল সবাই।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সমাজের যেকোনো অংশ উৎসব করবে, আমরা সবাই মিলে সেখানে শরিক হব, তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে, আনন্দ সহকারে উৎসব করতে পারে। কিন্তু আমরা ওটা করতে পারছি না। এটা করতে পারছি না বলেই আমাদের ছাত্র-জনতা-শ্রমিক এরা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে একটা নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন নিয়ে আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই যে আমরা আপনাদের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে আপনাদের উৎসবের সুযোগ করে দিলাম। এটা যেন ভবিষ্যতে আর কখনো করতে না হয়, সে জন্য আমরা একযোগে কাজ করব।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই—যে বাংলাদেশে যারা এই দেশের নাগরিক, তাঁদের সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে।’
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সহায়তায় উৎসব আয়োজন করাকে ব্যর্থতা বলে মনে করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘সেনাবাহিনী-পুলিশ-র্যাবকে দিয়ে আনন্দ-উৎসবের আয়োজন আমাদের ব্যর্থতা। সমাজকে এমনভাবে গড়তে পারিনি যেখানে কাউকে বাদ দিয়ে নয়, সবাইকে নিয়ে আনন্দ উৎসব করব। এ রকম সমাজ নিয়ে আমরা কী করব? আমরা এমন সমাজ চাই না।’
আজ শনিবার ঢাকেশ্বরী জাতীয় মন্দিরে গিয়ে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।
ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, এবার দুর্গাপূজার আনন্দ বিশেষ আনন্দে পরিণত হয়েছে, দেশজুড়ে যেটা সবাই উপভোগ করছে। একদম নির্বিঘ্নে সকল জায়গায় পূজার অনুষ্ঠান হওয়ায় আনন্দ বেড়ে গেছে। সবাই চেষ্টা করেছে, কোনো রকম দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে, কোনো রকম আতঙ্কজনক পরিস্থিতির যেন সৃষ্টি না হয়। এ জন্য সরকার এবং সরকারের বাইরে সবাই আন্তরিকভাবে চেষ্টা করেছে।
নির্বিঘ্নে দুর্গাপূজা করতে পারার কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘এর পেছনে সরকারের বড় একটা প্রতিষ্ঠান আমাদের সহযোগিতা করেছে। তাঁরা হলো—পুলিশ, সেনা বাহিনী, র্যাব, বিজিবিসহ যত রকমের সরকারের কাছে শান্তিরক্ষা বাহিনী যারা ছিল সবাই।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘সমাজের যেকোনো অংশ উৎসব করবে, আমরা সবাই মিলে সেখানে শরিক হব, তাঁরা যেন নির্বিঘ্নে, আনন্দ সহকারে উৎসব করতে পারে। কিন্তু আমরা ওটা করতে পারছি না। এটা করতে পারছি না বলেই আমাদের ছাত্র-জনতা-শ্রমিক এরা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে একটা নতুন বাংলাদেশ গঠনের স্বপ্ন নিয়ে আমাদের সুযোগ করে দিয়েছে।’
প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘এই যে আমরা আপনাদের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে আপনাদের উৎসবের সুযোগ করে দিলাম। এটা যেন ভবিষ্যতে আর কখনো করতে না হয়, সে জন্য আমরা একযোগে কাজ করব।’
তিনি বলেন, ‘আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে চাই—যে বাংলাদেশে যারা এই দেশের নাগরিক, তাঁদের সকলের সমান অধিকার নিশ্চিত হবে।’
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে