নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের মামলায় শিশুদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্টদের আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে কেন সরকার শিশু আইন অনুসরণ করছে না—তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার বেঞ্চ আজ রোববার (২৭ জুলাই) রুলসহ এ আদেশ দেন।
এর আগে ‘গোপালগঞ্জে গ্রেপ্তার ২৭৭ জন কারাগারে, রয়েছে ৯ শিশুও’ শিরোনামে ২০ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী উৎপল বিশ্বাস ও আবেদা গুলরুখ রিট করেন। রিটের পক্ষে উৎপল বিশ্বাস নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী।
আইনজীবী উৎপল বিশ্বাস বলেন, ‘শিশু আইন অনুসরণ না করে গোপালগঞ্জে অনেক শিশু গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিষয়টি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে জনস্বার্থে রিট করেছি। হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন, কেন সরকার শিশু আইন অনুসরণ করছে না—এই মর্মে। আর আদেশ দিয়েছেন, শিশুদের বিষয়ে ইনকোয়ারি করে ৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে।’
আইনজীবী আবেদা গুলরুখ বলেন, সব বিবাদীকে নিয়ে কমিটি গঠন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এখানে বিবাদী আছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, আইজিপি, সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার ও যশোরের শিশু উন্নয়নকেন্দ্রসহ আট ব্যক্তি ও সংস্থা।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে রিট করা হয়েছে, সেখানে শিশু আইন লঙ্ঘন হয়েছে—এমনটা বোঝা যাচ্ছে না। হাইকোর্ট রুল ও আদেশ দিয়েছেন।’
গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) পদযাত্রাকে কেন্দ্র করে হামলা-সংঘর্ষের মামলায় শিশুদের গ্রেপ্তারের বিষয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সংশ্লিষ্টদের আগামী ৫ নভেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি গ্রেপ্তারের ক্ষেত্রে কেন সরকার শিশু আইন অনুসরণ করছে না—তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন আদালত।
এ-সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার বেঞ্চ আজ রোববার (২৭ জুলাই) রুলসহ এ আদেশ দেন।
এর আগে ‘গোপালগঞ্জে গ্রেপ্তার ২৭৭ জন কারাগারে, রয়েছে ৯ শিশুও’ শিরোনামে ২০ জুলাই একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী উৎপল বিশ্বাস ও আবেদা গুলরুখ রিট করেন। রিটের পক্ষে উৎপল বিশ্বাস নিজেই শুনানি করেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী।
আইনজীবী উৎপল বিশ্বাস বলেন, ‘শিশু আইন অনুসরণ না করে গোপালগঞ্জে অনেক শিশু গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বিষয়টি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ওই প্রতিবেদন যুক্ত করে জনস্বার্থে রিট করেছি। হাইকোর্ট রুল দিয়েছেন, কেন সরকার শিশু আইন অনুসরণ করছে না—এই মর্মে। আর আদেশ দিয়েছেন, শিশুদের বিষয়ে ইনকোয়ারি করে ৫ নভেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে।’
আইনজীবী আবেদা গুলরুখ বলেন, সব বিবাদীকে নিয়ে কমিটি গঠন করে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। এখানে বিবাদী আছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়, আইন মন্ত্রণালয়, আইজিপি, সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার ও যশোরের শিশু উন্নয়নকেন্দ্রসহ আট ব্যক্তি ও সংস্থা।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নূর মুহাম্মদ আজমী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে রিট করা হয়েছে, সেখানে শিশু আইন লঙ্ঘন হয়েছে—এমনটা বোঝা যাচ্ছে না। হাইকোর্ট রুল ও আদেশ দিয়েছেন।’
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে