নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
৯ম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নসহ সংবাদমাধ্যমের চলমান সমস্যা ও সংকট সমাধানে এক মাসের আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে এ আল্টিমেটাম দেন ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী।
বাকি দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সাংবাদিকদের ওপর হামলা-মামলা বন্ধ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সংশোধন, পেশাদার সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড কমানোর সিদ্ধান্ত বাতিল এবং সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন করা।
ডিইউজে সভাপতি বলেন, সংবাদমাধ্যমে চলমান সমস্যা-সংকট নিরসনে আগামী এক মাসের সময় দিতে চাই। এই সময়ে মধ্যে যদি সমস্যা-সংকট নিরসনে কোনো কার্যকর ও দৃশ্যমান উদ্যোগ দেখা না যায় ডিইউজে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে। আগামী ২২ নভেম্বর প্রেসক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দেন তিনি।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চেয়েছি। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। শুধু আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আমরা বলতে চাই রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য করবেন না। রাজপথের কঠোর কর্মসূচি থেকে যদি অন্য কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় তার দায় আপনাদের নিতে হবে।’
বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে দাঁড়িয়েছি অধিকার ও মর্যাদার দাবি নিয়ে। রুটি-রুজির অধিকার দিয়েছে দেশের আইন। মর্যাদা পাওয়ার অধিকার দিয়েছে দেশের আইন। অথচ এই আইন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। গণমাধ্যম বান্ধব সরকার ও সরকার প্রধান। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানোর জন্য প্রেস কাউন্সিল রয়েছে। অথচ দেশের বিভিন্ন আদালতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। এই অবস্থার নিরসন দরকার।’
বিএফইউজের মহাসচিব দীপ আজাদ বলেন, সাংবাদিকদের সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে একটি চক্র কাজ করছে। পরিস্থিতি ঘোলা করে কোনো পক্ষ যেন ফায়দা নিতে না পারে সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সাংবাদিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, একদিকে ওয়েজবোর্ড নেই, অন্যদিকে কথায় কথায় ছাঁটাই করা হচ্ছে। ছাঁটাই করা সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। আজকের সমাবেশ থেকে আন্দোলনের সূচনা হলো। এসব দাবি বাস্তবায়ন না হলে সাংবাদিকরা আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী, ডিইউজের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, ডিইউজের সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ, কোষাধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রাজু হামিদ, দপ্তর সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য দুলাল খান, আসাদুর রহমান, মহিউদ্দিন পলাশ, সফিকুল করিম, শফিক বাশার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, ডিইউজের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাজাহান মিয়া, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আছাদুজ্জামান। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিইউজের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাকিলা পারভীন, নির্বাহী পরিষদ সদস্য ইব্রাহিম খলিল খোকন, আনোয়ার হোসেন, রেহানা পারভীন, ঢাকা সাব এডিটর কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান হৃদয় প্রমুখ।
বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে একটি মিছিল কদম ফোয়ারা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
৯ম ওয়েজবোর্ড বাস্তবায়নসহ সংবাদমাধ্যমের চলমান সমস্যা ও সংকট সমাধানে এক মাসের আল্টিমেটাম দিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন (ডিইউজে)। আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত সমাবেশে এ আল্টিমেটাম দেন ডিইউজে সভাপতি সোহেল হায়দার চৌধুরী।
বাকি দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে—সাংবাদিকদের ওপর হামলা-মামলা বন্ধ, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সংশোধন, পেশাদার সাংবাদিকদের অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড কমানোর সিদ্ধান্ত বাতিল এবং সাপ্তাহিক ছুটি দুদিন করা।
ডিইউজে সভাপতি বলেন, সংবাদমাধ্যমে চলমান সমস্যা-সংকট নিরসনে আগামী এক মাসের সময় দিতে চাই। এই সময়ে মধ্যে যদি সমস্যা-সংকট নিরসনে কোনো কার্যকর ও দৃশ্যমান উদ্যোগ দেখা না যায় ডিইউজে আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে। আগামী ২২ নভেম্বর প্রেসক্লাবের সামনে প্রতীকী অনশন কর্মসূচি পালনের ঘোষণাও দেন তিনি।
সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্য বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক বলেন, ‘আমরা আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমাধান চেয়েছি। সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের মন্ত্রীদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। শুধু আশ্বাস দেওয়া হয়েছে। আমরা বলতে চাই রাজপথে কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য করবেন না। রাজপথের কঠোর কর্মসূচি থেকে যদি অন্য কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হয় তার দায় আপনাদের নিতে হবে।’
বিএফইউজের সাবেক সভাপতি মনজুরুল আহসান বুলবুল বলেন, ‘আজকে আমরা এখানে দাঁড়িয়েছি অধিকার ও মর্যাদার দাবি নিয়ে। রুটি-রুজির অধিকার দিয়েছে দেশের আইন। মর্যাদা পাওয়ার অধিকার দিয়েছে দেশের আইন। অথচ এই আইন বাস্তবায়ন করা হচ্ছে না। গণমাধ্যম বান্ধব সরকার ও সরকার প্রধান। সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানানোর জন্য প্রেস কাউন্সিল রয়েছে। অথচ দেশের বিভিন্ন আদালতে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। এই অবস্থার নিরসন দরকার।’
বিএফইউজের মহাসচিব দীপ আজাদ বলেন, সাংবাদিকদের সরকারের মুখোমুখি দাঁড় করাতে একটি চক্র কাজ করছে। পরিস্থিতি ঘোলা করে কোনো পক্ষ যেন ফায়দা নিতে না পারে সে বিষয়ে আমাদের সতর্ক থাকতে হবে। সাংবাদিকদের ন্যায্য দাবি মেনে নিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।
ডিইউজে সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেন বলেন, একদিকে ওয়েজবোর্ড নেই, অন্যদিকে কথায় কথায় ছাঁটাই করা হচ্ছে। ছাঁটাই করা সাংবাদিকদের ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দেওয়া হচ্ছে না। আমাদের দেয়ালে পিঠ ঠেকে গেছে। আজকের সমাবেশ থেকে আন্দোলনের সূচনা হলো। এসব দাবি বাস্তবায়ন না হলে সাংবাদিকরা আরও কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে বলেও সতর্ক করেন তিনি।
ডিইউজের সাংগঠনিক সম্পাদক এ জিহাদুর রহমান জিহাদের সঞ্চালনায় সমাবেশে আরও বক্তব্য রাখেন জাতীয় প্রেসক্লাবের কোষাধ্যক্ষ শাহেদ চৌধুরী, ডিইউজের সাবেক সভাপতি কুদ্দুস আফ্রাদ, ডিইউজের সহসভাপতি মানিক লাল ঘোষ, কোষাধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক রাজু হামিদ, দপ্তর সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান, নির্বাহী পরিষদ সদস্য দুলাল খান, আসাদুর রহমান, মহিউদ্দিন পলাশ, সফিকুল করিম, শফিক বাশার, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি নজরুল ইসলাম মিঠু, ডিইউজের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক শাজাহান মিয়া, সাবেক প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আছাদুজ্জামান। সমাবেশে আরও উপস্থিত ছিলেন ডিইউজের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক শাকিলা পারভীন, নির্বাহী পরিষদ সদস্য ইব্রাহিম খলিল খোকন, আনোয়ার হোসেন, রেহানা পারভীন, ঢাকা সাব এডিটর কাউন্সিলের সাধারণ সম্পাদক আবুল হাসান হৃদয় প্রমুখ।
বিক্ষোভ সমাবেশ শেষে একটি মিছিল কদম ফোয়ারা প্রদক্ষিণ করে জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হয়।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১০ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
১০ ঘণ্টা আগে