ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।
ব্রিটেনে ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির এমপি ও মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে ক্ষমা চাইতে বলেছেন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। টিউলিপের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি লন্ডনে তাঁর খালা ও বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের আবাসন ব্যবহার করেছেন এবং বাংলাদেশের একটি অবকাঠামো প্রকল্প থেকে তিনি এবং তাঁর পরিবার মিলে পাঁচ বিলিয়ন ডলার অর্থ তছরুপ করেছেন।
ড. ইউনূস ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ব্রিটেনের দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিককে তাঁর ও তাঁর পরিবারের জন্য বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত শাসক দলের দেওয়া আবাসন ব্যবহারের জন্য ক্ষমা চাইতে আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যেসব আবাসন টিউলিপ সিদ্দিক ব্যবহার করেছেন, সেগুলোর তদন্ত করা উচিত ব্রিটিশ সরকারের এবং প্রমাণিত হলে এগুলো ‘সরাসরি চুরির’ মাধ্যমে প্রাপ্ত বলে বিবেচিত হতে পারে।
শান্তিতে নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. ইউনূস গত বছরের আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে পদত্যাগ করে দেশ থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকারের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তিনি বলেছেন, লন্ডনের যে বাড়িগুলো টিউলিপ সিদ্দিকের সঙ্গে যুক্ত, সেগুলোও তাঁর বিরুদ্ধে চলমান দুর্নীতি ও তহবিল তছরুপের তদন্তের অংশ হিসেবে খতিয়ে দেখা উচিত। টিউলিপ বর্তমানে ব্রিটেনের অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থনৈতিক সচিব এবং নগরমন্ত্রী হিসেবে আর্থিক অপরাধ মোকাবিলার দায়িত্বে রয়েছেন।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সানডে টাইমসের তদন্তে জানা গেছে, টিউলিপ সিদ্দিক কয়েক বছর ধরে হ্যাম্পস্টেডের একটি আবাসনে বসবাস করেছেন। এই বাড়িটি একটি অফশোর কোম্পানির মাধ্যমে কেনা হয়েছিল। এই কোম্পানিটি পানামা পেপার্সে উল্লেখিত এবং দুই বাংলাদেশি ব্যবসায়ীর সঙ্গে যুক্ত। টিউলিপের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের একটি পারমাণবিক জ্বালানি চুক্তি থেকেও সুবিধা গ্রহণের অভিযোগ আছে। তবে হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেটের এমপি সিদ্দিক এই চুক্তি বা অন্য কোনো অভিযোগিত দুর্নীতিপূর্ণ প্রকল্প থেকে সুবিধা নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেছেন।
সিদ্দিক এবং তাঁর পরিবারও লন্ডনে পাঁচটি আবাসন ব্যবহার করেছেন বা পেয়েছেন। এই আবাসনগুলো হাসিনার দল আওয়ামী লীগের সদস্য বা সহযোগীদের মাধ্যমে কেনা। এসব আবাসন আনুষ্ঠানিক তদন্তের আওতায় নেই।
গত বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন যমুনায় সানডে টাইমসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ইউনূস বলেন, টিউলিপের দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত হওয়াটা একটি ‘পরিহাসের’ বিষয়। তিনি বলেন, ‘তিনি দুর্নীতিবিরোধী মন্ত্রী হয়ে নিজেকে (লন্ডনের আবাসন নিয়ে) রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। আপনি (টিউলিপ) হয়তো বুঝতে পারেননি, কিন্তু এখন বুঝতে পারছেন। আপনার বলা উচিত, “দুঃখিত, আমি তখন জানতাম না, আমি এ জন্য জনগণের কাছে ক্ষমা চাই এবং পদত্যাগ করছি।” কিন্তু তিনি তা বলছেন না, বরং নিজেকে রক্ষা করে চলেছেন।’
ড. ইউনূস অবশ্য এর পরপরই বলেন, টিউলিপ পদত্যাগ করবেন কি না, সেই বিষয়টি নিয়ে তাঁর কথা বলার প্রয়োজন নেই। এ সময় তিনি সম্প্রতি প্রকাশিত একটি সরকারি প্রতিবেদনের প্রসঙ্গ তুলে ধরেন। যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে, বাংলাদেশ থেকে অভিজাত শ্রেণি প্রতিবছর বিলিয়ন ডলার বাইরে নিয়ে গেছে। পাচার হওয়া অর্থের একটি অংশ ইংল্যান্ডের মতো দেশে আবাসন কিনতে ব্যবহৃত হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘তারা দেখিয়েছে কীভাবে টাকা চুরি হচ্ছে, তবে এটি চুরি নয়—চুরি হলে লুকিয়ে রাখা হয়। এটি ডাকাতি।’ লন্ডনে শেখ হাসিনার পরিবারের সদস্যদের আবাসনের ক্ষেত্রে এটি প্রযোজ্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘অবশ্যই, এটি একদম সরাসরি ডাকাতি, আর কিছুই নয়।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি যুক্তরাজ্যের কোনো সংসদ সদস্য এতে জড়িত থাকে, তবে এটি অবশ্যই বড় বিষয়...আগের (শেখ হাসিনার) শাসনকালে সবকিছু ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে আমরা অভ্যস্ত ছিলাম। তাই, আপনি যখন এই বিষয়টি বিশ্ববাসীর সামনে আনছেন, তখন এটি স্বস্তিদায়ক।’
ড. ইউনূস বলেছেন, দুর্নীতি বাংলাদেশকে গ্রাস করেছে। দুর্নীতির মাত্রা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, ‘গ্রাস—শব্দটি খুবই নরম শব্দ। দেশ পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গেছে। এটি গ্রাস নয়। (হাসিনার শাসন) সৎ বা স্বচ্ছতার কোনো ছাপ রেখে যাওয়ার কোনো ইচ্ছাই রাখেনি। সবকিছু ধ্বংস করতেও তাদের কোনো দ্বিধা ছিল না।’
টিউলিপ সিদ্দিকের আবাসন-সংশ্লিষ্ট বিষয়টি দুর্নীতি দমন কমিশনের তদন্তের আওতায় আনা উচিত কি না জানতে চাইলে ড. ইউনূস বলেন, ‘অবশ্যই।’ তিনি যোগ করেন, কমিশনের উচিত পুরো বিষয়টি তদন্ত করা। তিনি আরও বলেন, ‘যদি সম্ভব হয়, আওয়ামী লীগের মিত্রদের কেনা আবাসনগুলো ফিরিয়ে আনা উচিত। এটাই অন্তর্বর্তী সরকারের উদ্দেশ্য, কীভাবে সেগুলো ফিরিয়ে আনা যায়। কারণ, এটি জনগণের টাকা। আর যখন আমি জনগণ বলি, এটি বিলিয়ন ডলারের মানুষদের কথা নয়, এটি সাধারণ মানুষের কথা।’
এদিকে, টিউলিপ সিদ্দিক নিজেকে প্রধানমন্ত্রীর মানদণ্ড উপদেষ্টার কাছে হস্তান্তর করেছেন এবং জোর দিয়ে বলেছেন, তিনি কোনো অন্যায় করেননি। উপদেষ্টা স্যার লরি ম্যাগনাসের কাছে এক চিঠিতে তিনি বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে জানাতে চাই, আমি কোনো ভুল করিনি। তবে সমস্ত বিভ্রান্তি দূর করতে চাই, যাতে আপনি বিষয়টি স্বাধীনভাবে তদন্ত করতে পারেন।’
টিউলিপ সিদ্দিক তাঁর চিঠিতে আরও বলেছেন, ‘সম্প্রতি আমার আর্থিক বিষয় এবং বাংলাদেশের সাবেক সরকারের সঙ্গে আমার পরিবারের সম্পর্ক নিয়ে অনেক ভুল তথ্য প্রকাশিত হয়েছে। আমি নিশ্চিত যে আমি কোনো ভুল করিনি।’
এদিকে, কেয়ার স্টারমার সিদ্দিকের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে বলেছেন, তিনি যথাযথভাবে কাজ করেছেন এবং নিজেকে স্বেচ্ছায় তদন্তের জন্য হস্তান্তর করেছেন। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০ নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৬ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগে