বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা টার্মিনালে গিয়ে প্রকল্পটির অগ্রগতি ও সম্ভাব্য কার্যক্রম নিয়ে পর্যালোচনা করেন।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, উপদেষ্টারা সদ্য নির্মিত আধুনিক টার্মিনালের কাঠামো ও বিভিন্ন সুবিধা ঘুরে দেখেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা ও উদ্বোধনের প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত ব্রিফিং গ্রহণ করেন।
পরিদর্শনের পর উপদেষ্টারা বেবিচকের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক সভায় অংশ নেন। সেখানে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের মূল দিকনির্দেশনা ও ভবিষ্যৎ পরিচালনার কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। এছাড়াও সভায় ছিলেন—প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান এবং সিএএবি চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস-মার্শাল মো. মঞ্জুর কবির ভূঁইয়া।
এর আগে গত এপ্রিল মাসে জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খানকে আহ্বায়কের দায়িত্ব দিয়ে ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এই কমিটিকে তৃতীয় টার্মিনালের পরিচালনা, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং সেবা নিশ্চিতকরণে কৌশল নির্ধারণে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কমিটিতে আরও রয়েছেন—বিমান উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, সচিব নাসরিন জাহান (সদস্যসচিব) এবং সিএএবি চেয়ারম্যান।
বেবিচক জানিয়েছে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ যেকোনো মূল্যে তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করা হবে। এর আগে জানুয়ারি মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস-মার্শাল ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা যেকোনো মূল্যে এ বছরের শেষ নাগাদ এটি চালু করব।’
২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এই মেগা প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার ৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে এবং বাকি অর্থ এসেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) থেকে। প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজার ০০০ বর্গমিটার আয়তনের এই টার্মিনালে থাকবে ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার, ৬৬টি প্রস্থান ইমিগ্রেশন বুথ, ৫৯টি আগমন ইমিগ্রেশন ডেস্ক এবং তিনটি ভিআইপি ইমিগ্রেশন কাউন্টার।
টার্মিনালটি চালু হলে, এইচএসআইএর যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা বছরে ৮ মিলিয়ন থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২৪ মিলিয়নে উন্নীত হবে এবং কার্গো পরিবহন সক্ষমতা ৫ লাখ টন থেকে বেড়ে ১০ লাখ টনেরও বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনাল প্রকল্পে কাজের অগ্রগতি পরিদর্শন করেছেন বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, জ্বালানি উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান এবং পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মোহাম্মদ তৌহিদ হোসেন। আজ বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা টার্মিনালে গিয়ে প্রকল্পটির অগ্রগতি ও সম্ভাব্য কার্যক্রম নিয়ে পর্যালোচনা করেন।
বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) সূত্রে জানা গেছে, উপদেষ্টারা সদ্য নির্মিত আধুনিক টার্মিনালের কাঠামো ও বিভিন্ন সুবিধা ঘুরে দেখেন এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা ও উদ্বোধনের প্রস্তুতি নিয়ে বিস্তারিত ব্রিফিং গ্রহণ করেন।
পরিদর্শনের পর উপদেষ্টারা বেবিচকের সদর দপ্তরে অনুষ্ঠিত এক সভায় অংশ নেন। সেখানে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর সম্প্রসারণ প্রকল্পের মূল দিকনির্দেশনা ও ভবিষ্যৎ পরিচালনার কৌশল নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হন বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (বিডা)-এর চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী। এছাড়াও সভায় ছিলেন—প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, বেসামরিক বিমান ও পর্যটন সচিব নাসরীন জাহান এবং সিএএবি চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস-মার্শাল মো. মঞ্জুর কবির ভূঁইয়া।
এর আগে গত এপ্রিল মাসে জ্বালানি উপদেষ্টা ড. ফাওজুল কবির খানকে আহ্বায়কের দায়িত্ব দিয়ে ছয় সদস্যবিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করে সরকার। এই কমিটিকে তৃতীয় টার্মিনালের পরিচালনা, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং সেবা নিশ্চিতকরণে কৌশল নির্ধারণে দায়িত্ব দেওয়া হয়। কমিটিতে আরও রয়েছেন—বিমান উপদেষ্টা শেখ বশির উদ্দিন, বিডা চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, সচিব নাসরিন জাহান (সদস্যসচিব) এবং সিএএবি চেয়ারম্যান।
বেবিচক জানিয়েছে, ২০২৫ সালের শেষ নাগাদ যেকোনো মূল্যে তৃতীয় টার্মিনাল উদ্বোধন করা হবে। এর আগে জানুয়ারি মাসে এক সংবাদ সম্মেলনে বেবিচক চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস-মার্শাল ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা যেকোনো মূল্যে এ বছরের শেষ নাগাদ এটি চালু করব।’
২০১৯ সালের ২৮ ডিসেম্বর শুরু হওয়া এই মেগা প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ২১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে সরকার ৫০০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে এবং বাকি অর্থ এসেছে জাপান ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (জাইকা) থেকে। প্রায় ২ লাখ ৩০ হাজার ০০০ বর্গমিটার আয়তনের এই টার্মিনালে থাকবে ১১৫টি চেক-ইন কাউন্টার, ৬৬টি প্রস্থান ইমিগ্রেশন বুথ, ৫৯টি আগমন ইমিগ্রেশন ডেস্ক এবং তিনটি ভিআইপি ইমিগ্রেশন কাউন্টার।
টার্মিনালটি চালু হলে, এইচএসআইএর যাত্রী পরিবহন ক্ষমতা বছরে ৮ মিলিয়ন থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ২৪ মিলিয়নে উন্নীত হবে এবং কার্গো পরিবহন সক্ষমতা ৫ লাখ টন থেকে বেড়ে ১০ লাখ টনেরও বেশি হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আগামীকাল মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) বিকেল ৫টার দিকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করবেন। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম তাঁর ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেক্ষমতার অপব্যবহার করে মিথ্যা হলফনামা দাখিল করে পূর্বাচল আবাসন প্রকল্পে প্লট নেওয়ার অভিযোগে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হক, রাজউকের সাবেক চেয়ারম্যানসহ আটজনের নামে মামলার অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগ রয়েছে, তাঁর নিজের নামে রাজধানীতে ছয়তলা বাড়ি থাকা সত্ত্বেও নিয়মবহির্ভূতভাবে
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর আগারগাঁওয়ে পঙ্গু হাসপাতাল পরিদর্শনে গিয়ে শেখ হাসিনা ‘নো রিলিজ, নো ট্রিটমেন্ট’ নির্দেশ দিয়েছিলেন। এর পর থেকে আর চিকিৎসা হয়নি। তাঁকে অন্য হাসপাতালেও নিতে দেওয়া হয়নি। তারা চেয়েছিল, পা কেটে কারাগারে নিয়ে যেতে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ রেলপথে সাম্প্রতিক কয়েকটি ট্রেন দুর্ঘটনার পেছনে নাশকতার আশঙ্কা প্রকাশ করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। এসব ঘটনায় প্রাথমিকভাবে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি না হলেও, ইচ্ছাকৃতভাবে দুর্ঘটনা ঘটানোর প্রচেষ্টা স্পষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছে তারা। আজ সোমবার রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার রেজাউল করিম সিদ্দিকীর
২ ঘণ্টা আগে