শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব কম পাওয়া গেছে। এ জন্য করোনাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তাঁরা।
এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী এখনো সরকারি চাকরির ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫টি পদ শূন্য রয়েছে, যা মোট পদের ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বাদে বেসামরিক প্রশাসনের ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৮টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন কর্মরত আছেন।
জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বলেছেন, ‘সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণে সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শূন্য পদগুলো আমরা দ্রুত পূরণের চেষ্টা করব।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে নতুন পদ সৃষ্টিতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো শূন্য পদ পূরণে পদক্ষেপ নিতে ঢিলেমি করায় সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা কমিয়ে আনা যাচ্ছে না।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস–আদালতের সংখ্যা বাড়ছে, কর্মচারীর সংখ্যা বাড়ছে, কাজের পরিধি বাড়ছে, অর্গানোগ্রাম পরিবর্তন হচ্ছে, নতুন নতুন পদ সৃষ্টি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হচ্ছে যে পদগুলো শূন্য রয়েছে, তা দ্রুত পূরণ করা, আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করছে, নতুন চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. লাইসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২০ সালে ৩৫ হাজার ৭৬৯টি নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালে দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৯৯৩টির। এই হিসাবে ২০১৯ সাল অপেক্ষা গতবার নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতির হার ৫৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। কেন নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা কমল–এ প্রশ্নে লাইসুর রহমান বলেন, ‘আমরা যতগুলো প্রস্তাব পেয়েছিলাম, তা যাচাই করে সম্মতি দিয়েছি। করোনার একটা প্রভাব আছে, অনেক দিন অফিস বন্ধ ছিল। ২০২০ সালে প্রস্তাব কম পাওয়া গিয়েছিল।’
নতুন পদ সৃষ্টির জন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাতে হয়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা যাচাই করে সম্মতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগে পাঠায়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতিপত্রসহ পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় সেই প্রস্তাব অনুমোদন করলে তা প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটিতে পাঠাতে হয়।
ক্যাডারভুক্ত পদ, মন্ত্রণালয়ের সব পদ ও বেতন কাঠামোর ১, ২ ও ৩ নম্বর গ্রেডভুক্ত পদের জন্য নতুন পদ সৃষ্টিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হয়। এসব অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নতুন পদ সৃষ্টি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর সেসব পদে নিয়োগ দেওয়া যায়।
জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যতগুলো নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অনুমোদন করে, অর্থ মন্ত্রণালয় তাতে কাটছাঁট করে। একজন ঊর্ধ্বতন বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যে বছর যতটি পদ সৃষ্টির প্রস্তাবে সম্মতি দেয়, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার পর সেই সংখ্যায় আর মিল থাকে না।’
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি-বেসরকারি উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এখন প্রতিবছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে চাকরির বাজারে ঢুকছেন। এ ছাড়া স্নাতক শেষ করা যাঁরা বিভিন্ন ধাপে পড়াশোনা ছেড়েছেন, তাঁরাও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন।

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব কম পাওয়া গেছে। এ জন্য করোনাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তাঁরা।
এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী এখনো সরকারি চাকরির ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫টি পদ শূন্য রয়েছে, যা মোট পদের ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বাদে বেসামরিক প্রশাসনের ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৮টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন কর্মরত আছেন।
জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বলেছেন, ‘সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণে সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শূন্য পদগুলো আমরা দ্রুত পূরণের চেষ্টা করব।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে নতুন পদ সৃষ্টিতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো শূন্য পদ পূরণে পদক্ষেপ নিতে ঢিলেমি করায় সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা কমিয়ে আনা যাচ্ছে না।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস–আদালতের সংখ্যা বাড়ছে, কর্মচারীর সংখ্যা বাড়ছে, কাজের পরিধি বাড়ছে, অর্গানোগ্রাম পরিবর্তন হচ্ছে, নতুন নতুন পদ সৃষ্টি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হচ্ছে যে পদগুলো শূন্য রয়েছে, তা দ্রুত পূরণ করা, আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করছে, নতুন চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. লাইসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২০ সালে ৩৫ হাজার ৭৬৯টি নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালে দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৯৯৩টির। এই হিসাবে ২০১৯ সাল অপেক্ষা গতবার নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতির হার ৫৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। কেন নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা কমল–এ প্রশ্নে লাইসুর রহমান বলেন, ‘আমরা যতগুলো প্রস্তাব পেয়েছিলাম, তা যাচাই করে সম্মতি দিয়েছি। করোনার একটা প্রভাব আছে, অনেক দিন অফিস বন্ধ ছিল। ২০২০ সালে প্রস্তাব কম পাওয়া গিয়েছিল।’
নতুন পদ সৃষ্টির জন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাতে হয়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা যাচাই করে সম্মতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগে পাঠায়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতিপত্রসহ পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় সেই প্রস্তাব অনুমোদন করলে তা প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটিতে পাঠাতে হয়।
ক্যাডারভুক্ত পদ, মন্ত্রণালয়ের সব পদ ও বেতন কাঠামোর ১, ২ ও ৩ নম্বর গ্রেডভুক্ত পদের জন্য নতুন পদ সৃষ্টিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হয়। এসব অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নতুন পদ সৃষ্টি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর সেসব পদে নিয়োগ দেওয়া যায়।
জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যতগুলো নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অনুমোদন করে, অর্থ মন্ত্রণালয় তাতে কাটছাঁট করে। একজন ঊর্ধ্বতন বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যে বছর যতটি পদ সৃষ্টির প্রস্তাবে সম্মতি দেয়, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার পর সেই সংখ্যায় আর মিল থাকে না।’
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি-বেসরকারি উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এখন প্রতিবছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে চাকরির বাজারে ঢুকছেন। এ ছাড়া স্নাতক শেষ করা যাঁরা বিভিন্ন ধাপে পড়াশোনা ছেড়েছেন, তাঁরাও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন।
শহীদুল ইসলাম, ঢাকা

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব কম পাওয়া গেছে। এ জন্য করোনাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তাঁরা।
এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী এখনো সরকারি চাকরির ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫টি পদ শূন্য রয়েছে, যা মোট পদের ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বাদে বেসামরিক প্রশাসনের ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৮টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন কর্মরত আছেন।
জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বলেছেন, ‘সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণে সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শূন্য পদগুলো আমরা দ্রুত পূরণের চেষ্টা করব।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে নতুন পদ সৃষ্টিতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো শূন্য পদ পূরণে পদক্ষেপ নিতে ঢিলেমি করায় সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা কমিয়ে আনা যাচ্ছে না।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস–আদালতের সংখ্যা বাড়ছে, কর্মচারীর সংখ্যা বাড়ছে, কাজের পরিধি বাড়ছে, অর্গানোগ্রাম পরিবর্তন হচ্ছে, নতুন নতুন পদ সৃষ্টি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হচ্ছে যে পদগুলো শূন্য রয়েছে, তা দ্রুত পূরণ করা, আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করছে, নতুন চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. লাইসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২০ সালে ৩৫ হাজার ৭৬৯টি নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালে দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৯৯৩টির। এই হিসাবে ২০১৯ সাল অপেক্ষা গতবার নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতির হার ৫৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। কেন নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা কমল–এ প্রশ্নে লাইসুর রহমান বলেন, ‘আমরা যতগুলো প্রস্তাব পেয়েছিলাম, তা যাচাই করে সম্মতি দিয়েছি। করোনার একটা প্রভাব আছে, অনেক দিন অফিস বন্ধ ছিল। ২০২০ সালে প্রস্তাব কম পাওয়া গিয়েছিল।’
নতুন পদ সৃষ্টির জন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাতে হয়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা যাচাই করে সম্মতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগে পাঠায়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতিপত্রসহ পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় সেই প্রস্তাব অনুমোদন করলে তা প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটিতে পাঠাতে হয়।
ক্যাডারভুক্ত পদ, মন্ত্রণালয়ের সব পদ ও বেতন কাঠামোর ১, ২ ও ৩ নম্বর গ্রেডভুক্ত পদের জন্য নতুন পদ সৃষ্টিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হয়। এসব অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নতুন পদ সৃষ্টি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর সেসব পদে নিয়োগ দেওয়া যায়।
জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যতগুলো নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অনুমোদন করে, অর্থ মন্ত্রণালয় তাতে কাটছাঁট করে। একজন ঊর্ধ্বতন বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যে বছর যতটি পদ সৃষ্টির প্রস্তাবে সম্মতি দেয়, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার পর সেই সংখ্যায় আর মিল থাকে না।’
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি-বেসরকারি উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এখন প্রতিবছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে চাকরির বাজারে ঢুকছেন। এ ছাড়া স্নাতক শেষ করা যাঁরা বিভিন্ন ধাপে পড়াশোনা ছেড়েছেন, তাঁরাও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন।

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা বলছেন, ২০২০ সালে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব কম পাওয়া গেছে। এ জন্য করোনাকে কারণ হিসেবে দেখিয়েছেন তাঁরা।
এদিকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সবশেষ হিসাব অনুযায়ী এখনো সরকারি চাকরির ৩ লাখ ৮০ হাজার ৯৫৫টি পদ শূন্য রয়েছে, যা মোট পদের ২০ দশমিক ২০ শতাংশ। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য বাদে বেসামরিক প্রশাসনের ১৮ লাখ ৮৫ হাজার ৮৬৮টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে ১৫ লাখ ৪ হাজার ৯১৩ জন কর্মরত আছেন।
জনপ্রশাসন সচিব কে এম আলী আজম বলেছেন, ‘সরকারি চাকরির শূন্য পদগুলো দ্রুত পূরণে সব মন্ত্রণালয়কে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে সরকারি চাকরির নিয়োগ প্রক্রিয়া বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। শূন্য পদগুলো আমরা দ্রুত পূরণের চেষ্টা করব।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতার কারণে নতুন পদ সৃষ্টিতে অনেক সময় লেগে যায়। এ ছাড়া মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলো শূন্য পদ পূরণে পদক্ষেপ নিতে ঢিলেমি করায় সরকারি চাকরিতে শূন্য পদের সংখ্যা কমিয়ে আনা যাচ্ছে না।
জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অফিস–আদালতের সংখ্যা বাড়ছে, কর্মচারীর সংখ্যা বাড়ছে, কাজের পরিধি বাড়ছে, অর্গানোগ্রাম পরিবর্তন হচ্ছে, নতুন নতুন পদ সৃষ্টি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা হচ্ছে যে পদগুলো শূন্য রয়েছে, তা দ্রুত পূরণ করা, আমরা সেই লক্ষ্য নিয়ে কাজ করছি। সরকার সাধ্যমতো চেষ্টা করছে, নতুন চাকরির ক্ষেত্র তৈরি করছে।’
জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা অনুবিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. লাইসুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ২০২০ সালে ৩৫ হাজার ৭৬৯টি নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতি দিয়েছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। ২০১৯ সালে দিয়েছিল ৮৭ হাজার ৯৯৩টির। এই হিসাবে ২০১৯ সাল অপেক্ষা গতবার নতুন পদ সৃষ্টিতে সম্মতির হার ৫৯ দশমিক ৩৫ শতাংশ কমেছে। কেন নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা কমল–এ প্রশ্নে লাইসুর রহমান বলেন, ‘আমরা যতগুলো প্রস্তাব পেয়েছিলাম, তা যাচাই করে সম্মতি দিয়েছি। করোনার একটা প্রভাব আছে, অনেক দিন অফিস বন্ধ ছিল। ২০২০ সালে প্রস্তাব কম পাওয়া গিয়েছিল।’
নতুন পদ সৃষ্টির জন্য মন্ত্রণালয় ও বিভাগগুলোকে প্রথমে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠাতে হয়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় তা যাচাই করে সম্মতি দিয়ে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগে পাঠায়। এরপর জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সম্মতিপত্রসহ পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাতে হয়। অর্থ মন্ত্রণালয় সেই প্রস্তাব অনুমোদন করলে তা প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটিতে পাঠাতে হয়।
ক্যাডারভুক্ত পদ, মন্ত্রণালয়ের সব পদ ও বেতন কাঠামোর ১, ২ ও ৩ নম্বর গ্রেডভুক্ত পদের জন্য নতুন পদ সৃষ্টিতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়, প্রশাসনিক উন্নয়ন–সংক্রান্ত সচিব কমিটি ছাড়াও প্রধানমন্ত্রীর অনুমোদন নিতে হয়। এসব অনুমোদন পাওয়ার পর সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগ নতুন পদ সৃষ্টি করে প্রজ্ঞাপন জারি করে। এরপর সেসব পদে নিয়োগ দেওয়া যায়।
জানা গেছে, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যতগুলো নতুন পদ সৃষ্টির প্রস্তাব অনুমোদন করে, অর্থ মন্ত্রণালয় তাতে কাটছাঁট করে। একজন ঊর্ধ্বতন বলেন, ‘জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় যে বছর যতটি পদ সৃষ্টির প্রস্তাবে সম্মতি দেয়, অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়ার পর সেই সংখ্যায় আর মিল থাকে না।’
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সচিব ফেরদৌস জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, সরকারি-বেসরকারি উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো থেকে এখন প্রতিবছর প্রায় সাড়ে তিন লাখ শিক্ষার্থী স্নাতক শেষ করে চাকরির বাজারে ঢুকছেন। এ ছাড়া স্নাতক শেষ করা যাঁরা বিভিন্ন ধাপে পড়াশোনা ছেড়েছেন, তাঁরাও যোগ্যতা অনুযায়ী চাকরির বাজারে প্রবেশ করেন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য।
০৬ আগস্ট ২০২১
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য।
০৬ আগস্ট ২০২১
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য।
০৬ আগস্ট ২০২১
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


প্রতিবছর চাকরিপ্রার্থীর সংখ্যা বাড়লেও সে অনুযায়ী সরকারি চাকরিতে নতুন পদ বাড়ছে না। করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে গত এক বছরে নতুন পদ সৃষ্টির সংখ্যা ৬০ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে সরকারি চাকরিতে এখনো তিন লাখ ৮০ হাজার পদ শূন্য।
০৬ আগস্ট ২০২১
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে