নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
মো. আলমগীর বলেন, ‘আগামী সাধারণ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেবো সেটা আমাদের সিদ্ধান্ত আছে। সরকারকে প্রস্তাব দেব সেনাবাহিনীর সহায়তা দেওয়ার জন্য।’
নির্বাচনে সেনাবাহিনী ব্যবহার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এই কমিশনার বলেন, ‘সেনাবাহিনীর সবাইকে মাঠে নামানো সম্ভব না। কারণ তাদের তো নিজস্ব কাজ আছে। জাতীয় নির্বাচনের সময় তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সাহায্যকারী হিসেবে থাকেন। টহল দিতে থাকেন। যেখানে যখন ডাক পড়ে সেখানে যান। নির্দিষ্ট কেন্দ্রে থেকে পুলিশ আনসার যেভাবে করেন সেভাবে তো করা সম্ভব না।’
সেনাবাহিনীর কি ধরনের সহযোগিতা ইসি নেবে এমন প্রশ্নের জবাবে আলমগীর বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার বাইরে তাদের দেখার সুযোগ নাই। ইভিএমে যেখানে ভোট হয় সেখানে তাদের কিছু এক্সপার্ট লোক আছে যেহেতু বিএমটিএফ থেকে ইভিএম কিনেছি। কোনো সমস্যা হলে সেটা দেখার জন্য তারা থাকবেন। আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে নয়। তারা থাকবেন টেকনিক্যাল সহকারি হিসেবে। এ ছাড়া অন্য কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।’
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে সিআরপিসি ও নির্বাচন কমিশনের আইনের প্রসঙ্গ টেনে আলমগীর বলেন, ‘যেহেতু সরকারে যে কোনো সংস্থার আমরা সহযোগিতা চাইতে পারি। সংবিধান অনুযায়ী বলা আছে, কাজেই সেনাবাহিনীর যদি সহায়তা চাই তারা সেই সহায়তা দিতে বাধ্য।’
রোডম্যাপের খসড়া চূড়ান্ত
নির্বাচনী রোডম্যাপ সম্পর্কে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘রোডম্যাপের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। বর্তমানে এটা কমিশনের কাছে আছে। এ মাসের শেষে অথবা সামনের মাসের শুরুতে রোডম্যাপের বিষয় চূড়ান্ত হবে। রোডম্যাপে থাকবে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে গেলে কী কী কাজ করা প্রয়োজন সেগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করব। কি চ্যালেঞ্জ থাকবে। কীভাবে মোকাবিলা করব।’
৫০ আসনে ইভিএম হতে পারে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মো. আলমগীর জানান, আগামী নির্বাচনে সর্বনিম্ন ৫০টি আসেন ইভিএম ব্যবহার হতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা আছে ৭০ থেকে ৮০ টা। পরিস্থিতি যদি এমন হয় আমরা ১৫০ আসনেই করতে পারব। তাহলে ১৫০ আসনেই করব। যদি মেশিন যদি আরও নষ্ট হয়ে যায় তাহলে ৫০টায় হতে পারে।’
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আজ বৃহস্পতিবার সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ তথ্য জানান নির্বাচন কমিশনার মো. আলমগীর।
মো. আলমগীর বলেন, ‘আগামী সাধারণ নির্বাচনে সেনাবাহিনীর সহযোগিতা নেবো সেটা আমাদের সিদ্ধান্ত আছে। সরকারকে প্রস্তাব দেব সেনাবাহিনীর সহায়তা দেওয়ার জন্য।’
নির্বাচনে সেনাবাহিনী ব্যবহার প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এই কমিশনার বলেন, ‘সেনাবাহিনীর সবাইকে মাঠে নামানো সম্ভব না। কারণ তাদের তো নিজস্ব কাজ আছে। জাতীয় নির্বাচনের সময় তারা আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সাহায্যকারী হিসেবে থাকেন। টহল দিতে থাকেন। যেখানে যখন ডাক পড়ে সেখানে যান। নির্দিষ্ট কেন্দ্রে থেকে পুলিশ আনসার যেভাবে করেন সেভাবে তো করা সম্ভব না।’
সেনাবাহিনীর কি ধরনের সহযোগিতা ইসি নেবে এমন প্রশ্নের জবাবে আলমগীর বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলার বাইরে তাদের দেখার সুযোগ নাই। ইভিএমে যেখানে ভোট হয় সেখানে তাদের কিছু এক্সপার্ট লোক আছে যেহেতু বিএমটিএফ থেকে ইভিএম কিনেছি। কোনো সমস্যা হলে সেটা দেখার জন্য তারা থাকবেন। আইন-শৃঙ্খলার দায়িত্বে নয়। তারা থাকবেন টেকনিক্যাল সহকারি হিসেবে। এ ছাড়া অন্য কোনো ভূমিকা রাখার সুযোগ নেই।’
আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে সিআরপিসি ও নির্বাচন কমিশনের আইনের প্রসঙ্গ টেনে আলমগীর বলেন, ‘যেহেতু সরকারে যে কোনো সংস্থার আমরা সহযোগিতা চাইতে পারি। সংবিধান অনুযায়ী বলা আছে, কাজেই সেনাবাহিনীর যদি সহায়তা চাই তারা সেই সহায়তা দিতে বাধ্য।’
রোডম্যাপের খসড়া চূড়ান্ত
নির্বাচনী রোডম্যাপ সম্পর্কে এই নির্বাচন কমিশনার বলেন, ‘রোডম্যাপের খসড়া চূড়ান্ত হয়েছে। বর্তমানে এটা কমিশনের কাছে আছে। এ মাসের শেষে অথবা সামনের মাসের শুরুতে রোডম্যাপের বিষয় চূড়ান্ত হবে। রোডম্যাপে থাকবে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে গেলে কী কী কাজ করা প্রয়োজন সেগুলো কীভাবে বাস্তবায়ন করব। কি চ্যালেঞ্জ থাকবে। কীভাবে মোকাবিলা করব।’
৫০ আসনে ইভিএম হতে পারে
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে মো. আলমগীর জানান, আগামী নির্বাচনে সর্বনিম্ন ৫০টি আসেন ইভিএম ব্যবহার হতে পারে। তিনি বলেন, ‘আমাদের সক্ষমতা আছে ৭০ থেকে ৮০ টা। পরিস্থিতি যদি এমন হয় আমরা ১৫০ আসনেই করতে পারব। তাহলে ১৫০ আসনেই করব। যদি মেশিন যদি আরও নষ্ট হয়ে যায় তাহলে ৫০টায় হতে পারে।’
প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের এক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৪টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সভা হয়।
১১ মিনিট আগেরাখাইনে মানবিক করিডোর বিষয়ে জাতিসংঘের প্রস্তাবে চীন যুক্ত নয় বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে চীন আগের মতোই সহায়তা করতে প্রস্তুত এবং রাখাইনে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলোচনায় মধ্যস্থতা করছে। তিস্তা প্রকল্পসহ দ্বিপক্ষীয় বিভিন্ন বিষয়ে বাংলাদেশের স
২৩ মিনিট আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে প্রাপ্ত অভিযোগ ও অভিযুক্তের সংখ্যা, দ্রুত বিচার নিষ্পত্তির প্রয়োজন, কাজের চাপ ইত্যাদি বিবেচনায় বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের সাবেক বিচারপতি নজরুল ইসলাম চৌধুরীকে চেয়ারম্যান করে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-২ গঠন করেছে সরকার।
১ ঘণ্টা আগেসাবেক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনায় দায়িত্বে অবহেলার অভিযোগে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পুলিশের বিশেষ শাখার ইমিগ্রেশন পুলিশের একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপারকে বরখাস্ত করা হয়েছে। একই ঘটনায় আরও দুজন পুলিশ কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। তাঁরা হলেন এসবির একজন কর্মকর্তা, অপর
১ ঘণ্টা আগে