সুলতান মাহমুদ, ঢাকা

দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে না। কিন্তু আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার ক্ষমতাবলে ৯টি কারণে পুলিশ যে কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করতে পারে।
পরোয়ানা ছাড়া যেসব কারণে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারে
এক. কোনো ব্যক্তি কোনো আমলযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকলে বা জড়িত বলে সন্দেহ (বিশ্বাস) করলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
দুই. আইনগত কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া কারও কাছে ঘর ভাঙার সরঞ্জাম থাকলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
তিন. আইন অনুসারে বা সরকারের আদেশ দ্বারা কাউকে অপরাধী বলে ঘোষণা করা হলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
চার. চোরাই বলে সন্দেহ করার যুক্তিসংগত কারণ আছে এরূপ কোনো মালপত্র হেফাজতে থাকলে।
পাঁচ. পুলিশের কাজে বাধা দিলে বা পুলিশ হেফাজত থেকে কেউ পালিয়ে গেলে বা পালানোর চেষ্টা করলে।
ছয়. বাংলাদেশের সশস্ত্রবাহিনী থেকে পালিয়েছেন মর্মে যুক্তিসংগত সন্দেহ থাকলে।
সাত. যে কাজ বাংলাদেশে করা হলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচনা করা হয়, একই কাজ বাংলাদেশের বাইরে করে থাকলে বা করেছেন এই মর্মে নির্ভরযোগ্য যুক্তিসংগত সন্দেহ থাকলে।
আট. দণ্ডিত ব্যক্তি মুক্তি পাওয়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬৫ (৩) উপধারার নিয়ম লঙ্ঘন করলে।
নয়. কাউকে গ্রেপ্তারের জন্য অন্য কোনো পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুরোধ (রিকুইজিশন) পাওয়া গেলে।
গ্রেপ্তার হলে যা করবেন
হঠাৎ গ্রেপ্তার করলে পুলিশের কাছে নিজের নাম, ঠিকানা ও পেশাসহ (যদি থাকে) পরিচয় তুলে ধরবেন। পেশাজীবী বা ছাত্র হলে পরিচয়পত্র দেখাবেন। পরিবারের সদস্য, স্বজন বা পরিচিত জনকে জানাবেন। এ ধরনের পরিস্থিতির জন্য আগাম প্রস্তুতির অংশ হিসেবে পরিচিত আইনজীবীর ফোন নম্বর সঙ্গে রাখতে পারেন। গ্রেপ্তারের পর দ্রুত আইনজীবীকে বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করতে হবে। অন্তত পরিবারের লোকজন, আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুকে বিষয়টি দ্রুত জানাতে হবে।
ঢাকায় গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হলে মিন্টো রোডের ডিবি অফিসে নেওয়া হয়। আর যেকোনো থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হলে সংশ্লিষ্ট থানায় নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারের পর কাউকে লকআপে রাখার আগে তাঁর পরিধানের পোশাক ছাড়া অন্য জিনিসপত্র যেমন—কাগজপত্র, মোবাইল ফোন, টাকা-পয়সা ও ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড ইত্যাদি থাকলে তাঁর কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা সেগুলোর একটি তালিকা তৈরি করে আটককৃত ব্যক্তির স্বাক্ষর নেন। এই স্বাক্ষর দেওয়ার সময় তালিকাটি অবশ্যই পড়ে নেওয়া উচিত। কারামুক্ত হওয়ার পর থানা থেকে ওই মালামাল তিনি আবার ফেরত পাবেন।
আপনি যদি পুলিশ কর্মকর্তার কাছে কোনো জবানবন্দি বা স্বীকারোক্তি দেন তাহলে সেটির লিখিত রূপ ভালোভাবে পড়ে স্বাক্ষর করবেন। গ্রেপ্তারের পর আইনজীবী বা পরিবারের কাউকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানাতে না পারলে আদালতে হাজির করার পর ম্যাজিস্ট্রেটকে সরাসরি বিষয়টি জানানো উচিত। এতে আইনি সহায়তা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
গ্রেপ্তারের পর কোনো পর্যায়ে নির্যাতনের শিকার হলে বা অসুস্থ হলে আদালতের মাধ্যমে বা নিজ উদ্যোগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারবেন। পরীক্ষা করালে সেই প্রতিবেদনটি সংগ্রহে রাখবেন। পরীক্ষক চিকিৎসকের পরিচয় জেনে রাখা উচিত। কারণ তা পরে প্রয়োজন হতে পারে। পুরোনো কোনো মামলায় গ্রেপ্তার হলে দ্রুত ওই মামলার নম্বরসহ কাগজপত্র নিয়ে আদালতে গিয়ে জামিন শুনানির চেষ্টা করা যেতে পারে। নতুন কোনো মামলায় বা ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার হলে একজন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে জামিন শুনানির চেষ্টা করতে পারেন।
যদি আদালতের মাধ্যমে কারাগারে নেওয়া হয় তাহলে কারাগার থেকে মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
হঠাৎ গ্রেপ্তার হলে করণীয় প্রসঙ্গে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেসের (ব্লাস্ট) ঢাকা ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মো. মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি কেউ হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে প্রথমেই তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিত জনকে জানাতে হবে। পুলিশের উচিত এই সুযোগটি করে দেওয়া। আর গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির সঙ্গে যেসব মালামাল থাকবে তা পুলিশ একটি তালিকা করবে। পরে সেই তালিকা গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে পড়ে শোনাতে হবে এবং গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাতে স্বাক্ষর করবেন। মালামালগুলো থানা হেফাজতে থাকবে এবং হেফাজত মুক্ত হওয়ার পরে সেগুলো ফেরত পাবেন।’
আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘণ্টার বেশি থানা হেফাজতে রাখা যাবে না উল্লেখ করে মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন যদি গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাঁর গ্রেপ্তারের বিষয়টি পরিবারকে জানাতে না পারেন, তাহলে আদালতে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিষয়টি জানাবেন।’
‘গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে কারাগারে নেওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি গ্রেপ্তারের বিষয়টি পরিবারকে জানাতে না পারলে কারাগারে অবস্থান করার সময় পরিবারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে সপ্তাহে একদিন যোগাযোগ করতে পারবেন। তখন তিনি বিষয়টি পরিবারের লোকজন বা স্বজনদের কাছে জানাবেন। এরপর তিনি অপরাধের ধরনের ওপর ভিত্তি করে আদালতের মাধ্যমে জামিন পেতে পারেন।’
যদি পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে এবং আদালত যদি তাঁকে জামিন দেন তাহলে তাঁর মুক্তির প্রক্রিয়া সম্পর্কে ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী আবদুল কাদের জিলানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে এবং আদালত যদি তাঁকে জামিন দেন তাহলে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে আর কারাগারে নেওয়া হবে না। তাতে আদালতের হাজতখানা থেকেই ছেড়ে দেওয়া হয়।’

দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে না। কিন্তু আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারার ক্ষমতাবলে ৯টি কারণে পুলিশ যে কাউকে বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তার করতে পারে।
পরোয়ানা ছাড়া যেসব কারণে পুলিশ গ্রেপ্তার করতে পারে
এক. কোনো ব্যক্তি কোনো আমলযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত থাকলে বা জড়িত বলে সন্দেহ (বিশ্বাস) করলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
দুই. আইনগত কোনো যৌক্তিক কারণ ছাড়া কারও কাছে ঘর ভাঙার সরঞ্জাম থাকলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারে।
তিন. আইন অনুসারে বা সরকারের আদেশ দ্বারা কাউকে অপরাধী বলে ঘোষণা করা হলে পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করতে পারবে।
চার. চোরাই বলে সন্দেহ করার যুক্তিসংগত কারণ আছে এরূপ কোনো মালপত্র হেফাজতে থাকলে।
পাঁচ. পুলিশের কাজে বাধা দিলে বা পুলিশ হেফাজত থেকে কেউ পালিয়ে গেলে বা পালানোর চেষ্টা করলে।
ছয়. বাংলাদেশের সশস্ত্রবাহিনী থেকে পালিয়েছেন মর্মে যুক্তিসংগত সন্দেহ থাকলে।
সাত. যে কাজ বাংলাদেশে করা হলে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে বিবেচনা করা হয়, একই কাজ বাংলাদেশের বাইরে করে থাকলে বা করেছেন এই মর্মে নির্ভরযোগ্য যুক্তিসংগত সন্দেহ থাকলে।
আট. দণ্ডিত ব্যক্তি মুক্তি পাওয়ার পর ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৬৫ (৩) উপধারার নিয়ম লঙ্ঘন করলে।
নয়. কাউকে গ্রেপ্তারের জন্য অন্য কোনো পুলিশ কর্মকর্তার কাছ থেকে অনুরোধ (রিকুইজিশন) পাওয়া গেলে।
গ্রেপ্তার হলে যা করবেন
হঠাৎ গ্রেপ্তার করলে পুলিশের কাছে নিজের নাম, ঠিকানা ও পেশাসহ (যদি থাকে) পরিচয় তুলে ধরবেন। পেশাজীবী বা ছাত্র হলে পরিচয়পত্র দেখাবেন। পরিবারের সদস্য, স্বজন বা পরিচিত জনকে জানাবেন। এ ধরনের পরিস্থিতির জন্য আগাম প্রস্তুতির অংশ হিসেবে পরিচিত আইনজীবীর ফোন নম্বর সঙ্গে রাখতে পারেন। গ্রেপ্তারের পর দ্রুত আইনজীবীকে বিষয়টি জানানোর চেষ্টা করতে হবে। অন্তত পরিবারের লোকজন, আত্মীয়-স্বজন বা বন্ধুকে বিষয়টি দ্রুত জানাতে হবে।
ঢাকায় গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হলে মিন্টো রোডের ডিবি অফিসে নেওয়া হয়। আর যেকোনো থানা-পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হলে সংশ্লিষ্ট থানায় নেওয়া হয়।
গ্রেপ্তারের পর কাউকে লকআপে রাখার আগে তাঁর পরিধানের পোশাক ছাড়া অন্য জিনিসপত্র যেমন—কাগজপত্র, মোবাইল ফোন, টাকা-পয়সা ও ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড ইত্যাদি থাকলে তাঁর কাছ থেকে নিয়ে নেওয়া হয়। সংশ্লিষ্ট পুলিশ কর্মকর্তা সেগুলোর একটি তালিকা তৈরি করে আটককৃত ব্যক্তির স্বাক্ষর নেন। এই স্বাক্ষর দেওয়ার সময় তালিকাটি অবশ্যই পড়ে নেওয়া উচিত। কারামুক্ত হওয়ার পর থানা থেকে ওই মালামাল তিনি আবার ফেরত পাবেন।
আপনি যদি পুলিশ কর্মকর্তার কাছে কোনো জবানবন্দি বা স্বীকারোক্তি দেন তাহলে সেটির লিখিত রূপ ভালোভাবে পড়ে স্বাক্ষর করবেন। গ্রেপ্তারের পর আইনজীবী বা পরিবারের কাউকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি জানাতে না পারলে আদালতে হাজির করার পর ম্যাজিস্ট্রেটকে সরাসরি বিষয়টি জানানো উচিত। এতে আইনি সহায়তা পাওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়।
গ্রেপ্তারের পর কোনো পর্যায়ে নির্যাতনের শিকার হলে বা অসুস্থ হলে আদালতের মাধ্যমে বা নিজ উদ্যোগে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে নিতে পারবেন। পরীক্ষা করালে সেই প্রতিবেদনটি সংগ্রহে রাখবেন। পরীক্ষক চিকিৎসকের পরিচয় জেনে রাখা উচিত। কারণ তা পরে প্রয়োজন হতে পারে। পুরোনো কোনো মামলায় গ্রেপ্তার হলে দ্রুত ওই মামলার নম্বরসহ কাগজপত্র নিয়ে আদালতে গিয়ে জামিন শুনানির চেষ্টা করা যেতে পারে। নতুন কোনো মামলায় বা ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার হলে একজন আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শক্রমে জামিন শুনানির চেষ্টা করতে পারেন।
যদি আদালতের মাধ্যমে কারাগারে নেওয়া হয় তাহলে কারাগার থেকে মোবাইল ফোনে পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।
হঠাৎ গ্রেপ্তার হলে করণীয় প্রসঙ্গে বাংলাদেশ লিগ্যাল এইড অ্যান্ড সার্ভিসেসের (ব্লাস্ট) ঢাকা ইউনিটের সমন্বয়কারী অ্যাডভোকেট মো. মশিউর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি কেউ হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে প্রথমেই তাঁকে গ্রেপ্তারের বিষয়টি আত্মীয়-স্বজন বা পরিচিত জনকে জানাতে হবে। পুলিশের উচিত এই সুযোগটি করে দেওয়া। আর গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তির সঙ্গে যেসব মালামাল থাকবে তা পুলিশ একটি তালিকা করবে। পরে সেই তালিকা গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে পড়ে শোনাতে হবে এবং গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাতে স্বাক্ষর করবেন। মালামালগুলো থানা হেফাজতে থাকবে এবং হেফাজত মুক্ত হওয়ার পরে সেগুলো ফেরত পাবেন।’
আইন অনুযায়ী গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে ২৪ ঘণ্টার বেশি থানা হেফাজতে রাখা যাবে না উল্লেখ করে মশিউর রহমান আরও বলেন, ‘পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন যদি গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি তাঁর গ্রেপ্তারের বিষয়টি পরিবারকে জানাতে না পারেন, তাহলে আদালতে ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে বিষয়টি জানাবেন।’
‘গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে কারাগারে নেওয়ার আগে পর্যন্ত তিনি গ্রেপ্তারের বিষয়টি পরিবারকে জানাতে না পারলে কারাগারে অবস্থান করার সময় পরিবারের সঙ্গে মোবাইল ফোনে সপ্তাহে একদিন যোগাযোগ করতে পারবেন। তখন তিনি বিষয়টি পরিবারের লোকজন বা স্বজনদের কাছে জানাবেন। এরপর তিনি অপরাধের ধরনের ওপর ভিত্তি করে আদালতের মাধ্যমে জামিন পেতে পারেন।’
যদি পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে এবং আদালত যদি তাঁকে জামিন দেন তাহলে তাঁর মুক্তির প্রক্রিয়া সম্পর্কে ঢাকা জজ কোর্টের আইনজীবী আবদুল কাদের জিলানী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যদি পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করে এবং আদালত যদি তাঁকে জামিন দেন তাহলে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তিকে আর কারাগারে নেওয়া হবে না। তাতে আদালতের হাজতখানা থেকেই ছেড়ে দেওয়া হয়।’

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
আজ সোমবার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এ আবু সাইদ হত্যা মামলার ১২ তম সাক্ষীর জবানবন্দি শেষে তিনি এ কথা বলেন।
আজ প্রত্যক্ষদর্শী হিসেবে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আকিব রেজা খানের জবানবন্দি গ্রহণ করা হয়।
এদিকে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় রামপুরায় হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় করা মামলায় আজ দুজন সাক্ষী দিয়েছেন। এরা হলেন—পুলিশের এএসআই কামরুল হাসান ও কনস্টেবল আব্দুর রহমান।
এ মামলায় ডিএমপির সাবেক কমিশনার হাবিবুর রহমানসহ পাঁচজন আসামি। তবে গ্রেপ্তার আছেন কেবল একজন।

দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে ন
২৭ জুলাই ২০২৩
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ গত বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর, ২০২৫) আগামী বছরের সরকারি ছুটির তালিকার চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়ার পর এই প্রজ্ঞাপন জারি করা হলো।
প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, ২০২৬ সালে সাধারণ ছুটি থাকছে মোট ১৪ দিন। এ ছাড়া নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি থাকছে আরও ১৪ দিন। এই ২৮ দিনের মধ্যে ৯ দিন সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে মিশে যাওয়ায়, কর্মজীবীরা বাস্তবে মোট ১৯ দিনের কর্মদিবস ছুটি পাবেন, যা সাপ্তাহিক ছুটির সাথে যুক্ত হয়ে দীর্ঘ অবসর যাপনের সুযোগ এনে দেবে।
সরকারের সিদ্ধান্ত অনুসারে, বাংলাদেশের সব সরকারি ও আধা–সরকারি অফিস এবং সংবিধিবদ্ধ, স্বায়ত্তশাসিত ও আধা–স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় এই ছুটি পালন করা হবে।
সাধারণ ও নির্বাহী আদেশের ছুটি ছাড়াও বিভিন্ন ধর্মাবলম্বী কর্মীদের জন্য ঐচ্ছিক ছুটির বিধান রাখা হয়েছে। নিজ নিজ ধর্মীয় উৎসব পালনের জন্য একজন কর্মচারী বছরে অনধিক মোট ৩ (তিন) দিনের ঐচ্ছিক ছুটি ভোগ করতে পারবেন। এর জন্য বছরের শুরুতে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষের পূর্বানুমোদন গ্রহণ করতে হবে। এই ঐচ্ছিক ছুটি সাধারণ ছুটি, নির্বাহী আদেশে সরকারি ছুটি ও সাপ্তাহিক ছুটির সঙ্গে যুক্ত করে নেওয়া যাবে।

বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর জন্য ঐচ্ছিক ছুটির তালিকা নিম্নরূপ:
প্রজ্ঞাপনে আরও জানানো হয়েছে, যেসব অফিসের সময়সূচি ও ছুটি নিজস্ব আইন-কানুন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়, অথবা যেসব অফিস, সংস্থা ও প্রতিষ্ঠানের চাকরি সরকার কর্তৃক অত্যাবশ্যক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, সে ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জনস্বার্থ বিবেচনা করে নিজস্ব আইন-কানুন অনুযায়ী ছুটির ব্যবস্থা করবে।
সরকারি ছুটির প্রজ্ঞাপন ও ছুটির তালিকা দেখুন

দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে ন
২৭ জুলাই ২০২৩
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেবিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
এর আগে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লা এই পদে ছিলেন।
প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ওসমান সরোয়ার মেজর জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়েছেন।
আরেকটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে মেজর জেনারেল আবদুল কাইয়ুম মোল্লাকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তাঁর চাকরি সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে ন
২৭ জুলাই ২০২৩
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ বা তাদের সহযোগী সমর্থকেরা যদি কোনো ধরনের বিক্ষোভের চেষ্টা করে, তাহলে আইন তার সর্বোচ্চ শক্তি প্রয়োগ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
আজ সোমবার সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক প্রোফাইলে দেওয়া এক স্ট্যাটাসে তিনি এ কথা লেখেন।
স্ট্যাটাসে শফিকুল আলম লেখেন, ‘বিএএল (বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ) ও তাদের সহযোগী সমর্থকেরা এবং গণহত্যাকারী নেত্রী মনে করছেন—এটি আবারও ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবরের মতো সময়। তারা মনে করছেন দিনের বেলা এক ডজন মানুষকে হত্যা করার পর রাস্তা দখল করার জন্য হাজার হাজার দুর্বৃত্তকে ঢাকার কেন্দ্রস্থলে পাঠাবেন।’
তিনি আরও লেখেন, ‘দুঃখিত—এটি এখন নতুন একটি বাংলাদেশ। জুলাই বিপ্লবীদের ধৈর্য পরীক্ষা করবেন না এবং মনে রাখবেন—এটি ২০০৬ সালের ২৮ অক্টোবর নয়। এটি জুলাই, চিরদিনের জুলাই।’


দেশে হঠাৎ রাজনৈতিক অস্থিরতা বেড়ে যাওয়ায় গ্রেপ্তারও বাড়ছে। সন্দেহভাজন হিসেবে পুলিশ অনেক সময় গ্রেপ্তার করে। ফলে যদি হঠাৎ পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হন তাহলে কী করবেন তা নিয়ে দুশ্চিন্তা থাকারই কথা। ম্যাজিস্ট্রেটের আদেশ বা পরোয়ানা ছাড়া পুলিশ আমল-অযোগ্য অপরাধের সঙ্গে জড়িত কোনো ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করতে পারে ন
২৭ জুলাই ২০২৩
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের প্রথম শহীদ রংপুরের বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ হত্যা মামলার বিচারকাজ জানুয়ারির মধ্যে শেষ হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর মিজানুল ইসলাম।
২৫ মিনিট আগে
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকা প্রকাশ করেছে সরকার। গতকাল রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করেছে। নতুন বছরে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব মিলিয়ে মোট ২৮ দিন ছুটি ভোগ করার সুযোগ পাবেন। এর মধ্যে নয় দিন সাপ্তাহিক ছুটির (শুক্র ও শনিবার) সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে
মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ওসমান সরোয়ারকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়েছে সরকার। গতকাল রোববার ওসমান সরোয়ারকে এনটিএমসির মহাপরিচালক নিয়োগ দিয়ে তাঁর চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
২ ঘণ্টা আগে