নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনা মহামারির বিস্তার রোধে আরোপিত বিধিনিষেধ আগামী ১৫ থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হবে। সোমবার রাতে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে একথা জানানো হয়েছে।
বিধিনিষেধ শিথিল করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করবে বলে সরকারি ভাষ্যে বলা হলেও কি কি বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি সরকার। সরকার বলছে, আগামী ২৩ জুলাই থেকে আবার কঠোর বিধিনিষেধ জারি করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের আগে কি কি বিধিনিষেধ শিথিল রাখা হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশুর হাট বসানো, স্বল্প পরিসরে গণপরিবহন চালু করা এবং ঈদের আগে কয়েক দিন দোকানপাট ও শপিংমল খোলার অনুমতি দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, অনেকগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। খামারিরা গরু, ছাগল কিংবা পশু কোরবানির জন্য তৈরি করেছে, সেগুলো যদি তাঁরা বিক্রি করতে না পারেন তাহলে আরেক বছর পালতে হবে। সব দোকান মালিক দুই ঈদের জন্য বসে থাকে। তাঁদের সমস্ত খরচ দুই ঈদে ওঠে। সবকিছু চিন্তাভাবনা করেই সরকার জীবিকা ও জীবনের তাগিদে যেগুলো প্রয়োজন সেগুলো মাথায় রেখেই যা কিছু করার নির্দেশনা দেবে।
করোনাভাইরাস মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো শিথিল করা হয়। করোনার সংক্রমণ বাড়লে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে লকডাউন দেওয়া হয়। ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এরপরেও সংক্রমণ না কমায় গত ১ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন কার্যকর করছে সরকার। আগামী ১৪ জুলাই সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষ হবে।
আরও পড়ুন:
করোনা মহামারির বিস্তার রোধে আরোপিত বিধিনিষেধ আগামী ১৫ থেকে ২২ জুলাই পর্যন্ত শিথিল করা হবে। সোমবার রাতে এক সরকারি তথ্য বিবরণীতে একথা জানানো হয়েছে।
বিধিনিষেধ শিথিল করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করবে বলে সরকারি ভাষ্যে বলা হলেও কি কি বিধিনিষেধ শিথিল করা হবে সে বিষয়ে কিছু জানায়নি সরকার। সরকার বলছে, আগামী ২৩ জুলাই থেকে আবার কঠোর বিধিনিষেধ জারি করা হবে।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের একজন কর্মকর্তা সোমবার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ঈদের আগে কি কি বিধিনিষেধ শিথিল রাখা হবে সে বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। সেই নির্দেশনার আলোকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ওই কর্মকর্তা জানান, স্বাস্থ্যবিধি মেনে কোরবানির পশুর হাট বসানো, স্বল্প পরিসরে গণপরিবহন চালু করা এবং ঈদের আগে কয়েক দিন দোকানপাট ও শপিংমল খোলার অনুমতি দেওয়া হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল সোমবার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের বলেন, অনেকগুলো ফ্যাক্টর রয়েছে। খামারিরা গরু, ছাগল কিংবা পশু কোরবানির জন্য তৈরি করেছে, সেগুলো যদি তাঁরা বিক্রি করতে না পারেন তাহলে আরেক বছর পালতে হবে। সব দোকান মালিক দুই ঈদের জন্য বসে থাকে। তাঁদের সমস্ত খরচ দুই ঈদে ওঠে। সবকিছু চিন্তাভাবনা করেই সরকার জীবিকা ও জীবনের তাগিদে যেগুলো প্রয়োজন সেগুলো মাথায় রেখেই যা কিছু করার নির্দেশনা দেবে।
করোনাভাইরাস মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো শিথিল করা হয়। করোনার সংক্রমণ বাড়লে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে লকডাউন দেওয়া হয়। ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়। এরপরেও সংক্রমণ না কমায় গত ১ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন কার্যকর করছে সরকার। আগামী ১৪ জুলাই সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষ হবে।
আরও পড়ুন:
শীতাতপনিয়ন্ত্রিত (এসি) বাস ও পণ্যবাহী যানবাহনের জন্য সরকার কোনো ভাড়া নির্ধারণ করেনি। এসব যানের ভাড়া ঠিক করছেন পরিবহনের মালিকেরা। দূরপাল্লার এসি বাসে ইচ্ছেমতো ভাড়া আদায়ের অভিযোগ যাত্রীদের। পণ্যবাহী যানবাহনের ক্ষেত্রেও একই অভিযোগ। এ অবস্থায় এসি বাস ও পণ্যবাহী যানের ভাড়া নির্ধারণের উদ্যোগ নিয়েছে...
২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর মতামতের ভিত্তিতে জুলাই জাতীয় সনদের চূড়ান্ত খসড়া তৈরি করেছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। এতে জাতীয় সনদকে বিশেষ মর্যাদা ও আইনি ভিত্তি দেওয়ার কথা আছে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মতামত গ্রহণ এবং কিছু শব্দ ও ভাষাগত সংযোজন-বিয়োজন শেষে দু-এক দিনের মধ্যে সনদের চূড়ান্ত...
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের ১৪ জন উপদেষ্টা ও বিশেষ সহকারীর সহকারী একান্ত সচিবদের (এপিএস) বেতন একলাফে ৩১ হাজার টাকার বেশি বেড়েছে। এটিকে আর্থিক অনিয়ম হিসেবেই দেখছেন জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞরা।
৩ ঘণ্টা আগেভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে এখনো বাড়ছে বিভিন্ন নদ-নদীর পানি। প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম। কয়েকটি এলাকায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতি ঘটেছে। ভাঙন দেখা দিয়েছে নদীতীরে। ইতিমধ্যে বেশ কিছু স্থাপনা বিলীন হয়ে গেছে। পানিতে তলিয়ে আছে খেতের ফসল। কোমরপানি বসতঘরেও। মাচা পেতে চলছে রান্নার কাজ...
৪ ঘণ্টা আগে