নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দরিদ্র ও অসহায় বিচারপ্রার্থীদের বিনা খরচে আইনি সহায়তা দিতে ২০০৯ সালে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা ‘লিগ্যাল এইড’ গঠন করে সরকার। প্রতিষ্ঠার পর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আইনগত সহায়তা পেয়েছেন ৮ লাখ ৭৯ হাজার ৯২৯ জন।
একই সময়ে সংস্থাটি ৮২ হাজার ৫৮৮টি বিরোধ বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করেছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষকে ১৩৪ কোটি ৯০ লাখ ৬ হাজার টাকা আদায় করে দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত ৬৪টি জেলা কমিটির মাধ্যমে আইনগত সহায়তা পেয়েছে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৪১৭ জন। এর মধ্যে নারী ১ লাখ ৭২ হাজার ৬৭৫ জন, পুরুষ ১ লাখ ৭০ হাজার ২৫৯ জন এবং শিশু ১ হাজার ৫৮৩টি। একই সময়ে ৬৪ জেলা কমিটির মাধ্যমে কারাগারে থেকে আইনগত সহায়তা পেয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৬৫০ জন।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্না আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে লিগ্যাল এইড দরকার। এর মাধ্যমে গরিব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার পথ সুগম হয়েছে। তবে প্রচার-প্রচারণার প্রচণ্ড অভাব রয়েছে। টেলিভিশনে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সারা বছর ধরে লিগ্যাল এইডের প্রচার হওয়া দরকার।’
জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালমা আলী বলেন, ‘আইনি সহায়তা পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার। লিগ্যাল এইড কেবল আদালতে নয়, শারীরিক-মানসিকভাবেও সহায়তা দিতে হবে। কেননা, অসহায় মানুষকে মামলা করেও পালিয়ে বেড়াতে হয়। যারা লিগ্যাল এইড দিচ্ছেন সেসব আইনজীবীর প্রশিক্ষণ দরকার। যাতে তাঁরা এটা দয়া মনে না করেন। এ ছাড়া লিগ্যাল এইডের প্রচার-প্রচারণা এবং বাজেটে বরাদ্দ আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’
দরিদ্র ও অসহায় বিচারপ্রার্থী জনগণকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার ২০০০ সালে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০’ নামে একটি আইন প্রণয়ন করে। লিগ্যাল এইডের সারা দেশের জেলা পর্যায়ের কমিটি ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টে কমিটি রয়েছে। এটির চেয়ারম্যান হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি।
আগামীকাল শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৩ উদ্যাপন উপলক্ষে আইন ও বিচার বিভাগ এবং জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর নিবন্ধন অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে র্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া সারা দেশের জেলা পর্যায়ে র্যালি, আলোচনা সভা, লিগ্যাল এইড মেলা, ম্যাগাজিন প্রকাশ ও প্রকাশনা সামগ্রী বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচির হাতে নেওয়া হয়েছে।
দরিদ্র ও অসহায় বিচারপ্রার্থীদের বিনা খরচে আইনি সহায়তা দিতে ২০০৯ সালে জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা ‘লিগ্যাল এইড’ গঠন করে সরকার। প্রতিষ্ঠার পর থেকে চলতি বছরের মার্চ পর্যন্ত আইনগত সহায়তা পেয়েছেন ৮ লাখ ৭৯ হাজার ৯২৯ জন।
একই সময়ে সংস্থাটি ৮২ হাজার ৫৮৮টি বিরোধ বিকল্প বিরোধ নিষ্পত্তি (এডিআর) পদ্ধতিতে নিষ্পত্তি করেছে এবং ক্ষতিগ্রস্ত পক্ষকে ১৩৪ কোটি ৯০ লাখ ৬ হাজার টাকা আদায় করে দিয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার আইন মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সালের মার্চ পর্যন্ত ৬৪টি জেলা কমিটির মাধ্যমে আইনগত সহায়তা পেয়েছে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৪১৭ জন। এর মধ্যে নারী ১ লাখ ৭২ হাজার ৬৭৫ জন, পুরুষ ১ লাখ ৭০ হাজার ২৫৯ জন এবং শিশু ১ হাজার ৫৮৩টি। একই সময়ে ৬৪ জেলা কমিটির মাধ্যমে কারাগারে থেকে আইনগত সহায়তা পেয়েছে ১ লাখ ৫ হাজার ৬৫০ জন।
জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র আইনজীবী এবং আইন ও সালিশ কেন্দ্রের চেয়ারপারসন জেড আই খান পান্না আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করতে হলে লিগ্যাল এইড দরকার। এর মাধ্যমে গরিব মানুষের ন্যায়বিচার পাওয়ার পথ সুগম হয়েছে। তবে প্রচার-প্রচারণার প্রচণ্ড অভাব রয়েছে। টেলিভিশনে প্রতি সপ্তাহে অন্তত একবার সারা বছর ধরে লিগ্যাল এইডের প্রচার হওয়া দরকার।’
জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি সালমা আলী বলেন, ‘আইনি সহায়তা পাওয়া সাংবিধানিক অধিকার। লিগ্যাল এইড কেবল আদালতে নয়, শারীরিক-মানসিকভাবেও সহায়তা দিতে হবে। কেননা, অসহায় মানুষকে মামলা করেও পালিয়ে বেড়াতে হয়। যারা লিগ্যাল এইড দিচ্ছেন সেসব আইনজীবীর প্রশিক্ষণ দরকার। যাতে তাঁরা এটা দয়া মনে না করেন। এ ছাড়া লিগ্যাল এইডের প্রচার-প্রচারণা এবং বাজেটে বরাদ্দ আরও বাড়ানো প্রয়োজন।’
দরিদ্র ও অসহায় বিচারপ্রার্থী জনগণকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা দেওয়ার লক্ষ্যে সরকার ২০০০ সালে ‘আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০’ নামে একটি আইন প্রণয়ন করে। লিগ্যাল এইডের সারা দেশের জেলা পর্যায়ের কমিটি ছাড়াও সুপ্রিম কোর্টে কমিটি রয়েছে। এটির চেয়ারম্যান হাইকোর্ট বিভাগের একজন বিচারপতি।
আগামীকাল শুক্রবার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস-২০২৩ উদ্যাপন উপলক্ষে আইন ও বিচার বিভাগ এবং জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থার উদ্যোগে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়েছে। কর্মসূচির অংশ হিসেবে রাজধানীর নিবন্ধন অধিদপ্তর প্রাঙ্গণে র্যালি অনুষ্ঠিত হবে।
এ ছাড়া সারা দেশের জেলা পর্যায়ে র্যালি, আলোচনা সভা, লিগ্যাল এইড মেলা, ম্যাগাজিন প্রকাশ ও প্রকাশনা সামগ্রী বিতরণসহ বিভিন্ন কর্মসূচির হাতে নেওয়া হয়েছে।
মালয়েশিয়ার শ্রমিক পাঠাতে পাঁচ-ছয় গুণ বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগের প্রমাণ না মেলা ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্থগিতের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ২৩টি সংগঠনের জোট বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি ফর মাইগ্রেন্টস (বিসিএসএম)।
৪ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপির মামলায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তাঁর স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদ
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
৫ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে