অনলাইন ডেস্ক
বন্ধ থাকা সরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের জন্য পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৬ (২) ও ৯ ধারা অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের পর ড. শাহদীন মালিক বলেন, ৬ (২) এর অধীনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে যে চুক্তিগুলো হয়েছে এগুলো সরকার পুনর্মূল্যায়ন করতে পারবে, বাতিল করতে পারবে। লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দিতেই দায় মুক্তির বিধান করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো যাতে উৎপাদনে যেতে পারে সে বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
এর আগে আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে, উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি, সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দর-কষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত’ ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীনকৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬ (২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
বন্ধ থাকা সরকারি সব বিদ্যুৎকেন্দ্র সচলের জন্য পদক্ষেপ নিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে কুইক রেন্টাল সংক্রান্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ বৃদ্ধি (বিশেষ বিধান) আইন, ২০১০ এর ৬ (২) ও ৯ ধারা অবৈধ ও অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হয়েছে।
এ সংক্রান্ত রিটের পরিপ্রেক্ষিতে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি ফারাহ মাহবুব ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন।
রায়ের পর ড. শাহদীন মালিক বলেন, ৬ (২) এর অধীনে ব্যক্তিগত উদ্যোগে যে চুক্তিগুলো হয়েছে এগুলো সরকার পুনর্মূল্যায়ন করতে পারবে, বাতিল করতে পারবে। লুটপাটকে আইনি ভিত্তি দিতেই দায় মুক্তির বিধান করা হয়েছিল। আদালত বলেছেন, দেশ ও জনগণের স্বার্থে বন্ধ থাকা সব বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো যাতে উৎপাদনে যেতে পারে সে বিষয়ে সরকারকে পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
এর আগে আইনটির ৬ (২) ধারা ও ৯ ধারা কেন অসাংবিধানিক ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট।
পরিকল্পনা বা প্রস্তাবের প্রচার সম্পর্কিত ৬ (২) ধারায় বলা হয়েছে, উপ-ধারা (১) এ যা কিছুই থাকুক না কেন, বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে নিয়োজিত মন্ত্রীর সম্মতি গ্রহণক্রমে যে কোনো ক্রয়, বিনিয়োগ পরিকল্পনা বা প্রস্তাব ধারা ৫ এ বর্ণিত প্রক্রিয়াকরণ কমিটি, সীমিত সংখ্যক অথবা একক কোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যোগাযোগ ও দর-কষাকষির মাধ্যমে উক্ত কাজের জন্য মনোনীত করে ধারা ৭ এ বর্ণিত পদ্ধতি অনুসরণে অর্থনৈতিক বিষয় বা সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে প্রেরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করবে।
এ ছাড়া ‘আদালত ইত্যাদির এখতিয়ার রহিতকরণ সম্পর্কিত’ ধারা ৯–এ বলা হয়েছে–এই আইনের অধীনকৃত, বা কৃত বলিয়া বিবেচিত কোনো কার্য, গৃহীত কোনো ব্যবস্থা, প্রদত্ত কোনো আদেশ বা নির্দেশের বৈধতা সম্পর্কে কোনো আদালতের নিকট প্রশ্ন উত্থাপন করা যাবে না।
গত ২৭ আগস্ট আইনটির ৬ (২) ও ৯ ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিটটি করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শাহদীন মালিক ও তায়্যেব-উল-ইসলাম সৌরভ।
মালয়েশিয়ার শ্রমিক পাঠাতে পাঁচ-ছয় গুণ বেশি টাকা নেওয়ার অভিযোগের প্রমাণ না মেলা ও জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে তদন্ত স্থগিতের খবরে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে অভিবাসন নিয়ে কাজ করা ২৩টি সংগঠনের জোট বাংলাদেশ সিভিল সোসাইটি ফর মাইগ্রেন্টস (বিসিএসএম)।
৩ ঘণ্টা আগেইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) ৫৬ কোটি টাকা ঋণখেলাপির মামলায় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতি ও কে স্পোর্টসের মালিক ফাহাদ মোহাম্মদ আহমেদ করিম ওরফে ফাহাদ করিমসহ তাঁর স্ত্রী মিসেস নোরা লাহলালির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন অর্থঋণ আদালত। আজ মঙ্গলবার শুনানি শেষে ঢাকার ৫ নম্বর অর্থঋণ আদ
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার অংশীদারত্ব গভীর করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম। পুত্রজায়ায় পার্দানা পুত্রা ভবনে গতকাল মঙ্গলবার দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে এ প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন দুই নেতা। বৈঠকে দুই নেতার উপস্থিতিতে
৪ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল–১-এ তাঁদের সাক্ষ্য নেওয়া হয়। পরে তাঁদের জেরা করেন আসামিপক্ষের আইনজীবীরা। পরবর্তী সাক্ষ্য নেওয়ার জন্য আগামীকাল বুধবার দিন ধার্য করা হয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে