সুলতান মাহমুদ, ঢাকা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে। সবাই অবশ্য ক্ষমা চেয়েই পার পেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা থামছে না।
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারি কর্মচারীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যদি কোনো সরকারি কর্মচারী নির্বাচনে অংশ নিতে চান, তাহলে চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার তিন বছর পর তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। এর আগে কেউ তথ্য গোপন করে নির্বাচনে অংশ নিলে নির্বাচন কমিশন তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে। তা ছাড়া তিনি যে বিভাগে চাকরি করেন সেই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ এনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
নির্বাচনে সরকারি চাকরিজীবীদের অযোগ্যতার বিষয়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)–১৯৭২–এর ১২ (১) (চ) ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের বা প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগের কোনো চাকরি থেকে পদত্যাগ করেছেন বা অবসরে গেছেন এবং ওই পদত্যাগ বা অবসরে যাওয়ার পর তিন বছর অতিবাহিত না হলে তিনি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।’
আইনের এই ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীর নির্বাচনে অংশ নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট।
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ‘রাজনীতি ও নির্বাচন’ অংশ অনুযায়ী, একজন সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে বা বিদেশের কোনো আইনসভার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে হোক বা অন্য কোথাও আইনসভার কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বা নির্বাচনে প্রচারণা বা এতে কোনোভাবে হস্তক্ষেপ বা তাঁর প্রভাব ব্যবহার করতে পারবেন না।’
বিধিমালা লঙ্ঘন
কেউ এই বিধিমালার কোনো বিধি লঙ্ঘন করলে তা সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫-এর আওতাধীনে অসদাচরণ বলে গণ্য হবে এবং অনুরূপ লঙ্ঘনের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারী দোষী সাব্যস্ত হলে বিধিমালার অধীনে অসদাচরণের জন্য শৃঙ্খলামূলক কার্যক্রমের আওতায় আসবেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী একজন সরকারি চাকরিজীবীর সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যদি কেউ তথ্য গোপন করে নির্বাচনে অংশ নেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে দুই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়। এক. নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা বাতিল করে দিতে পারে। দুই. প্রার্থী সরকারের যে ডিপার্টমেন্টে চাকরি করেন, সেই ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ আনতে পারে এবং চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে পারে।’

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নিতে দেখা যাচ্ছে। সবাই অবশ্য ক্ষমা চেয়েই পার পেয়ে যাচ্ছেন। কিন্তু এ ধরনের ঘটনা থামছে না।
আইন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সরকারি কর্মচারীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যদি কোনো সরকারি কর্মচারী নির্বাচনে অংশ নিতে চান, তাহলে চাকরি থেকে অবসরে যাওয়ার তিন বছর পর তিনি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন। এর আগে কেউ তথ্য গোপন করে নির্বাচনে অংশ নিলে নির্বাচন কমিশন তাঁর প্রার্থিতা বাতিল করতে পারবে। তা ছাড়া তিনি যে বিভাগে চাকরি করেন সেই বিভাগের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ এনে বিভাগীয় ব্যবস্থা নিতে পারবেন।
নির্বাচনে সরকারি চাকরিজীবীদের অযোগ্যতার বিষয়ে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)–১৯৭২–এর ১২ (১) (চ) ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রজাতন্ত্রের বা সংবিধিবদ্ধ সরকারি কর্তৃপক্ষের বা প্রতিরক্ষা কর্ম বিভাগের কোনো চাকরি থেকে পদত্যাগ করেছেন বা অবসরে গেছেন এবং ওই পদত্যাগ বা অবসরে যাওয়ার পর তিন বছর অতিবাহিত না হলে তিনি জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।’
আইনের এই ধারা অনুযায়ী সরকারি কর্মচারীর নির্বাচনে অংশ নিতে না পারার বিষয়টি স্পষ্ট।
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা
সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা, ১৯৭৯-এর ‘রাজনীতি ও নির্বাচন’ অংশ অনুযায়ী, একজন সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে বা বিদেশের কোনো আইনসভার নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না।
এতে আরও বলা হয়েছে, ‘কোনো সরকারি কর্মচারী বাংলাদেশে হোক বা অন্য কোথাও আইনসভার কোনো নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না বা নির্বাচনে প্রচারণা বা এতে কোনোভাবে হস্তক্ষেপ বা তাঁর প্রভাব ব্যবহার করতে পারবেন না।’
বিধিমালা লঙ্ঘন
কেউ এই বিধিমালার কোনো বিধি লঙ্ঘন করলে তা সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালা, ১৯৮৫-এর আওতাধীনে অসদাচরণ বলে গণ্য হবে এবং অনুরূপ লঙ্ঘনের জন্য কোনো সরকারি কর্মচারী দোষী সাব্যস্ত হলে বিধিমালার অধীনে অসদাচরণের জন্য শৃঙ্খলামূলক কার্যক্রমের আওতায় আসবেন।
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মনজিল মোরসেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী একজন সরকারি চাকরিজীবীর সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। যদি কেউ তথ্য গোপন করে নির্বাচনে অংশ নেন তাহলে তাঁর বিরুদ্ধে দুই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া যায়। এক. নির্বাচন কমিশন তার প্রার্থিতা বাতিল করে দিতে পারে। দুই. প্রার্থী সরকারের যে ডিপার্টমেন্টে চাকরি করেন, সেই ডিপার্টমেন্টের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাঁর বিরুদ্ধে অসদাচরণের অভিযোগ আনতে পারে এবং চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে পারে।’

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
১ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের জন্য এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) বিকেলে দুদকের সহকারী পরিচালক তানজির আহমেদ এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এমএলআর দুই দেশ বা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে পারস্পরিক আইনি সহায়তার আবেদন। দুদক যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে বেনজীর আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সম্ভাব্য সম্পদ সম্পর্কে জানতে এই এমএলআর পাঠিয়েছে। বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিটের (বিএফআইইউ) মাধ্যমে এ বিষয়ে তথ্য চাওয়া হয়েছে।
এদিকে দুদকে করা এক মামলায় বেনজীর আহমেদের বিরুদ্ধে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগে চার্জশিট অনুমোদন করেছে কমিশন। শিগগির অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হবে বলে জানা গেছে।
দুদকের অনুসন্ধান প্রতিবেদনে দেখা যায়, কমিশনের নোটিশে সম্পদ বিবরণী দাখিলকালে বেনজীর আহমেদ ৬ কোটি ৪৫ লাখ ৩৭ হাজার ৩৬৫ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৫ কোটি ৭৪ লাখ ৮৯ হাজার ৯৬৬ টাকার অস্থাবর সম্পদের তথ্য জমা দেন। তবে তদন্তে তাঁর নামে ৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৮ হাজার ৯৮৭ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ৮ কোটি ১২ লাখ ৩১ হাজার ২৬৪ টাকার অস্থাবর সম্পদ থাকার প্রমাণ মেলে। তিনি ১ কোটি ৮৫ লাখ ৩১ হাজার ৬২২ টাকার স্থাবর সম্পদ ও ২ কোটি ৪০ লাখ ৪১ হাজার ২৯৮ টাকার অস্থাবর সম্পদ গোপন করেছেন বলে দুদকের তদন্তে উঠে এসেছে।
এ ছাড়া অপরাধলব্ধ আয়ের উৎস ও মালিকানা গোপনের উদ্দেশ্যে তিনি তাঁর নাবালিকা কন্যা যাহরা যারীন বিনতে বেনজীরের নামে অর্জিত সম্পদ এর বিবরণীতে প্রদর্শন করেননি।
দুদকের অনুসন্ধান অনুযায়ী, বেনজীর আহমেদের নামে স্থাবর ও অস্থাবর মিলিয়ে ১৫ কোটি ৬৮ লাখ টাকার সম্পদ পাওয়া যায়। এর বিপরীতে বৈধ ও গ্রহণযোগ্য আয়ের পরিমাণ মাত্র ৬ কোটি ৫৯ লাখ ৪২ হাজার ৬৬৮ টাকা। নির্ধারিত সময়ে তিনি ১ কোটি ৯৫ লাখ ৮৫ হাজার ৯৯৩ টাকা ব্যয় করেছেন। ফলে তাঁর অবৈধ সম্পদ দাঁড়িয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৪৩ হাজার ৫৭৬ টাকা।
দুদক জানায়, বেনজীর আহমেদ তাঁর অপরাধলব্ধ অর্থের প্রকৃতি, উৎস ও নিয়ন্ত্রণ গোপন করে তা বিভিন্ন ব্যাংক হিসাব, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও যৌথ মূলধনি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগ করেছেন। এ কার্যক্রম দুদক আইন, ২০০৪-এর ২৬(২) ও ২৭(১) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২) ও ৪(৩) ধারা এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নি
৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম জানিয়েছেন, ২০২১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হেফাজতে ইসলামের আন্দোলনকে কেন্দ্র করে হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। ওই সময় হেফাজতের বেশ কয়েকজন নেতা-কর্মী নিহত হন। উবায়দুল মোকতাদিরের বিরুদ্ধে মিসকেস হয়েছে এবং তদন্ত চলছে।
অন্য একটি মামলায় তিনি গ্রেপ্তার রয়েছেন। তাই আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নি
৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গত ৩০ জুলাই নির্বাচন কমিশন প্রাথমিকভাবে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি করার প্রস্তাব দেয়। পরে নির্বাচন কমিশন গত ৪ সেপ্টেম্বর চূড়ান্ত গেজেট প্রকাশ করে। এতে চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে বাগেরহাটকে তিন আসনে ভাগ করা হয়।
এদিকে বাগেরহাটে আসন কমানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট করলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর রুল জারি করেন হাইকোর্ট। ওই রুল নিষ্পত্তি করে আজ সোমবার রায় দেন আদালত।
রিটের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শেখ মোহাম্মদ জাকির হোসেন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান।
ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মেহেদী হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে ইসির নতুন গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত। এতে বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরের পাঁচটি সংসদীয় আসন বহাল থাকছে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নি
৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
১ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
৩ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা ও ঢাকা-১৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য সাদেক খানের ১২টি ব্যাংকে থাকা ২ কোটি ৯২ লাখ ৪১ হাজার ৯২৬ টাকা অবরুদ্ধ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মো. সাব্বির ফয়েজ এই নির্দেশ দেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত এই নির্দেশ দেন।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর এসব ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ চেয়ে আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, সাদেক খানের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, ভূমি দস্যুতাসহ বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে সরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে ৭ কোটি ৩০ লাখ ২০ হাজার ৬৬৪ টাকার জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদ অর্জন করে নিজ দখলে রেখেছেন। এ ছাড়া সংসদ সদস্য থাকাকালে ক্ষমতার অপব্যবহার ও অপরাধমূলক অসদাচরণের মাধ্যমে নিজ ও তাঁর মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের নামে ২৯টি ব্যাংক হিসাবে ৪৬৬ কোটি ৪৭ লাখ ৬২ হাজার ১৯০ টাকার অস্বাভাবিক লেনদেন করেছিলেন। অনুসন্ধান করে এসব অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় দুদক ইতিমধ্যে মামলা করেছে। মামলাটি বর্তমানে তদন্তাধীন। তদন্তে সাদেক খানের নামে এসব অস্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
দুদকের আবেদনে বলা হয়েছে, তদন্তকালে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সাদেক খানের নামে অর্জিত অস্থাবর সম্পদ হস্তান্তর/স্থানান্তর বা অন্য কোনো পন্থায় মালিকানা পরিবর্তন/হস্তান্তর করে বাংলাদেশের বাইরে গিয়ে আত্মগোপনের সম্ভাবনা রয়েছে। মামলার তদন্তের স্বার্থে সাদেক খানের অর্জিত এসব অস্থাবর সম্পদ অবরুদ্ধ করা আবশ্যক।

জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সদস্য পদে কোনো সরকারি কর্মচারীর অংশ নেওয়ার নিয়ম না থাকলেও মো. সালাউদ্দিন নামে এক ব্যক্তি দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছেন। তিনি রকেট প্রতীকে চট্টগ্রাম-৪ (সীতাকুণ্ড) আসন থেকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এ ছাড়া বিভিন্ন আসনে সরকারি কর্মকর্তাদের প্রার্থীদের পক্ষে নি
৩০ ডিসেম্বর ২০২৩
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদের নামে থাকা বিদেশি সম্পদের তথ্য যাচাইয়ে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলআর) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও যুক্তরাজ্যে অবস্থিত স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ বিভিন্ন ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের সাক্ষ্য-প্রমাণের...
১ ঘণ্টা আগে
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক গৃহায়ণ ও গণপূর্তমন্ত্রী উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরীকে হাজির করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আগামী ১৪ ডিসেম্বর তাঁকে হাজির করতে আজ সোমবার নির্দেশ দিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১।
১ ঘণ্টা আগে
বাগেরহাটে চারটি ও গাজীপুরে পাঁচটি সংসদীয় আসনই থাকবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে বাগেরহাটের চারটি আসন থেকে একটি কমিয়ে তিনটি আসন করে নির্বাচন কমিশনের গেজেট অবৈধ ঘোষণা করেছেন হাইকোর্ট। আজ সোমবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি ফয়সাল হাসান আরিফ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে