নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঔষধ প্রশাসন থেকে লাইসেন্স নেওয়ার বিধান যুক্ত করে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস বিল, ২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। নতুন আইনে ব্যবহার বা ব্যবহারজনিত ফলাফল সম্পর্কিত ভুল বা অসত্য তথ্য দিলে উৎপাদনকারী, আমদানিকারী, বাজারজাতকারী বা বিক্রয়কারীদের অনধিক তিন লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
তবে এই আইন প্রণয়নে কসমেটিক ব্যবসায়ী ও বিএসটিআইএর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে সমালোচনা করেছেন সংসদে বিরোধী দলীয় এমপিরা।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদের অধিবেশনে বিলটি উত্থাপন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর আনা বিরোধী দলীয় সদস্যদের জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনীর প্রস্তাব নিষ্পত্তি করা হয়।
বিলের তফসিলে ৩৩ ধরনের অপরাধ চিহ্নিত করে সেগুলোর ক্ষেত্রে কী সাজা হবে তা উল্লেখ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে অপরাধের ধরন অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা জরিমানা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান করা হয়েছে।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে গণফোরাম সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, ‘এই বিলের সঙ্গে স্বার্থান্বেষী মহলের স্বার্থ জড়িত। এর মধ্যে বেশ কিছু ধারা জনস্বার্থ পরিপন্থী হতে পারে। তাই বিলটি কোনো পির-দরবেশের স্বার্থে তড়িঘড়ি করে পাস করা ঠিক হবে না।’
বিলে ওষুধের কৃত্রিম সংকট ও বেশি মুনাফার লোভে মজুত করলে ১৪ বছর জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। কসমেটিকসের অবৈধ ব্যবহারের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমাম ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, কসমেটিকস এবং ওষুধ দুটি ভিন্ন দ্রব্য। কিন্তু হঠাৎ করেই ঔষুধ প্রশাসনের হাতে কেন দেওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে বৈঠকের আয়োজন করা হলেও কসমেটিকস ব্যবসায়ীদের সেখানে ডাকা হয়নি।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাপার সদস্য পীর ফজলুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজের দায়িত্ব ঠিকভাবে করতে পারছে না। ২৩৬টি ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। এসব বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কিছুই করছে না। এর মধ্যে আবার তাদের কেন এই দায়িত্ব দেওয়া হবে, বিষয়টি পরিষ্কার নয়।’
জাপার আরেক সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেন, ‘দেশের বাজারে পাওয়া দামি ব্র্যান্ডের কসমেটিকস কেরানীগঞ্জ ও জিনজিরাসহ পুরোনো ঢাকায় তৈরি হয়। এগুলো তৈরি হয় ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও আটা, ময়দা দিয়ে। ফলে এগুলো ব্যবহার করে মানুষ ক্যানসারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।’
ঔষধ প্রশাসন থেকে লাইসেন্স নেওয়ার বিধান যুক্ত করে ‘ঔষধ ও কসমেটিকস বিল, ২০২৩’ সংসদে পাস হয়েছে। নতুন আইনে ব্যবহার বা ব্যবহারজনিত ফলাফল সম্পর্কিত ভুল বা অসত্য তথ্য দিলে উৎপাদনকারী, আমদানিকারী, বাজারজাতকারী বা বিক্রয়কারীদের অনধিক তিন লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে।
তবে এই আইন প্রণয়নে কসমেটিক ব্যবসায়ী ও বিএসটিআইএর সঙ্গে কোনো ধরনের আলোচনা না করার অভিযোগ উঠেছে। এ নিয়ে সমালোচনা করেছেন সংসদে বিরোধী দলীয় এমপিরা।
আজ বৃহস্পতিবার সংসদের অধিবেশনে বিলটি উত্থাপন করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। পরে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়। এর আগে বিলের ওপর আনা বিরোধী দলীয় সদস্যদের জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে পাঠানো এবং সংশোধনীর প্রস্তাব নিষ্পত্তি করা হয়।
বিলের তফসিলে ৩৩ ধরনের অপরাধ চিহ্নিত করে সেগুলোর ক্ষেত্রে কী সাজা হবে তা উল্লেখ করা হয়েছে। এ ক্ষেত্রে অপরাধের ধরন অনুযায়ী সর্বনিম্ন ১০ হাজার টাকা জরিমানা থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ ১৪ বছরের জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান করা হয়েছে।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে গণফোরাম সদস্য মোকাব্বির খান বলেন, ‘এই বিলের সঙ্গে স্বার্থান্বেষী মহলের স্বার্থ জড়িত। এর মধ্যে বেশ কিছু ধারা জনস্বার্থ পরিপন্থী হতে পারে। তাই বিলটি কোনো পির-দরবেশের স্বার্থে তড়িঘড়ি করে পাস করা ঠিক হবে না।’
বিলে ওষুধের কৃত্রিম সংকট ও বেশি মুনাফার লোভে মজুত করলে ১৪ বছর জেল ও ১০ লাখ টাকা জরিমানার বিধান রাখা হয়েছে। কসমেটিকসের অবৈধ ব্যবহারের শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাতীয় পার্টির সদস্য ফখরুল ইমাম ও শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেন, কসমেটিকস এবং ওষুধ দুটি ভিন্ন দ্রব্য। কিন্তু হঠাৎ করেই ঔষুধ প্রশাসনের হাতে কেন দেওয়া হচ্ছে। এই বিষয়ে বৈঠকের আয়োজন করা হলেও কসমেটিকস ব্যবসায়ীদের সেখানে ডাকা হয়নি।
বিলের ওপর আলোচনায় অংশ নিয়ে জাপার সদস্য পীর ফজলুর রহমান বলেন, ‘স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় নিজের দায়িত্ব ঠিকভাবে করতে পারছে না। ২৩৬টি ওষুধের দাম বাড়ানো হয়েছে। এসব বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কিছুই করছে না। এর মধ্যে আবার তাদের কেন এই দায়িত্ব দেওয়া হবে, বিষয়টি পরিষ্কার নয়।’
জাপার আরেক সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেন, ‘দেশের বাজারে পাওয়া দামি ব্র্যান্ডের কসমেটিকস কেরানীগঞ্জ ও জিনজিরাসহ পুরোনো ঢাকায় তৈরি হয়। এগুলো তৈরি হয় ক্ষতিকর কেমিক্যাল ও আটা, ময়দা দিয়ে। ফলে এগুলো ব্যবহার করে মানুষ ক্যানসারসহ নানা জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।’
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৬ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৮ ঘণ্টা আগে