বাংলাদেশকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ২৩ মার্চ বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। তবে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি প্রকাশ করা হয়। চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইন্দো-প্যাসিফিক তথা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে লেখা চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘প্রিয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, আমেরিকার জনগণের পক্ষ থেকে, আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পরিবর্তনের এই সময়ে বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং উন্নত নিরাপত্তা সক্ষমতা তৈরির একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এই আসন্ন গুরুত্বপূর্ণ বছরে আমাদের অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখার প্রত্যাশা রাখে।’
চিঠিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে, আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব, একই সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক জোরদার করতে পারব এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করতে পারব। এই স্বাধীনতা দিবসের উদ্যাপন উপলক্ষে, আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।’
এর আগে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানায় মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এ বছরের স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশকে এমন একটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করছে, যার মাধ্যমে দেশটির জনগণ নিজেদের ভবিষ্যতের পথ নির্ধারণ করবে।
মার্কো রুবিও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় সর্বদা পাশে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্ব আরও জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উভয় দেশের জন্য একটি নিরাপদ, শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অটুট অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
বাংলাদেশকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ২৩ মার্চ বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টার কাছে এই চিঠি পাঠানো হয়। তবে আজ বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে বিষয়টি প্রকাশ করা হয়। চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইন্দো-প্যাসিফিক তথা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
প্রধান উপদেষ্টার কাছে লেখা চিঠিতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট বলেছেন, ‘প্রিয় প্রধান উপদেষ্টা মহোদয়, আমেরিকার জনগণের পক্ষ থেকে, আমি আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। পরিবর্তনের এই সময়ে বাংলাদেশের জনগণের জন্য গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক অগ্রগতি এবং উন্নত নিরাপত্তা সক্ষমতা তৈরির একটি সুযোগ তৈরি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র এই আসন্ন গুরুত্বপূর্ণ বছরে আমাদের অংশীদারত্ব অব্যাহত রাখার প্রত্যাশা রাখে।’
চিঠিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প আরও বলেন, ‘আমি আত্মবিশ্বাসী যে, আমরা আমাদের দ্বিপক্ষীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব, একই সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক জোরদার করতে পারব এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে আঞ্চলিক নিরাপত্তা বাড়াতে একসঙ্গে কাজ করতে পারব। এই স্বাধীনতা দিবসের উদ্যাপন উপলক্ষে, আপনাকে এবং বাংলাদেশের জনগণকে আমার আন্তরিক শুভেচ্ছা গ্রহণ করার জন্য অনুরোধ করছি।’
এর আগে, বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসে শুভেচ্ছা জানায় মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ সন্ধিক্ষণে এ বছরের স্বাধীনতা দিবস উদ্যাপন অনুষ্ঠিত হচ্ছে, যখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশকে এমন একটি নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত করছে, যার মাধ্যমে দেশটির জনগণ নিজেদের ভবিষ্যতের পথ নির্ধারণ করবে।
মার্কো রুবিও বলেন, যুক্তরাষ্ট্র একটি উজ্জ্বল ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের পথে বাংলাদেশের অভিযাত্রায় সর্বদা পাশে রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা বৃদ্ধির লক্ষ্যে দ্বিপক্ষীয় অংশীদারত্ব আরও জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী উভয় দেশের জন্য একটি নিরাপদ, শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে একসঙ্গে কাজ করার প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অটুট অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত করেন।
মঙ্গলবার দুপুরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে সম্মেলন কক্ষে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা বলেন।
১৫ মিনিট আগেসংবাদ সম্মেলনে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের সদস্য প্রদীপ কান্তি দে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমাদের কাছে তথ্য এসেছে, পাঁচটি জেলায় প্রতিমা ভাঙচুর করা হয়েছে। আমাদের আশঙ্কা, ঝুঁকিপূর্ণ ৭০০ পূজামণ্ডপের মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতক্ষীরা জেলায়। এরই মধ্যে সাতক্ষীরার ৫৫টি মণ্ডপকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।’
৩৬ মিনিট আগে২৮ সেপ্টেম্বর সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের দিয়ে শুরু হবে। পরবর্তীতে অন্যদের সঙ্গে সংলাপে বসবে কমিশন। আজ মঙ্গলবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান ইসির সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
৩৮ মিনিট আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী, সিনেট সদস্য ও সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার শিহাব উদ্দিন খান আজ মঙ্গলবার এই নোটিশ পাঠান।
১ ঘণ্টা আগে