নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নোবেল শান্তি পদকের চেয়েও জুলিও কুরি শান্তি পদক বড় ও মর্যাদাপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল আলোচনায় এ মন্তব্য করেন তিনি। ‘সম্প্রীতি বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন এই আলোচনার আয়োজন করে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়েও বড় জুলিও কুরি পুরস্কার। কারা এই পুরস্কার পেয়েছেন, সেটা দেখলেই এটা বোঝা যায়। ফিদেল কাস্ত্রো, পাবলো নেরুদা, নেলসন ম্যান্ডেলার মতো নেতারা এই পুরস্কার পেয়েছেন। অন্যদিকে নোবেল পুরস্কার কারা পান তাও আমরা জানি। বঙ্গবন্ধুর এত বড় সম্মান বা স্বীকৃতি আমরা ভুলতে বসেছি। নতুন প্রজন্ম জানেও না জুলিও কুরি পদক কী। গবেষক, লেখকদের দায়িত্ব এই পদকের তাৎপর্য মানুষের সামনে নিয়ে আসা।’
সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, নোবেল শান্তি পুরস্কারের চেয়েও জুলিও কুরি পুরস্কার বেশি মর্যাদাপূর্ণ। কারণ নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় তাঁদের, যারা যুক্তরাষ্ট্রের তাঁবেদার। হেনরি কিসিঞ্জারকেও এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। শ্রমিক-কর্মীদের টাকা আত্মসাৎকারী ড. ইউনূসও এই পুরস্কার পেয়েছেন।
বিচারপতি মানিক মনে করেন, ভারত না এলে নয় মাসে দেশ স্বাধীন হতো না। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর বড় অবদান ছিল বলে জানান তিনি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তি বাঙালি জাতির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, একটি জাতির মুক্তি এবং বিশ্বশান্তিতে অবদানের জন্য তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়েছিল। সারা জীবন তিনি গণতান্ত্রিক পন্থায় শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছেন। তিনি ছিলেন অত্যাচারিত, নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর। তিনি শুধু বাঙালি নেতা ছিলেন না, সারা বিশ্বের রাজনীতি তাঁর নখদর্পণে ছিল।
বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতাকে জুলিও কুরি পদক দিয়ে বিশ্বশান্তি পরিষদও সম্মানিত হয়েছে। জুলিও কুরি পদক কী, তা তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বলতে পারবে না। এর দায়িত্ব লেখক গবেষকদের নিতে হবে।
বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ঘটনাপ্রবাহ ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। সভা সঞ্চালনা করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্যসচিব অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল। আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাদেকুল আরেফিন, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. নাছিম আখতার প্রমুখ।
নোবেল শান্তি পদকের চেয়েও জুলিও কুরি শান্তি পদক বড় ও মর্যাদাপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক। আজ মঙ্গলবার রাজধানীর সিরডাপে বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি শান্তি পদকপ্রাপ্তির ৫০ বছর পূর্তি উপলক্ষে আয়োজিত গোলটেবিল আলোচনায় এ মন্তব্য করেন তিনি। ‘সম্প্রীতি বাংলাদেশ’ নামের একটি সংগঠন এই আলোচনার আয়োজন করে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, ‘নোবেল পুরস্কারের চেয়েও বড় জুলিও কুরি পুরস্কার। কারা এই পুরস্কার পেয়েছেন, সেটা দেখলেই এটা বোঝা যায়। ফিদেল কাস্ত্রো, পাবলো নেরুদা, নেলসন ম্যান্ডেলার মতো নেতারা এই পুরস্কার পেয়েছেন। অন্যদিকে নোবেল পুরস্কার কারা পান তাও আমরা জানি। বঙ্গবন্ধুর এত বড় সম্মান বা স্বীকৃতি আমরা ভুলতে বসেছি। নতুন প্রজন্ম জানেও না জুলিও কুরি পদক কী। গবেষক, লেখকদের দায়িত্ব এই পদকের তাৎপর্য মানুষের সামনে নিয়ে আসা।’
সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক বলেন, নোবেল শান্তি পুরস্কারের চেয়েও জুলিও কুরি পুরস্কার বেশি মর্যাদাপূর্ণ। কারণ নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয় তাঁদের, যারা যুক্তরাষ্ট্রের তাঁবেদার। হেনরি কিসিঞ্জারকেও এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছিল। শ্রমিক-কর্মীদের টাকা আত্মসাৎকারী ড. ইউনূসও এই পুরস্কার পেয়েছেন।
বিচারপতি মানিক মনে করেন, ভারত না এলে নয় মাসে দেশ স্বাধীন হতো না। ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক প্রতিষ্ঠায় বঙ্গবন্ধুর বড় অবদান ছিল বলে জানান তিনি।
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. হারুন অর রশিদ বলেন, বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তি বাঙালি জাতির ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ও তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। গণতন্ত্র, স্বাধীনতা, একটি জাতির মুক্তি এবং বিশ্বশান্তিতে অবদানের জন্য তাঁকে এই পদক দেওয়া হয়েছিল। সারা জীবন তিনি গণতান্ত্রিক পন্থায় শান্তিপূর্ণভাবে আন্দোলন করেছেন। তিনি ছিলেন অত্যাচারিত, নিপীড়িত মানুষের কণ্ঠস্বর। তিনি শুধু বাঙালি নেতা ছিলেন না, সারা বিশ্বের রাজনীতি তাঁর নখদর্পণে ছিল।
বক্তারা বলেন, বঙ্গবন্ধুর মতো নেতাকে জুলিও কুরি পদক দিয়ে বিশ্বশান্তি পরিষদও সম্মানিত হয়েছে। জুলিও কুরি পদক কী, তা তরুণ প্রজন্মের অনেকেই বলতে পারবে না। এর দায়িত্ব লেখক গবেষকদের নিতে হবে।
বক্তারা তাঁদের বক্তব্যে সাম্প্রতিক সময়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণনাশের হুমকির প্রতিবাদ ও নিন্দা জানান।
আলোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের আহ্বায়ক পীযূষ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি বঙ্গবন্ধুর জুলিও কুরি পদকপ্রাপ্তির ঘটনাপ্রবাহ ও তাৎপর্য তুলে ধরেন। সভা সঞ্চালনা করেন সম্প্রীতি বাংলাদেশের সদস্যসচিব অধ্যাপক মামুন আল মাহতাব স্বপ্নীল। আরও উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছাদেকুল আরেফিন, চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. নাছিম আখতার প্রমুখ।
‘অন্তত ২২৭ জনকে মারার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’—ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও গাইবান্ধার আওয়ামী লীগ নেতা শাকিল আহমেদের মধ্যে এমন কথোপকথনের বিষয়ে ব্যাখ্যা চেয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
১৮ মিনিট আগেবেসরকারি টেলিভিশনের তিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুত করা, জুলাই গণ-অভ্যুত্থান-সম্পর্কিত মামলায় ৪ জেলায় কমপক্ষে ১৩৭ জন সাংবাদিককে আসামি করা এবং সংস্কৃতিকর্মীদের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা দায়েরের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। গতকাল বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে উদ্বেগ জানিয়েছে
১ ঘণ্টা আগেত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাস্তবায়নযোগ্য নির্বাচনী আইন-বিধিসংশ্লিষ্ট সুপারিশ চূড়ান্ত করে সরকারের কাছে পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানিয়েছেন, নির্ধারিত সময়ে আইন মন্ত্রণালয়ের মতামত না আসায় আইনি বাধ্যবাধকতা থাকায় ইশরাক হোসেনের নামে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আজ বুধবার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে ‘চতুর্থ কমিশন সভা’ শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
২ ঘণ্টা আগে