নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোভিড মহামারির মধ্যে দেশে জন্মনিয়ন্ত্রণ উপকরণের ব্যবহার বেড়েছে। স্বাভাবিক সময়ে এসব উপকরণের ব্যবহার ৮ শতাংশ থাকলেও মহামারিকালে তা ৭ গুণ বেড়ে ৬৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আজ রোববার দুপুরে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই করোনার সময়েও এটি বিতরণের কাজ পরিবার পরিকল্পনার কর্মীরা অব্যাহত রেখেছেন। মহামারির মধ্যেই স্বাস্থ্য কর্মীরা দুরূহ কাজটি করেছেন। তবে করোনা মহামারির এ সময়ে দেশে গরিব ও গ্রামীণ পরিবারগুলোয় কিশোরীদের গর্ভধারণ বেড়েছে। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে বাল্যবিবাহ বেড়েছে।
তবে আশার কথা হচ্ছে, করোনায় স্বাভাবিক প্রসব বেড়েছে। কোভিড আক্রান্ত হওয়া ভয়ে অনেকেই হাসপাতালে আসেননি। এ কারণে সিজার অনেক কমে এসেছে। মন্ত্রী বলেন, তবুও আমরা চেষ্টা করেছি হাসপাতালে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার।
করোনার মধ্যে দেশে বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশে দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে বাল্যবিবাহ বেড়েছে। এটা কাম্য নয়। করোনাকালে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। করোনার মধ্যে পারিবারিক কলহ বেড়েছে, বিশেষ করে নারী নির্যাতন ও শিশুদের অবহেলা। এটা শুধু আমাদের দেশে নয়, গোটা বিশ্বেই বেড়েছে।
দেশে টিকার সংকট নেই জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকার কোনো সংকট নেই, সবাই টিকা নেবেন, মাস্ক পরবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার খুরশীদ আলম বলেন, করোনায় আমরা প্রসূতি স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত। যে মায়েরা গর্ভবতী হচ্ছেন, তাঁদের প্রসবের সংকট বা প্রসব পরবর্তী সংকট অনেক অনেক বেশি। চিকিৎসকেরা সেবা নিশ্চিত করতে পারছেন না। বিশেষ করে একলামশিয়ার রোগী বেশি দেখা দিচ্ছে। গর্ভবতী মায়েদের সেবা নিশ্চিতে বেগ পেতে হচ্ছে। এই কারণে করোনা মহামারির মধ্যে পরিবার পরিকল্পনা কী হবে এটার একটি পরিকল্পনা থাকা দরকার। আমরা লক্ষ্য করছি যে, এই কারণে করোনায় মাতৃমৃত্যু হার বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও যুক্ত ছিলেন, স্বাস্থ্যসচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসচিব আলী নুর।
কোভিড মহামারির মধ্যে দেশে জন্মনিয়ন্ত্রণ উপকরণের ব্যবহার বেড়েছে। স্বাভাবিক সময়ে এসব উপকরণের ব্যবহার ৮ শতাংশ থাকলেও মহামারিকালে তা ৭ গুণ বেড়ে ৬৪ শতাংশে দাঁড়িয়েছে।
বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস উপলক্ষে আজ রোববার দুপুরে এক ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক এ তথ্য জানান।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, এই করোনার সময়েও এটি বিতরণের কাজ পরিবার পরিকল্পনার কর্মীরা অব্যাহত রেখেছেন। মহামারির মধ্যেই স্বাস্থ্য কর্মীরা দুরূহ কাজটি করেছেন। তবে করোনা মহামারির এ সময়ে দেশে গরিব ও গ্রামীণ পরিবারগুলোয় কিশোরীদের গর্ভধারণ বেড়েছে। দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে বাল্যবিবাহ বেড়েছে।
তবে আশার কথা হচ্ছে, করোনায় স্বাভাবিক প্রসব বেড়েছে। কোভিড আক্রান্ত হওয়া ভয়ে অনেকেই হাসপাতালে আসেননি। এ কারণে সিজার অনেক কমে এসেছে। মন্ত্রী বলেন, তবুও আমরা চেষ্টা করেছি হাসপাতালে সুচিকিৎসা নিশ্চিত করার।
করোনার মধ্যে দেশে বাল্যবিবাহ বেড়ে যাওয়ার কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেন, করোনায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় দেশে দরিদ্র ও নিম্ন আয়ের পরিবারের মধ্যে বাল্যবিবাহ বেড়েছে। এটা কাম্য নয়। করোনাকালে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। করোনার মধ্যে পারিবারিক কলহ বেড়েছে, বিশেষ করে নারী নির্যাতন ও শিশুদের অবহেলা। এটা শুধু আমাদের দেশে নয়, গোটা বিশ্বেই বেড়েছে।
দেশে টিকার সংকট নেই জানিয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, টিকার কোনো সংকট নেই, সবাই টিকা নেবেন, মাস্ক পরবেন। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবেন।
অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাশার খুরশীদ আলম বলেন, করোনায় আমরা প্রসূতি স্বাস্থ্য নিয়ে চিন্তিত। যে মায়েরা গর্ভবতী হচ্ছেন, তাঁদের প্রসবের সংকট বা প্রসব পরবর্তী সংকট অনেক অনেক বেশি। চিকিৎসকেরা সেবা নিশ্চিত করতে পারছেন না। বিশেষ করে একলামশিয়ার রোগী বেশি দেখা দিচ্ছে। গর্ভবতী মায়েদের সেবা নিশ্চিতে বেগ পেতে হচ্ছে। এই কারণে করোনা মহামারির মধ্যে পরিবার পরিকল্পনা কী হবে এটার একটি পরিকল্পনা থাকা দরকার। আমরা লক্ষ্য করছি যে, এই কারণে করোনায় মাতৃমৃত্যু হার বেড়েছে।
অনুষ্ঠানে আরও যুক্ত ছিলেন, স্বাস্থ্যসচিব লোকমান হোসেন মিয়া, স্বাস্থ্য ও শিক্ষাসচিব আলী নুর।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১০ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
১২ ঘণ্টা আগে