নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় পার্টির সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেছেন, ‘সন্ত্রাস, মাদক—এগুলো নিম্নশ্রেণির ছেলেমেয়েগুলোর জন্যই হয়।’ জাতীয় সংসদে আজ বুধবার তিনি এমন কথা বলেছেন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম আজ বুধবার জাতীয় সংসদে জেলা পরিষদ (সংশোধন) বিল, ২০২২ উত্থাপন করেন। সেই বিলের সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নেন রওশন আরা মান্নান। তাঁর দাবি, দেশে শিক্ষিত মানুষের ছেলেমেয়ে কমছে আর বস্তির ছেলেমেয়ে বাড়ছে। দেশে জরিপ করলেই এর সত্যতা পাওয়া যাবে বলে মনে করেন এই সংসদ সদস্য। এহেন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে দেশে শ্রেণিসংঘাতের আশঙ্কার কথা জানান জাপার এই সাংসদ।
দেশের শহরাঞ্চলের বস্তি ও নিম্ন শ্রেণির জনসংখ্যা বাড়ছে দাবি করে রওশন আরা মান্নান বলেন, ‘এখানে বস্তি ও নিম্নশ্রেণির মানুষের জনসংখ্যা বৃদ্ধি হচ্ছে। আর উচ্চপর্যায়ের লোক, মধ্যবিত্ত, যাদের সন্তান দেশে ডাক্তার হতে পারবে, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবে, বৈজ্ঞানিক হতে পারবে, দেশকে কিছু দিতে পারবে, এদের সংখ্যা বাড়ছে না। এদের সংখ্যা দিনে দিনে কমছে। বড় বড় বাড়িগুলো, গুলশান-বনানীতে খালি এক বা দুইজন মানুষ।’
বস্তি বা দেশের ‘চতুর্থ বা তৃতীয় শ্রেণি’র কাজ করা ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যসংখ্যা বাড়ছে বলে দাবি করেন রওশন আরা মান্নান। তিনি বলেন ‘তাদের ৪টা, ৫টা, ১০টা, ১১টা করে সংখ্যা বাড়ছে।...তারা একজনকে গার্মেন্টেসে কাজে দেয়, মেকানিক বানায়। পয়সার জন্য এগুলো বাড়ছে। কোনো শিক্ষাদীক্ষা নেই।’
জাপার এই সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘এমন একদিন আসবে, কয়েক বছর পরে শ্রেণিসংঘাত সৃষ্টি হবে। শিক্ষিত মানুষের ছেলেমেয়ে কম, বস্তির ছেলেমেয়ে অনেক বেশি। তারা সব বাড়িঘর দখল করতে আসবে। আর বলবে, তোমাদের ছেলেমেয়ে কম, আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক করো। একটা বিরাট শ্রেণিসংঘাত সৃষ্টি করবে।’
জনসংখ্যা কমানোর জন্য এখন থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আরও প্রচার-প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান রওশন আরা মান্নান। তিনি বলেন, ‘প্রচার করলে ভালো হবে দেশের জন্য।’
জাতীয় পার্টির সংরক্ষিত নারী আসনের সংসদ সদস্য রওশন আরা মান্নান বলেছেন, ‘সন্ত্রাস, মাদক—এগুলো নিম্নশ্রেণির ছেলেমেয়েগুলোর জন্যই হয়।’ জাতীয় সংসদে আজ বুধবার তিনি এমন কথা বলেছেন।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী তাজুল ইসলাম আজ বুধবার জাতীয় সংসদে জেলা পরিষদ (সংশোধন) বিল, ২০২২ উত্থাপন করেন। সেই বিলের সংশোধনী প্রস্তাবের ওপর আলোচনায় অংশ নেন রওশন আরা মান্নান। তাঁর দাবি, দেশে শিক্ষিত মানুষের ছেলেমেয়ে কমছে আর বস্তির ছেলেমেয়ে বাড়ছে। দেশে জরিপ করলেই এর সত্যতা পাওয়া যাবে বলে মনে করেন এই সংসদ সদস্য। এহেন পরিস্থিতিতে ভবিষ্যতে দেশে শ্রেণিসংঘাতের আশঙ্কার কথা জানান জাপার এই সাংসদ।
দেশের শহরাঞ্চলের বস্তি ও নিম্ন শ্রেণির জনসংখ্যা বাড়ছে দাবি করে রওশন আরা মান্নান বলেন, ‘এখানে বস্তি ও নিম্নশ্রেণির মানুষের জনসংখ্যা বৃদ্ধি হচ্ছে। আর উচ্চপর্যায়ের লোক, মধ্যবিত্ত, যাদের সন্তান দেশে ডাক্তার হতে পারবে, ইঞ্জিনিয়ার হতে পারবে, বৈজ্ঞানিক হতে পারবে, দেশকে কিছু দিতে পারবে, এদের সংখ্যা বাড়ছে না। এদের সংখ্যা দিনে দিনে কমছে। বড় বড় বাড়িগুলো, গুলশান-বনানীতে খালি এক বা দুইজন মানুষ।’
বস্তি বা দেশের ‘চতুর্থ বা তৃতীয় শ্রেণি’র কাজ করা ব্যক্তিদের পরিবারের সদস্যসংখ্যা বাড়ছে বলে দাবি করেন রওশন আরা মান্নান। তিনি বলেন ‘তাদের ৪টা, ৫টা, ১০টা, ১১টা করে সংখ্যা বাড়ছে।...তারা একজনকে গার্মেন্টেসে কাজে দেয়, মেকানিক বানায়। পয়সার জন্য এগুলো বাড়ছে। কোনো শিক্ষাদীক্ষা নেই।’
জাপার এই সংসদ সদস্য আরও বলেন, ‘এমন একদিন আসবে, কয়েক বছর পরে শ্রেণিসংঘাত সৃষ্টি হবে। শিক্ষিত মানুষের ছেলেমেয়ে কম, বস্তির ছেলেমেয়ে অনেক বেশি। তারা সব বাড়িঘর দখল করতে আসবে। আর বলবে, তোমাদের ছেলেমেয়ে কম, আমাদের সঙ্গে সম্পর্ক করো। একটা বিরাট শ্রেণিসংঘাত সৃষ্টি করবে।’
জনসংখ্যা কমানোর জন্য এখন থেকে স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়কে আরও প্রচার-প্রচারণা চালানোর আহ্বান জানান রওশন আরা মান্নান। তিনি বলেন, ‘প্রচার করলে ভালো হবে দেশের জন্য।’
আন্তঃরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা। দুই দেশের গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে গুম হওয়া ব্যক্তিদের আদান-প্রদান করত। গুম কমিশনের দ্বিতীয় প্রতিবেদনে এমন তথ্য উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেরাষ্ট্রপতিকে প্রধান বিচারপতির পরিবর্তে স্পিকারের শপথ পড়ানোর বিধান নিয়ে জারি করা রুল শুনানির জন্য আগামী ৭ জুলাই দিন ধার্য করা হয়েছে। ওইদিন বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে বলে সোমবার আজকের পত্রিকাকে জানান রিটকারীর আইনজীবী ওমর ফারুক।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার চীন ও পাকিস্তানের সঙ্গে একটি ত্রিপক্ষীয় সহযোগিতা ব্যবস্থা তৈরির উদ্যোগে বাংলাদেশকে ‘যুক্ত’ করায় দেশ দুটি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, ভারতসহ কিছু দেশের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক, আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ঝামেলা বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগেফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
১২ ঘণ্টা আগে