ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইনের আওতায় বাংলাদেশে ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দেওয়া যাবে। ওয়েবসাইটে, ই-মেইলে ও ফ্যাক্সসহ ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বা অন্য কোনো উপায়ে লিখিত অভিযোগ দিতে হবে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইনের, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, ‘যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন।’
যেখানে অভিযোগ দায়ের করা যাবে
যেভাবে অভিযোগ দিতে হবে
অভিযোগকারী তাঁর পূর্ণাঙ্গ নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, ফোন, ফ্যাক্স ও ই-মেইল নম্বর (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখ করবেন। অভিযোগের সাথে পণ্য বা সেবা ক্রয়ের রশিদ সংযুক্ত করতে হবে।
অভিযোগ ফরমের লাল তারকাচিহ্নিত ঘরগুলো অবশ্যই পূরণ করতের হবে। ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণ সংযুক্ত করে জমা দিতে পারবেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানার আছে যা যা
জাতীয় ভোক্তা অধিকার অভিযোগ গ্রহণের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সম্পন্ন হয়। সঠিক অভিযোগ নিষ্পত্তিতে জরিমানাকৃত টাকার ২৫ শতাংশ পাবেন অভিযোগকারী।
অভিযোগ দাখিলের পর ট্র্যাকিং নম্বর দেওয়া হবে, যেটা ব্যবহার করে অভিযোগের অগ্রগতি জানা যাবে। অভিযোগ ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হবে।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অনলাইনে অভিযোগ করতে লিংকে ক্লিক করুন
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইনের আওতায় বাংলাদেশে ভোক্তার অধিকার লঙ্ঘনের যে কোনো অভিযোগ ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে দেওয়া যাবে। ওয়েবসাইটে, ই-মেইলে ও ফ্যাক্সসহ ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে বা অন্য কোনো উপায়ে লিখিত অভিযোগ দিতে হবে।
ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ আইনের, ২০০৯ এর ধারা ৭৬ (১) অনুযায়ী, ‘যে কোন ব্যক্তি, যিনি, সাধারণভাবে একজন ভোক্তা বা ভোক্তা হইতে পারেন, এই অধ্যাদেশের অধীন ভোক্তা-অধিকার বিরোধী কার্য সম্পর্কে মহাপরিচালক বা এতদুদ্দেশ্যে মহাপরিচালকের নিকট ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে অবহিত করিয়া লিখিত অভিযোগ দায়ের করিতে পারিবেন।’
যেখানে অভিযোগ দায়ের করা যাবে
যেভাবে অভিযোগ দিতে হবে
অভিযোগকারী তাঁর পূর্ণাঙ্গ নাম, পিতা ও মাতার নাম, ঠিকানা, ফোন, ফ্যাক্স ও ই-মেইল নম্বর (যদি থাকে) এবং পেশা উল্লেখ করবেন। অভিযোগের সাথে পণ্য বা সেবা ক্রয়ের রশিদ সংযুক্ত করতে হবে।
অভিযোগ ফরমের লাল তারকাচিহ্নিত ঘরগুলো অবশ্যই পূরণ করতের হবে। ফরমের সাথে প্রয়োজনীয় তথ্যপ্রমাণ সংযুক্ত করে জমা দিতে পারবেন।
অভিযোগের বিষয়ে জানার আছে যা যা
জাতীয় ভোক্তা অধিকার অভিযোগ গ্রহণের প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ বিনামূল্যে সম্পন্ন হয়। সঠিক অভিযোগ নিষ্পত্তিতে জরিমানাকৃত টাকার ২৫ শতাংশ পাবেন অভিযোগকারী।
অভিযোগ দাখিলের পর ট্র্যাকিং নম্বর দেওয়া হবে, যেটা ব্যবহার করে অভিযোগের অগ্রগতি জানা যাবে। অভিযোগ ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে নিষ্পত্তি করা হবে।
জাতীয় ভোক্তা-অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরে অনলাইনে অভিযোগ করতে লিংকে ক্লিক করুন
শ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৩ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১৫ ঘণ্টা আগে