ভারতের নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সাংবাদিক ফয়সাল মাহমুদকে নয়া দিল্লিতে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়। আগামী দুই বছরের জন্য তাঁদের প্রেস মিনিস্টার পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নয়া দিল্লিতে নিয়োগ পাওয়া ফয়সাল মাহমুদ ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। তিনি এর আগে, নয়া দিল্লিতে প্রেস মিনিস্টারে দায়িত্ব পালন করা শাবান মাহমুদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ফয়সাল মাহমুদের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। তিনি কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন পুরস্কারও পেয়েছেন। তিনি আল জাজিরা, নিক্কেই এশিয়া, টিআরটি ওয়ার্ল্ড, এশিয়া টাইমস, ভাইস নিউজ, ভয়েস অব আমেরিকা এবং দ্য ওয়্যারসহ একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে কাজ করেন।
এ ছাড়া তিনি তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা আনাদোলুর বাংলাদেশ প্রতিনিধি।
ফয়সাল মাহমুদ বিএনপির সহ–আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাহিদুল খানের প্রকাশনায় অনলাইনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘বাংলা আউটলুকের’ ইংরেজি সংস্করণের সম্পাদক।
প্রকৌশলী ফয়সাল মাহমুদ প্রযুক্তি বিষয়ক লেখায় পারদর্শী হলেও তাঁর প্রধান আগ্রহ সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে। তিনি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রোহিঙ্গা সংকটসহ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনাগুলো নিয়ে বিস্তৃত প্রতিবেদন করেছেন। তিনি জেফারসন ফেলোশিপ, অ্যাডেনাওয়ার ফেলোশিপ এবং থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন ফেলোশিপসহ বিভিন্ন ফেলোশিপ পেয়েছেন। তিনি বর্তমানে ফিনটেক ম্যাগাজিনের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন।
নিক্কেই এশিয়ায় প্রকাশিত তাঁর একটি প্রতিবেদনের জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এসএবিইডব্লিউ পুরস্কার পেয়েছেন। ফয়সাল মাহমুদ বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া-বিজেআইএমের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং এই সংগঠনের ‘থার্ড আই’ সাময়িকীর প্রধান সম্পাদক।
ফয়সাল বাংলাদেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক উপাচার্য ড. মো. আলী মুর্তুজার কনিষ্ঠ পুত্র এবং ১৯৬৯ সালের গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের (শহীদ আসাদ) ভাতিজা।
ভারতের নয়া দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার নিয়োগ দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সাংবাদিক ফয়সাল মাহমুদকে নয়া দিল্লিতে এই পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পৃথক প্রজ্ঞাপনে এ কথা জানানো হয়। আগামী দুই বছরের জন্য তাঁদের প্রেস মিনিস্টার পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, অন্য যেকোনো পেশা, ব্যবসা কিংবা সরকারি, আধা সরকারি, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা সংগঠনের সঙ্গে কর্ম-সম্পর্ক পরিত্যাগের শর্তে যোগদানের তারিখ থেকে দুই বছর মেয়াদে তাঁদের নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
নয়া দিল্লিতে নিয়োগ পাওয়া ফয়সাল মাহমুদ ফ্রিল্যান্স সাংবাদিক। তিনি এর আগে, নয়া দিল্লিতে প্রেস মিনিস্টারে দায়িত্ব পালন করা শাবান মাহমুদের স্থলাভিষিক্ত হবেন।
ফয়সাল মাহমুদের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে কাজ করার অভিজ্ঞতা আছে। তিনি কাজের স্বীকৃতি হিসেবে বিভিন্ন পুরস্কারও পেয়েছেন। তিনি আল জাজিরা, নিক্কেই এশিয়া, টিআরটি ওয়ার্ল্ড, এশিয়া টাইমস, ভাইস নিউজ, ভয়েস অব আমেরিকা এবং দ্য ওয়্যারসহ একাধিক আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে কাজ করেন।
এ ছাড়া তিনি তুরস্কের রাষ্ট্রীয় বার্তাসংস্থা আনাদোলুর বাংলাদেশ প্রতিনিধি।
ফয়সাল মাহমুদ বিএনপির সহ–আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাহিদুল খানের প্রকাশনায় অনলাইনভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ‘বাংলা আউটলুকের’ ইংরেজি সংস্করণের সম্পাদক।
প্রকৌশলী ফয়সাল মাহমুদ প্রযুক্তি বিষয়ক লেখায় পারদর্শী হলেও তাঁর প্রধান আগ্রহ সামাজিক ও রাজনৈতিক বিষয়ে। তিনি বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে রোহিঙ্গা সংকটসহ গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ঘটনাগুলো নিয়ে বিস্তৃত প্রতিবেদন করেছেন। তিনি জেফারসন ফেলোশিপ, অ্যাডেনাওয়ার ফেলোশিপ এবং থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশন ফেলোশিপসহ বিভিন্ন ফেলোশিপ পেয়েছেন। তিনি বর্তমানে ফিনটেক ম্যাগাজিনের নির্বাহী সম্পাদক হিসেবে কাজ করছেন।
নিক্কেই এশিয়ায় প্রকাশিত তাঁর একটি প্রতিবেদনের জন্য তিনি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক এসএবিইডব্লিউ পুরস্কার পেয়েছেন। ফয়সাল মাহমুদ বাংলাদেশি জার্নালিস্টস ইন ইন্টারন্যাশনাল মিডিয়া-বিজেআইএমের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং এই সংগঠনের ‘থার্ড আই’ সাময়িকীর প্রধান সম্পাদক।
ফয়সাল বাংলাদেশের প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) সাবেক উপাচার্য ড. মো. আলী মুর্তুজার কনিষ্ঠ পুত্র এবং ১৯৬৯ সালের গণ–অভ্যুত্থানের শহীদ আমানুল্লাহ মোহাম্মদ আসাদুজ্জামানের (শহীদ আসাদ) ভাতিজা।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
১০ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩৬ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে