নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন করে ২ হাজার ৪১২ কোটি টাকা বেড়েছে পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয়। এতে প্রকল্পটির মূল ব্যয় ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা।
আজ মঙ্গলবার পদ্মা সেতু প্রকল্পের তৃতীয় সংশোধনীতে এই ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। পদ্মা সেতু প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধিত ব্যয় ছিল ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
একনেক সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেন, সরকার কর্তৃক বিভিন্ন সময় ভ্যাট ও আয়করের হার বাড়ায় সেতু ও নদীশাসন কাজের পরামর্শক ব্যয় বেড়েছে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ বেড়েছে। মূল সেতুর পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ এবং আনুষঙ্গিক সিভিল কাজের জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে হয়েছে। সেতুটির শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে ব্যয় হয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার মান বেড়েছে, মূল সেতু ও নদীশাসন কাজের ঠিকাদারদের টাকা আটকে আছে, মূল সেতুর পাইলের ডিজাইন পরিবর্তন হয়েছে। এসব কারণে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে।
সেতুর নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে গত রোববার পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, আগের তুলনায় ডলারের দাম বেড়েছে। নদীশাসনের কাজ বাকি আছে, ঠিকাদারের অনেক পাওনা এখনো বাকি আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন খাতের ব্যয়ও বেড়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন বলছে, আগামী জুনেই এ প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। মূল সেতুর কাজ শতভাগ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৯৫ ভাগ। এই অবস্থায় তৃতীয় সংশোধনীতে মেয়াদও এক বছর বাড়ানো হয়েছে।
২০০৭ সালে অনুমোদন পাওয়া পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের মূল ব্যয় ছিল ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা, ২০১৫ সালে জুনের মধ্যে তা শেষ হওয়ার কথা ছিল। এ পর্যন্ত প্রকল্পটিতে চারবার সময় ও ছয়বার মেয়াদ বেড়েছে।
নতুন করে ২ হাজার ৪১২ কোটি টাকা বেড়েছে পদ্মা সেতু প্রকল্পের ব্যয়। এতে প্রকল্পটির মূল ব্যয় ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩২ হাজার ৬০৫ কোটি টাকা।
আজ মঙ্গলবার পদ্মা সেতু প্রকল্পের তৃতীয় সংশোধনীতে এই ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব অনুমোদন করেছে জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি একনেক। পদ্মা সেতু প্রকল্পের দ্বিতীয় সংশোধিত ব্যয় ছিল ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি ৩৯ লাখ টাকা।
একনেক সভা শেষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা কমিশনের ভৌত অবকাঠামো বিভাগের সদস্য মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেন, সরকার কর্তৃক বিভিন্ন সময় ভ্যাট ও আয়করের হার বাড়ায় সেতু ও নদীশাসন কাজের পরামর্শক ব্যয় বেড়েছে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ বেড়েছে। মূল সেতুর পরিচালন ও রক্ষণাবেক্ষণ এবং আনুষঙ্গিক সিভিল কাজের জন্য অতিরিক্ত কাজ করতে হয়েছে। সেতুটির শুভ উদ্বোধন উপলক্ষে ব্যয় হয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার মান বেড়েছে, মূল সেতু ও নদীশাসন কাজের ঠিকাদারদের টাকা আটকে আছে, মূল সেতুর পাইলের ডিজাইন পরিবর্তন হয়েছে। এসব কারণে ব্যয় বাড়ানো হয়েছে।
সেতুর নির্মাণ ব্যয় বৃদ্ধির কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে গত রোববার পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের পরিচালক শফিকুল ইসলাম বলেন, আগের তুলনায় ডলারের দাম বেড়েছে। নদীশাসনের কাজ বাকি আছে, ঠিকাদারের অনেক পাওনা এখনো বাকি আছে। এ ছাড়া বিভিন্ন খাতের ব্যয়ও বেড়েছে।
পরিকল্পনা কমিশন বলছে, আগামী জুনেই এ প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা ছিল। মূল সেতুর কাজ শতভাগ শেষ হলেও প্রকল্পের কাজ হয়েছে ৯৫ ভাগ। এই অবস্থায় তৃতীয় সংশোধনীতে মেয়াদও এক বছর বাড়ানো হয়েছে।
২০০৭ সালে অনুমোদন পাওয়া পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্পের মূল ব্যয় ছিল ১০ হাজার ১৬১ কোটি টাকা, ২০১৫ সালে জুনের মধ্যে তা শেষ হওয়ার কথা ছিল। এ পর্যন্ত প্রকল্পটিতে চারবার সময় ও ছয়বার মেয়াদ বেড়েছে।
রেলযাত্রা নিয়ে মানুষের ভোগান্তির গল্পের শেষ নেই। সময়মতো ট্রেন না ছাড়া, দরকারি টিকিট না পাওয়া, অপরিচ্ছন্ন আসন, নোংরা প্ল্যাটফর্ম— এমন অভিযোগের দীর্ঘ তালিকা রয়েছে যাত্রী-মনে। ট্রেনে ও স্টেশনে সেসব অভিযোগ জানানোর জন্য রয়েছে বড় আকারের রুলটানা খাতা, যার সরকারি নাম ‘কমপ্লেইন রেজিস্ট্রার বুক’।
২৯ মিনিট আগেঅবশেষে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড কেনার জট খুলছে। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী মাসের (সেপ্টেম্বর) প্রথম সপ্তাহ থেকে ব্ল্যাংক স্মার্ট কার্ড হাতে পাবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। আইডেনটিফিকেশন সিস্টেম ফর এনহ্যান্সিং অ্যাকসেস টু সার্ভিসেস (আইডিইএ) দ্বিতীয় পর্যায় প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৩৬ লাখ ৩৪ হাজার কার্ড কিনছে...
২ ঘণ্টা আগেবিবৃতিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি সংবাদপত্রে প্রকাশিত কিছু প্রতিবেদন অন্তর্বর্তী সরকারের নজরে এসেছে, যেখানে সাবেক সরকারি কর্মকর্তা এ বি এম আব্দুস সাত্তার নাম উল্লেখ না করে কয়েকজন উপদেষ্টার বিরুদ্ধে ভিত্তিহীন অভিযোগ উত্থাপন করেছেন। আমরা এই অভিযোগ দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছি। প্রমাণ উপস্থাপন বা ব্যক্তিদের...
৯ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপের মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদ তৈরির প্রক্রিয়া চলছে। এ প্রক্রিয়া চলমান থাকা অবস্থাতেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সম্ভাব্য সময়সীমা ঘোষণা করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য ডিসেম্বরের শুরুতে তফসিল ঘোষণা হতে পারে বলে জানিয়েছে
১ দিন আগে