অনলাইন ডেস্ক
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ডলার সন্ধান করে ফেরত আনতে আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইসহ সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈঠক হবে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। আজ রোববার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
পাচারকৃত টাকা ফেরত আনা সরকারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘টাকা যেভাবে হোক ফেরত আনার চেষ্টা করব। সেই অনুযায়ী ১০ ডিসেম্বর থেকে অনেকগুলো কাজ শুরু হয়ে যাচ্ছে। এফবিআইসহ আন্তর্জাতিক যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের সঙ্গে অনেক ধরনের বৈঠক হচ্ছে, কথা হবে। আমাদের পুরো ফোকাস থাকবে টাকাটা কীভাবে ফেরত আনা যায়। তবে টাকা তো চুরি করে নিয়ে গেছে, সেটা আগে সন্ধান করতে হবে।’
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের শাসনামলে অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি রোববারই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। ওই প্রতিবেদনে গত দেড় দশকে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হয় বলে তুলে ধরা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে কমিটি বলেছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে হওয়া দুর্নীতি, লুটপাট ও পরিসংখ্যানগত কারসাজির মাত্রা দেখে তাঁরা আতঙ্কিত হয়েছেন। শেখ হাসিনার দুর্নীতিপূর্ণ শাসন দেশকে দুর্নীতিপরায়ণ অবস্থায় রেখে গেছে।
অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করবে বলে জানান শফিকুল আলম। প্রতিবেদন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের ‘উন্নয়নের গল্পের ময়নাতদন্ত’ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, ‘ময়নাতদন্তে ভয়াবহ চিত্র বেরিয়ে এসেছে। আমাদের চোখের সামনে দিয়ে লুটপাট চলেছে। লুটপাটতন্ত্র জারি হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের অনেকই এটার বৈধতাও দিয়েছেন। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে।’
শ্বেতপত্রে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতির যে চিত্র উঠে এসেছে, তাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস আতঙ্কিত হয়েছেন জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছে, এটা রক্ত হিম করার মতো অবস্থা। বাংলাদেশের জনগণের ট্যাক্সের টাকা এটা। দেশের অনেক গরিব মানুষের টাকা এরা লুটপাট করেছে।’
তবে লুটপাটকারীদের সংখ্যা খুব বেশি নয় জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘সেখান রাজনৈতিক ব্যক্তি, আমলা, অলিগার্ক কিছু ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁদের যোগসাজশে এ টাকা পাচার হয়েছে, যার বৈধতা দিয়েছিলেন অনেক সাংবাদিক।’
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে দেশ থেকে পাচার হওয়া ডলার সন্ধান করে ফেরত আনতে আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে মার্কিন তদন্ত সংস্থা এফবিআইসহ সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বৈঠক হবে জানিয়েছে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। আজ রোববার রাজধানীতে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
পাচারকৃত টাকা ফেরত আনা সরকারের অন্যতম প্রতিশ্রুতি উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, ‘টাকা যেভাবে হোক ফেরত আনার চেষ্টা করব। সেই অনুযায়ী ১০ ডিসেম্বর থেকে অনেকগুলো কাজ শুরু হয়ে যাচ্ছে। এফবিআইসহ আন্তর্জাতিক যেসব প্রতিষ্ঠান কাজ করে তাদের সঙ্গে অনেক ধরনের বৈঠক হচ্ছে, কথা হবে। আমাদের পুরো ফোকাস থাকবে টাকাটা কীভাবে ফেরত আনা যায়। তবে টাকা তো চুরি করে নিয়ে গেছে, সেটা আগে সন্ধান করতে হবে।’
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের শাসনামলে অর্থনীতির পরিস্থিতি নিয়ে শ্বেতপত্র প্রণয়নে অর্থনীতিবিদ ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্যের নেতৃত্বে গঠিত কমিটি রোববারই প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে প্রতিবেদন হস্তান্তর করেন। ওই প্রতিবেদনে গত দেড় দশকে প্রতিবছর গড়ে ১৬ বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হয় বলে তুলে ধরা হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে এ তথ্য জানানো হয়।
প্রতিবেদনে কমিটি বলেছে, শেখ হাসিনার শাসনামলে হওয়া দুর্নীতি, লুটপাট ও পরিসংখ্যানগত কারসাজির মাত্রা দেখে তাঁরা আতঙ্কিত হয়েছেন। শেখ হাসিনার দুর্নীতিপূর্ণ শাসন দেশকে দুর্নীতিপরায়ণ অবস্থায় রেখে গেছে।
অর্থনৈতিক শ্বেতপত্র প্রণয়ন কমিটি সোমবার সংবাদ সম্মেলন করে তাদের প্রতিবেদন প্রকাশ করবে বলে জানান শফিকুল আলম। প্রতিবেদন আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের ‘উন্নয়নের গল্পের ময়নাতদন্ত’ বলে উল্লেখ করেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব বলেন, ‘ময়নাতদন্তে ভয়াবহ চিত্র বেরিয়ে এসেছে। আমাদের চোখের সামনে দিয়ে লুটপাট চলেছে। লুটপাটতন্ত্র জারি হয়েছিল। দুর্ভাগ্যবশত আমাদের অনেকই এটার বৈধতাও দিয়েছেন। বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বিদেশে পাচার হয়েছে।’
শ্বেতপত্রে আওয়ামী লীগ সরকারের দুর্নীতির যে চিত্র উঠে এসেছে, তাতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস আতঙ্কিত হয়েছেন জানিয়ে শফিকুল আলম বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা বলেছে, এটা রক্ত হিম করার মতো অবস্থা। বাংলাদেশের জনগণের ট্যাক্সের টাকা এটা। দেশের অনেক গরিব মানুষের টাকা এরা লুটপাট করেছে।’
তবে লুটপাটকারীদের সংখ্যা খুব বেশি নয় জানিয়ে প্রেস সচিব বলেন, ‘সেখান রাজনৈতিক ব্যক্তি, আমলা, অলিগার্ক কিছু ব্যবসায়ী ছিলেন। তাঁদের যোগসাজশে এ টাকা পাচার হয়েছে, যার বৈধতা দিয়েছিলেন অনেক সাংবাদিক।’
রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার ও অপূর্ব জাহাঙ্গীর।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
১ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৩ ঘণ্টা আগে