কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটেনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেলকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের সম্প্রতি প্রকাশিত মানবাধিকার প্রতিবেদনের জের ধরে তাঁকে তলব করা হয়। বাংলাদেশ সরকার অথবা ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর এবং অপ্রীতিকর বিবৃতি দেওয়া থেকে ব্রিটিশ সরকারকে বিরত থাকার জন্যও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইইউ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেলকে তলব করে ব্রিটেনের ২০২০ সালের মানবাধিকার প্রতিবেদন নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। এ সময়ে প্রতিবেদন নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিও তুলে ধরা হয় জাভেদ পাটেলের কাছে।
জাভেদ প্যাটেলকে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বর্তমান পরিস্থিতিকে প্রতিবেদনে ‘গৃহবন্দী’ উল্লেখ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর। বেগম জিয়ার ভাইয়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি আইন অনুযায়ী সরকার তাঁর সাজা স্থগিত করে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ও চিকিৎসা নেওয়ার শর্ত সাপেক্ষে বেগম জিয়াকে মুক্ত করে। তাঁর এ মুক্তি ছিল শর্ত সাপেক্ষে এবং ছয় মাসের। পরবর্তিতে দুই বার ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে এবং ২০২১ সালের মার্চে তা বৃদ্ধি করা হয়। এ বিষয়গুলো ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
এ ধরনের কোনো বিষয়ে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি থাকলে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, নারী ও শিশুর নিরাপত্তা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। বরং সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতায় আরও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সেই সঙ্গে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) ব্যবহার উদ্বেগের কারণ হয়ে রয়েছে।
ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটেনের ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেলকে তলব করেছে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের সম্প্রতি প্রকাশিত মানবাধিকার প্রতিবেদনের জের ধরে তাঁকে তলব করা হয়। বাংলাদেশ সরকার অথবা ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের বিরুদ্ধে বিভ্রান্তিকর এবং অপ্রীতিকর বিবৃতি দেওয়া থেকে ব্রিটিশ সরকারকে বিরত থাকার জন্যও পরামর্শ দেওয়া হয়েছে তাঁকে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
এতে জানানো হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পশ্চিম ইউরোপ ও ইইউ অনুবিভাগের মহাপরিচালক ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার জাভেদ প্যাটেলকে তলব করে ব্রিটেনের ২০২০ সালের মানবাধিকার প্রতিবেদন নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ। এ সময়ে প্রতিবেদন নিয়ে সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিও তুলে ধরা হয় জাভেদ পাটেলের কাছে।
জাভেদ প্যাটেলকে বলা হয়, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার বর্তমান পরিস্থিতিকে প্রতিবেদনে ‘গৃহবন্দী’ উল্লেখ করা হয়েছে, যা সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর। বেগম জিয়ার ভাইয়ের আবেদনের প্রেক্ষিতে ১৮৯৮ সালের ফৌজদারি আইন অনুযায়ী সরকার তাঁর সাজা স্থগিত করে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে বিদেশ ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা ও চিকিৎসা নেওয়ার শর্ত সাপেক্ষে বেগম জিয়াকে মুক্ত করে। তাঁর এ মুক্তি ছিল শর্ত সাপেক্ষে এবং ছয় মাসের। পরবর্তিতে দুই বার ২০২০ সালের সেপ্টেম্বরে এবং ২০২১ সালের মার্চে তা বৃদ্ধি করা হয়। এ বিষয়গুলো ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে বুঝিয়ে দেওয়া হয়।
এ ধরনের কোনো বিষয়ে কোনো ধরনের বিভ্রান্তি থাকলে সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করার জন্য ব্রিটিশ ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনারকে পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে মত প্রকাশের স্বাধীনতা, নারী ও শিশুর নিরাপত্তা, সংবাদপত্রের স্বাধীনতাসহ সামগ্রিক মানবাধিকার পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হয়নি। বরং সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতায় আরও কঠোর অবস্থান নিয়েছে। সেই সঙ্গে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের (ডিএসএ) ব্যবহার উদ্বেগের কারণ হয়ে রয়েছে।
সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৩ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৫ ঘণ্টা আগেদূতাবাস বলছে, তেহরানসহ ইরানের বিভিন্ন স্থানে বৈধ ও অবৈধভাবে অবস্থান করছেন প্রায় আড়াই হাজার বাংলাদেশি। তাঁদের মধ্যে ২০০ শিক্ষার্থী, দূতাবাসের কূটনীতিক কর্মী, তাঁদের পরিবারসহ প্রায় ৪০ জন, চিকিৎসার জন্য সেখানে যাওয়া কিছু রোগীসহ প্রায় ৩০০ জনের নিরাপত্তা ও অন্যান্য ঝুঁকি তুলনামূলকভাবে বেশি।
৫ ঘণ্টা আগে