অনলাইন ডেস্ক
গত বছরের চেয়ে কেজিপ্রতি ৩ টাকা বাড়িয়ে চলতি আমন মৌসুমে ১০ লাখ টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে অ্যাপসের মাধ্যমে ধান কেনা হবে সাড়ে তিন লাখ টন। নির্ধারিত মিলগুলো থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদের সম্মেলনকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটি (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সচিব জানান, এবার আমন মৌসুমে সরকারের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৭ ও আতপ চাল ৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান ও সেদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে। আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত।
উৎপাদন খরচ গত বছরের চেয়ে দুই থেকে আড়াই টাকা বেড়েছে বিবেচনায় নিয়ে ফসলের দাম কেজিতে তিন টাকা করে বাড়ানো হয়েছে বলে জানান সচিব।
গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন চাল-ধান কেনার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল ২ লাখ টন ধান ও ৫ লাখ টন চাল। ওই বছর ৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং এক লাখ টন আতপ চাল ৪৩ টাকা কেজি দরে কেনা হয়েছিল। ৩০ টাকা কেজি দরে ধান কেনা হয়েছিল দুই লাখ টন।
এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে ৫ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৩ লাখ টন জি-টু-জি পদ্ধতিতে এবং ২ লাখ টন উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়। তা না হলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।’
গত বছরের চেয়ে কেজিপ্রতি ৩ টাকা বাড়িয়ে চলতি আমন মৌসুমে ১০ লাখ টন ধান ও চাল সংগ্রহ করবে খাদ্য মন্ত্রণালয়। এর মধ্যে সরাসরি কৃষকের কাছ থেকে অ্যাপসের মাধ্যমে ধান কেনা হবে সাড়ে তিন লাখ টন। নির্ধারিত মিলগুলো থেকে সাড়ে পাঁচ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং এক লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে।
গতকাল বুধবার সচিবালয়ের মন্ত্রিপরিষদের সম্মেলনকক্ষে খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটি (এফপিএমসি) সভা শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান খাদ্যসচিব মো. মাসুদুল হাসান। সভায় সভাপতিত্ব করেন অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
সচিব জানান, এবার আমন মৌসুমে সরকারের ধান-চাল সংগ্রহ কার্যক্রমে প্রতি কেজি ধান ৩৩ টাকা, সেদ্ধ চাল ৪৭ ও আতপ চাল ৪৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। ১৭ নভেম্বর থেকে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ধান ও সেদ্ধ চাল সংগ্রহ করা হবে। আতপ চাল সংগ্রহ করা হবে ১৭ নভেম্বর থেকে ১০ মার্চ পর্যন্ত।
উৎপাদন খরচ গত বছরের চেয়ে দুই থেকে আড়াই টাকা বেড়েছে বিবেচনায় নিয়ে ফসলের দাম কেজিতে তিন টাকা করে বাড়ানো হয়েছে বলে জানান সচিব।
গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরে আমন মৌসুমে ৭ লাখ টন চাল-ধান কেনার পরিকল্পনা করা হয়েছিল। এর মধ্যে ছিল ২ লাখ টন ধান ও ৫ লাখ টন চাল। ওই বছর ৪ লাখ টন সেদ্ধ চাল ৪৪ টাকা এবং এক লাখ টন আতপ চাল ৪৩ টাকা কেজি দরে কেনা হয়েছিল। ৩০ টাকা কেজি দরে ধান কেনা হয়েছিল দুই লাখ টন।
এ ছাড়া সরকারি পর্যায়ে ৫ লাখ টন চাল আমদানির সিদ্ধান্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৩ লাখ টন জি-টু-জি পদ্ধতিতে এবং ২ লাখ টন উন্মুক্ত দরপত্রের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হবে।
অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘চাল-গমের বিষয়ে যতটুকু মজুত আছে, যতটুকু আমদানি দরকার, তার চেয়ে কিছুটা বেশি আমদানি ও সংগ্রহ করতে নির্দেশনা দিয়েছি।’ তিনি বলেন, ‘আমরা ধান ও চাল সংগ্রহের দাম ঠিক করে দিয়েছি। সেটা যেন ভোক্তা ও কৃষকদের জন্য যুক্তিপূর্ণ হয়। আমরা একটা দাম ঠিক করব আর বাজারে এর থেকে বেশি ব্যবধানে বিক্রি হবে, এমন যেন না হয়। তা না হলে বাজারে মধ্যস্বত্বভোগীরা সুবিধা নেবে।’
জাতীয় ঐকমত্যের স্বার্থে রাজনৈতিক দলগুলোকে ছাড় দেওয়ার অনুরোধ করেছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘একটু ছাড় দেওয়ার জায়গায় আসুন। আপনারা আসছেন, আরেকটু আগান। আরেকটু আগালে দ্রুত জুলাই সনদ করার মাধ্যমে এ অংশ (সংলাপ) শেষ করতে পারি।’
১ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), অন্যান্য নির্বাচন কমিশনারসহ ১৯ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে বিএনপি।
২ ঘণ্টা আগেদেশের মৎস্যজীবীদের বড় অংশকে জেলে হিসেবে নিবন্ধনের আওতায় এনেছে সরকার। অভিযোগ রয়েছে, নিবন্ধিত জেলেদের তালিকায় অনিয়ম-প্রতারণার মাধ্যমে অন্য পেশাজীবীরা ঢুকে পড়েছেন। এতে মাছ ধরা বন্ধ থাকার সময় সরকারের সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির আওতায় দেওয়া বিভিন্ন সুবিধা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন অনেক প্রকৃত জেলে।
৫ ঘণ্টা আগেবিগত আওয়ামী লীগ আমলের শতাধিক সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) বর্তমানে কারাগারে। তাঁদের অধিকাংশই বিলুপ্ত দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সদস্য ছিলেন। তাঁদের মধ্যে সাবেক মন্ত্রী, উপদেষ্টা, প্রতিমন্ত্রীও রয়েছেন। তাঁরা হত্যা, হত্যাচেষ্টা, মানবতাবিরোধী অপরাধ, দুর্নীতি, অর্থ পাচারসহ বিভিন্ন অভিযোগে বিচারের মুখে।
১১ ঘণ্টা আগে