নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারের পদক্ষেপের কারণে গত কয়েক বছর খাদ্যশস্যের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সংসদ ভবনে খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়।
২০১৪ সালে মোটা চালের কেজিপ্রতি গড় খুচরামূল্য ৩৭ দশমিক ০৬ টাকা ছিল বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ২০১৯ সালে তা কমে ২৯ দশমিক ২৯ টাকায় আসে বলে জানানো হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে হয় যথাক্রমে ৩৮ দশমিক ৪৪ টাকা ও ৪৩ দশমিক ২৭ টাকা। ২০২২ সালে কেজিপ্রতি মূল্য ৪২ দশমিক ৯৮ টাকা।
দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই দাবি করে প্রতিবেদনে জানানো হয় ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৭৬ দশমিক ০৮ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ১০ দশমিক ৮৫ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৩৮৬ দশমিক ৯৩ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়।
উৎপাদনের পরিমাণ ওই সময়কার খাদ্যশস্যের চাহিদার তুলনায় বেশি ছিল বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। প্রতিবেদনে সদ্য বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের প্রাক্কলিত উৎপাদন ৪০১ দশমিক ৩৬ লাখ মেট্রিক টন (চাল ৩৮৯ দশমিক ১০ লাখ মেট্রিক টন ও গম ১২ দশমিক ২৬ মেট্রিক টন)। সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে উদ্বৃত্ত উৎপাদন হওয়ার কথা বলা হয় প্রতিবেদনে।
বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরের ২৮ জুন পর্যন্ত সরকারিভাবে ৬ দশমিক ৮৪ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৫ দশমিক ৪২ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করা হয় বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এ সময়ে বেসরকারিভাবে ৩ দশমিক ০৫ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৩৩ দশমিক ৪১ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৩৬ দশমিক ৪৬ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য আমদানি করা হয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবছরের ২৩ জুন পর্যন্ত ওএমএসের আওতায় ৪ দশমিক ৬৩২ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৪ দশমিক ২২ মেট্রিক টন গম বিতরণ করা হয়েছে। আগের অর্থবছরে ১ দশমিক ২৮ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ২ দশমিক ২৮ মেট্রিক টন গম বিতরণ করা হয়েছিল। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৫০ লাখ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। গত অর্থবছরে ছিল ৭ দশমিক ৪২ লাখ মেট্রিক টন।
ইউনিয়ন পর্যায়ে অতিদরিদ্রদের জন্য প্রতি কেজি চাল ১০ টাকা হারে বিতরণের কার্যক্রম অব্যাহত আছে বলে বৈঠকে জানানো হয়। সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ২০২১-২২ অর্থবছরে সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ৭ লাখ ৫০ হাজার ৩৭ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০ লাখ থেকে ৫০ লাখ ১০ হাজার ৫০৯ জনে উন্নীত করা হয়েছে।
বৈঠকে বাজার মনিটরিংয়ের কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালনা করে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখার জন্য সবার সহায়তা কামনা করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং আয়েন উদ্দিন।
সরকারের পদক্ষেপের কারণে গত কয়েক বছর খাদ্যশস্যের বাজারমূল্য স্থিতিশীল রয়েছে বলে জানিয়েছে খাদ্য মন্ত্রণালয়। আজ মঙ্গলবার সংসদ ভবনে খাদ্য মন্ত্রণালয়-সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে মন্ত্রণালয়ের এক প্রতিবেদনে এ দাবি করা হয়।
২০১৪ সালে মোটা চালের কেজিপ্রতি গড় খুচরামূল্য ৩৭ দশমিক ০৬ টাকা ছিল বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। ২০১৯ সালে তা কমে ২৯ দশমিক ২৯ টাকায় আসে বলে জানানো হয়। ২০২০ ও ২০২১ সালে হয় যথাক্রমে ৩৮ দশমিক ৪৪ টাকা ও ৪৩ দশমিক ২৭ টাকা। ২০২২ সালে কেজিপ্রতি মূল্য ৪২ দশমিক ৯৮ টাকা।
দেশে কোনো খাদ্য ঘাটতি নেই দাবি করে প্রতিবেদনে জানানো হয় ২০২০-২১ অর্থবছরে ৩৭৬ দশমিক ০৮ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ১০ দশমিক ৮৫ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৩৮৬ দশমিক ৯৩ লাখ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য উৎপাদিত হয়।
উৎপাদনের পরিমাণ ওই সময়কার খাদ্যশস্যের চাহিদার তুলনায় বেশি ছিল বলে প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। প্রতিবেদনে সদ্য বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে খাদ্যশস্যের প্রাক্কলিত উৎপাদন ৪০১ দশমিক ৩৬ লাখ মেট্রিক টন (চাল ৩৮৯ দশমিক ১০ লাখ মেট্রিক টন ও গম ১২ দশমিক ২৬ মেট্রিক টন)। সদ্য বিদায়ী অর্থবছরে উদ্বৃত্ত উৎপাদন হওয়ার কথা বলা হয় প্রতিবেদনে।
বিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরের ২৮ জুন পর্যন্ত সরকারিভাবে ৬ দশমিক ৮৪ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৫ দশমিক ৪২ লাখ মেট্রিক টন গম আমদানি করা হয় বলে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়। এ সময়ে বেসরকারিভাবে ৩ দশমিক ০৫ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৩৩ দশমিক ৪১ লাখ মেট্রিক টন গমসহ ৩৬ দশমিক ৪৬ মেট্রিক টন খাদ্যশস্য আমদানি করা হয়েছে।
২০২১-২২ অর্থবছরের ২৩ জুন পর্যন্ত ওএমএসের আওতায় ৪ দশমিক ৬৩২ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ৪ দশমিক ২২ মেট্রিক টন গম বিতরণ করা হয়েছে। আগের অর্থবছরে ১ দশমিক ২৮ লাখ মেট্রিক টন চাল ও ২ দশমিক ২৮ মেট্রিক টন গম বিতরণ করা হয়েছিল। খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ২০২১-২২ অর্থবছরে ৭ দশমিক ৫০ লাখ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। গত অর্থবছরে ছিল ৭ দশমিক ৪২ লাখ মেট্রিক টন।
ইউনিয়ন পর্যায়ে অতিদরিদ্রদের জন্য প্রতি কেজি চাল ১০ টাকা হারে বিতরণের কার্যক্রম অব্যাহত আছে বলে বৈঠকে জানানো হয়। সংসদ সচিবালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় ২০২১-২২ অর্থবছরে সেপ্টেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত ৭ লাখ ৫০ হাজার ৩৭ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। উপকারভোগী পরিবারের সংখ্যা বাড়িয়ে ৫০ লাখ থেকে ৫০ লাখ ১০ হাজার ৫০৯ জনে উন্নীত করা হয়েছে।
বৈঠকে বাজার মনিটরিংয়ের কার্যক্রম যথাযথভাবে পরিচালনা করে খাদ্যদ্রব্যের মূল্য সহনশীল পর্যায়ে রাখার জন্য সবার সহায়তা কামনা করা হয় বলে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
কমিটির সভাপতি দীপংকর তালুকদারের সভাপতিত্বে বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন কমিটির সদস্য খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং আয়েন উদ্দিন।
দীর্ঘদিনের কর্তৃত্ববাদী শাসনের অবসান হয়েছিল গত বছরের ৫ আগস্ট ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতনে। নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ চালানোর দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সমাজে আর মানুষের মনে জেগেছিল পাহাড়সম প্রত্যাশা। সেই সরকারের এক বছর পূর্ণ হচ্ছে আজ। মানুষ হিসাব করছে—কী চেয়েছিলাম
৬ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পর গত বছরের ৮ আগস্ট দায়িত্ব নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের এক বছরে ৬৯টি অধ্যাদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে। এই সময়ে নতুন করা হয়েছে ৯টি অধ্যাদেশ।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ পুলিশের উচ্চপর্যায়ে অনুমোদিত পদের চেয়ে অতিরিক্ত ৩১৮ জন কর্মকর্তা কর্মরত। অতিরিক্ত এসব কর্মকর্তা রয়েছেন উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি), অতিরিক্ত ডিআইজি এবং পুলিশ সুপার (এসপি) পদে। তাঁদের অনেকে পদোন্নতি পেলেও দায়িত্ব পাচ্ছেন না। আবার অতিরিক্ত পদোন্নতির কারণে বেতন-ভাতায় সরকারের খরচ বেড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেরাতের ট্রেনযাত্রায় কেবিনে যাত্রীদের ঘুমানোর জন্য দেওয়া হয় বেডিং (চাদর, বালিশ, কম্বল)। এ জন্য টাকা টিকিটের সঙ্গে অন্তর্ভুক্ত থাকে। এই বেডিং পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে এবং মান উন্নয়নের জন্য চার্জ বাড়ানোর পরিকল্পনা করেছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। এই বেডিং চার্জ বাড়ালে কেবিনের টিকিটের দাম, অর্থাৎ ভাড়াও বাড়বে।
৬ ঘণ্টা আগে